#ক্ষ্যাত যখন মাফিয়া
#পার্টঃ০৮
#লেখকঃরবিউল_হাসান
#RK9023DXWC
বিঃদ্র,এই বাসায় একটা সিস্টেম করা আছে, যদি ৫ জনের থেকে বেশি মানুষ এখানে ১ ঘন্টা বা তার বেশি অপেক্ষা করে তাহলে সবাই মারা যাবে।
৫ জন থেকে বেশি হলে একটা বিষাক্ত গ্যাস নির্গত হয়ে সবার শ্বাস বন্ধ হয়ে যাবে শেষে সবাই মারা যাবে।এই বাসার উপর দিয়ে কোনো বিমান যেতে পারবে না।ব্লাস্ট হয়ে যাবে।আর কেউ বাসায় বাহির থেকে ডুকতে চাইলে ইলেকট্রনিক শক খাবে।
আমি মারিয়াকে নিয়ে ড্রয়িংরুমে বসলাম।অবশ্য আসার সময় খাবার আনছিলাম। মারিয়া খাইনি সাথে রাশেদ আর আমিও।
ড্রাইভার আরেকটা গাড়ি নিয়ে চলে গেল।ঐ গাড়িটাও আমার।গ্যারেজে অনেক গাড়ি আছে ওখান থেকে একটা নিয়ে চলে গেল। আমি আর মারিয়া ড্রয়িং রুমে বসে আছি রাশেদ খাবার প্যাকেট গুলো নিয়ে আসল।টেবিলে রাখল।মারিয়াকে খেতে বললাম খেল না।শেষে জোরাজোরিতে খেল।এখন ঘুমানোর সময় হয়ে গেছে।আমার এই বাসাটা অনেক বড় যদিও তিন তল।এক তলায় চার রুম করে আছে।আমরা নিচের ঘর গুলোতে থাকব। রাশেদকে পাঠিয়ে দিলাম এক রুমে।আমি মারিয়াকে নিয়ে এক রুমে গেলাম।রুম দেখিয়ে…..
আমিঃএটা তোমার রুম মানে আজ থেকে এখানে তুমি থাকবে।আর সরি তোমার কোনো কাপড় নেই।কাল গিয়ে শপিং করে আসবে।চাইলে তুমি যেতে পার।আর নয়তো কাউকে পাঠাতে পার।
মারিয়াঃআজ থেকে আমার রুম মানে এখানে আমাকে কত দিন আঁটকে রাখবে?
আমিঃযতদিন সোলতান দেশে আসছে।তবে চিন্তা করো না খুব তাড়াতাড়ি আসবে।
মারিয়াঃনা আমি এত দিন থাকতে পারব না।
আমিঃতুমি না চাইলেও থাকতে হবে।
মারিয়াঃআমাকে ক্ষমা করে দাও আই এম রিয়েলি সরি🥺আমি আসলে ভুল করছি প্লিজ আমাকে মাপ করে দাও।
আমিঃসময় হলে বলব ক্ষমা করা যায় কি না।আর হ্যা ভুল করেও আর ভুল করতে যেও না।
মারিয়াঃসরি😔
আমিঃআচ্ছা শুন এটা আমার পার্সোনাল রুম এই রুমে আমি ছাড়া কারো প্রবেশ নিষেধ, অবশ্যই অন্য রুমে তুমাকে থাকতে দিতে পারতাম।কিন্তু এখানে থাকতে দেওয়ার একটা কারণ সেটা হল তুমি কয়েক দিনের অতিথি।
যাইহোক তুমি এখানে ঘুমাও।ওটা ওয়াশরুম।ওটা বেলকনি।আর হ্যা ভুলেও আমার কোনো জিনিসে হাত দিবে না।আবারো বলছি ভুলেও আর ভুল করবে না।এখন ঘুমাও আমি গেলাম।Good night…..
আমি মারিয়াকে রুমে রেখে আমি আরেকটা রুমে চলে গেলাম।আমরা তিনজন তিন রুমে।আমি এসে শুয়ে পড়লাম।অনেক দিন ধরে বস্তিতে আছি তাই ঘুম তাড়াতাড়ি চলে আসল।হারিয়ে গেলাম ঘুমের রাজ্য…..
আর অপর দিকে মারিয়া চিন্তা করল……..
কেন বার বার কোনো জিনিসে হাত দিতে নিষেধ করছে,কি আছে এই জিনিসে।আমাকে দেখতেই হবে।মারিয়া আমার সব জিনিস ঘাঁটতে লাগল।পুরে রুম তচনচ করে পেলছে।পালানোর কোনো ট্রিকস পেলে পালাব।আর না পেলে কিছু করার নাই এখানে থাকতে হবে।খুজতে খুজতে মারিয়া একটা ডাইরি পেল যেখানে লিখা ছিল R.K এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা।
মারিয়া ডাইরিটা পড়ে কাঁদতে লাগল।একটা মানুষ কিভাবে এত কষ্ট সয্য করতে পারে……….
চলুন জেনে আসি ডাইরির কথা,ডাইরিটা মারিয়া হাতে নিল,ভাবল ডাইরিতে তেমন কিছু থাকবে না।এই বলে রেখে দিতে গেল তখনই মারিয়ার চোখে পড়ল ডাইরির উপরের পাতা। যেখানে লিখা ছিল #king_of_the_R.K
তাই মারিয়ার আগ্রহ হল ডাইরিতে কি আছে দেখার।
প্রথম পাতায়,অনেক পরিশ্রম আর চেষ্টার ফলে আজ আমি একজন আর্মি মেজর।
পরের পাতায়,আজ আমি অনেক হ্যাপি আমার দেশের কিছু নারি প্রাচার কারিকে শেষ করতে পেরেছি।আর সবচেয়ে বড় কথা আমি ৫০ জনেরও বেশি নারীকে প্রাচার হওয়া থেকে রক্ষা করছি।
পরের পাতায়,আজ আমি দুবাই যাচ্ছি, আরো কঠোর পরিশ্রম করে দেশকে রক্ষা করার জন্য।
পরের পাতায়,—
আজ আমার দুবাই ট্রেনিং শেষ,নিজ দেশে আসতে যাচ্ছিলাম তখনই আমাদের ট্রেনার স্যার ফোন দিয়ে জানায় দুবাইয়ে একদল ভারতীয় জঙ্গি দুবাইয়ে কিছু শপিংমলে বোমা হামলা করতে পারে তাই আমাদের দিয়ে ঐ মিশনটা করানো হবে।আমাদের ক্যাপ্টেন ছিল দুবাইয়ে একজন মেজর।নাম তার ইয়াহিয়া আবরার।তার নেতৃত্বে আমরা মিশন শেষ করি অবশ্য এক সময় জঙ্গি রা গুলি করছিল আমাদের শেষে তাদের বিরুদ্ধে আমরাও গুলি করি।সবার দৃষ্টির অগোচরে একজন জঙ্গি আমাদের পেছনে চলে যায়,সে শুট করতে যাচ্ছে তখনই আমি তাকে দেখে পেলি আমি আমি তাকে শুট করতে গান নিয়ে ঘুরতেই ক্যাপ্টন আমাকে ভুল বুঝে আমাকে ধাক্কা দিয়ে পেলে দেয়।ক্যাপ্টেন মনে করছিল আমি দুবাইয়ে বিরুদ্ধে গিয়ে জাঙ্গীদের হয়ে কাজ করব।
পরে ক্যাপটেন আমাকে ধাক্কা দেওয়ায় আমার গান আমার হাত থেকে পড়ে গেল।ক্যাপ্টন আমাকে শুট করতে যাবে তার আগে আমি ক্যপ্টেন কে আমার হ্যন্ড গান দিয়ে ক্যপ্টেনের হাতে শুট করি।ক্যপটেন পড়ে যেতেই আমি পেছনের জঙ্গিকে হ্যান্ড গান দিয়ে শুট করি।জঙ্গির মাথায় শুট করায় সে জায়গায় মারা যায়।
আমার দেশের দুইজন ছিলাম একজন রাশেদ আমার বেস্ট ফ্রেন্ড। ক্যপ্টেনের হাতে শুট করাই আমাকে দুবাইয়ে সৈনিক যারা ছিল তারা গ্রেফতার করল।
—-আজ আমার বিচার হবে ক্যপ্টনকে শুট করায়।আমাদের মিশন কাল শেষ হয়েছিল রাশেদ চাইলে চলে যেতে পারত আমাকে রেখে কিন্তু সে আমাকে রেখে যাবে না তার বিশ্বাস আমি ভুল কিছু করি নি।সে গিয়ে ঘটনা স্হল তদন্ত করে। আমি এখন দুবাইয়ের সেনা বিচারালয়ে বসে আছি তারা আমাকে ক্যাপটেনকে শুট করার কারণ জানতে চায়,আমি ঘটনা টা ওনাদের বলি।উনারা প্রমাণ চাইলে আমি সময় চায় প্রমাণ করার। কিন্তু রাশেদ সবাইকে থামিয়ে দিয়ে প্রমাণ স্বরুপ ভিডিও ফুটেজ দেখায়।
ঘটনা গুলো হয়েছিল শপিংমলে চার দিকে সিসিটিভি ক্যামরা ছিল তাই পুরো ঘটনা ভালো করে দেখল।আর আমাকে বিচারক মুক্ত করে দিয়ে ক্যাপ্টেনকে সন্দেহজনক মনে করে তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করল।
—-আজ আমাকে দুবাইয়ে সাহসিকতাও বিচক্ষণতার জন্য স্বর্ণপদক দিল।আমি আর রাশেদ চলে এলাম দেশে।
—-আজ আমাকে বাংলাদেশ থেকে একটা বড় মিশনে দেওয়া হয়,একটা লিস্ট দেওয়া হয় যেখানে বাংলাদেশের পুরো মাফিয়াদের লিস্ট আছে।এই কাজের দায়িত্ব C.M আমাকে দিছে।আমি কাজ গুলো সঠিক ভাবে করি। যার জন্য আমাকে স্পেশাল অফিসার করা হয়।
—-আজ আমি চাকরি থেকে বেরিয়ে আসতে দরখাস্ত করেছিলাম।কিন্তু তারা আমাকে চাকরি থেকে বের হতে দিবে না।তাদের এক কথা আমার মত সাহসী অফিসার তারা চায় আরো চায়।আমি অনেক জোরাজোরি করলাম চাকরি থেকে বের হয়ে আসতে।কিন্তু তারা দিবে না।শেষে একটা সিদ্ধান্ত নিলাম আমি আর কোনো মিশনে সরকারি হয়ে যাব না, দেশ রক্ষার জন্য আমি নিজে একটা টিম গঠন করব।যেটা দেশও দেশের বাইরের শত্রুদের থেকে দেশ ও দেশের মানুষ কে রক্ষা করবে।তারা আমার এমন চিন্তা ধারা দেখে আমাকে হতাশ করে নি।আমাকে তারা বলে আমার টিম গঠনে কি কি লাগবে?আমি বেশি কিছু চাইনি দুইজন মেজর মেজর একজন প্যারা কমান্ডো দশ জন সাধারণ ট্রেনিং প্রাপ্ত সৈনিক আর কিছু অস্ত্র চায়।তারা আমাকে দিয়েও দেয়।
মেজরও প্যারা কমান্ডো ছিল আমার বন্ধু গুলো।
মেজর—
১.রাশেদুল ইসলাম (রাশেদ)
২.মাহমুদ হাসান আরমান(মাহমুদ)
প্যারাকমান্ডো—
সৈয়দ মোহাম্মদ সৌরভ।
আর বাকি দশ সৈনিক।
—–আজ আমি মাফিয়া যার এক কথায় চলে দেশ।সবাই আমাকে মাফিয়া R.K নামে চিনে আমার আসল নাম চাপা পড়ে গেছে মাফিয়াদের মাঝে।দেশকে রক্ষায় কত রকমের চিন্তা করতে হয়।
—আজ জানলাম আমার মাফিয়া টিমে একজন শত্রু ঢুকে গেছে।তাকে ধরা আমার প্রধান লক্ষ্য।আমার গুপ্তচর আবিরকে সে কাজে লাগালাম।সে জানাল আমার টিমে সাকিব নামের একজন আছে যে একটা মোটামুটি পদে আছে।আবির জানাল সাকিব ও আরো একজন আমার টিমে আছে যারা সোলাতানের জন্য কাজ করে।(সোলতান আরেকটা মাফিয়া)
আমি আবিরকে বললাম সাকিব ছাড়া আরেকটা কে যে আমার টিমে থেকে সোলতানের জন্য কাজ করে তার নাম কি?
শেষে জানলাম ওটা আলভী নামের কেউ। আমি আলভীকে ধরলাম আর তার মুখে প্লাস্টিক সার্জারি করে দিয়ে আবিরের মত করে দিলাম আর আবিরকে আলভী।ওসির কথা মত সাকিব আবিরকে মেরে দিল।কিন্তু সেটা ছিল আলভী।সাকিব কার কথা মত এসব করছে আমার জানা ছিল তাই সাকিবকে দিয়ে ওসিকে মারার জন্য আমি একটা গেইম খেলি।সাকিব ওটাতে পা দেয়।আমি সাকিবকে একটা রুমে ডাকি আর আবিরকেও।আবির আলভীর মুখে ছিল তাই সাকিব বুঝতে পারে নি।আবিরকে কয়েকটা চড় মেরে কথা বের করতে চাইলে সাকিব আমাকে গুলি ধরে শেষে গুলি করে।যেটা ছিল আমার চাল।সাকিব আমাকে মেরে আনন্দে চলে যায়।কিন্তু সে জানত না আমি বুলেট প্রুফ জ্যাকেট পড়ে ছিলাম।
আমি সবার কাছে মরার অভিনয় করি।আমার বেঁচে থাকা আমার পরিবার আর দুই বন্ধু ছাড়া আর কেউ জানে না।পুরো মিডিয়া তুল পাট যে দেশের সেবা করে এত কিছু করছে সে আজ মারা গেছে।
আমার লাশের জায়গায় আলভীর লাশ দাপন করা হয়।আমি চলে যায় আলাদা শহরে।আমি ততদিন থাকব এই শহরে যতদিন সোলতান দেশে আসছে।
পরের পাতায়—-
আজ কলেজে যাচ্ছি। তাও বস্তির ছেলে হয়ে।কলেজে ডুকতেই দারোয়ান আটকালো। আমার পোশাকে মনে হয় না আমি কলেজে পড়ি।দারোয়ান ডুকতে দিতে চাচ্ছে না শেষে কোনো রকম ডুকতে পারি।
কলেজের প্রিন্সিপালের সাথে আমার কথা হয়েছে।স্যার জানে আমি পড়তে আসব।তবে আমার আসল পরিচয় স্যার জানেনা।শুধু জানে R.K এর কোনো বন্ধু এই কলেজে পড়বে।
আমি কলজে ডুকে দেখি কত গুলো মেয়ে একটা ছেলেকে জান ধরিয়ে ওটা বসা করাচ্ছে। আমি ওই দিকে না গিয়ে ক্লাসের দিকে চলে যায় ক্লাস কোনটা চিনিনা তাই কারো থেকে জিজ্ঞেস করতে হবে।আমি চারপাশে দেখে হাটতেছি হঠাৎ একটা পরি এসে আমাকে ধাক্কা দিল।
কিভাবে এত সুন্দর হতে পারে একটা মেয়ে,কি সুন্দর তার চুল,কি সুন্দর তার ঠোঁট, মন চাইল ঐ ঠোঁটে একটা কামড় বসিয়ে দিতে।
মেয়েটা নিচে পড়ে আছে।হাত বাড়িয়ে দিলাম ওঠার জন্য কিন্তু সে নিজে ওঠে আমার কলার ধরে পেলল।তারওর কি মার….
শেষে জানলাম এর নাম মারিয়া একটা ছেলেকে কান ধরে উঠা-বসা করাচ্ছে যে ওরা এর বান্ধবী। তাদের লিডার মারিয়া।আরো জানলাম মারিয়া সাকিবের বোন।সাকিবের নাম শুনে রাগ হলেও মারিয়াকে নিয়ে আমি ফিদা হয়ে যায়। কিন্তু একটা জিনিস খারাপ লাগল মারিয়া ছেলেদের মত শার্ট প্যান্ড পড়ে আছে।
….আচ্ছা মেয়েটা যদি কোনো নীল পোশাক পড়ত,মানে মেয়েদের পোশাক তাহলে মনে হয় ওকে নীল পরির মত লাগত।
ক্লাসে গিয়ে দুইটা বন্ধু হল।সাগর আর সিকদার।
পারের পাতায়—-
আজ আবারে কলেজে মারিয়ার সাথে ধাক্কা খেলাম।একটু তাড়াতাড়ি করে ক্লাসে যাচ্ছিলাম।হঠাৎ মারিয়ার সাথে ধাক্কা। মারিয়া সাকিবের বোন কোন সাকিব জানার জন্য সাগরের কাছে গিয়েছিলাম। শুনলাম মাফিয়া সাকিবের বোন।তার মানে ঐ বেইমানটার বোন।
মারিয়া সে দিনও আমাকে অনেক মারল তার সাথে ধাক্কা খাওয়ায়।
পরের পাতায়—-
আজ আবারো কলেজে গেলাম।সাগরকে মারিয়া মারছে।শেষে আমি গিয়ে মারিয়াকে কয়েকটা চড় মারি আর মেয়েদের মত চলতে বলি।মেয়েটাকে যত মেরেছি মনে হচ্ছে নিজেকে মারছি।অনেক ভালোবেসে পেলছি মারিয়াকে।কিন্তু সেটা এখন বলা ঠিক হবে না।আমার কাজ শেষ হলে মারিয়াকে জানাব।
পরের পাতায়—-
Love You So Much Mariya💚
মারিয়া ডাইরিটা পড়তেছে আর চোখের জল পেলছে।এত ভালোবাসার পরেও একটা মানুষকে আমি এভাবে মারলাম।যে চাইলে আমাকে অনেক আগে মেরে পেলতে পারত।ভলোবাসার টানে এখনো আমাকে কিছু করে নি।
আমি অনেক ভুল করছি ওর থেকে মাপ চাইতেই হবে।প্রয়োজনে আমি পা ধরে ক্ষমা চাইব তাও চাইব চাইব।
অনেক ক্ষতি করেছি আমি।আর কোনো ক্ষতি করব না।আর যে মানুষটা আমাকে এত ভালোবাসে তাকে আর ছেড়ে দিব না।
আমি জানি সে আমার উপর রাগ করছে তাও আামকেই তো ভালোবাসে।
সকালে আমি যে ভাবে হউক ক্ষমা চেয়ে নিবই।
মারিয়া ডাইরিটা বুকে নিয়ে শুয়ে পড়ল। কাঁদতে কাঁদতে চোখের জল বালিশ ভিজে গেল।
এভাবে কাঁদতে কাঁদতে একসময় হারিয়ে গল ঘুমের রাজ্যে……..
সকালে আমি ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে মারিয়ার রুমের সামনে গিয়ে দেখি দরজা খুলা, আর রাশেদের রুমেরও দরজা খুলা।
আমি তাড়াতাড়ি মারিয়ার……..
দৌড়াবে…….
❣️গল্পটা কেমন হল তা কমেন্ট করে জানাবেন✅
✅সবাই নিয়মিত নামাজ আদায় করবেন।✅
✅ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।✅
❌সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন।নিজে নিরাপদে থাকুন অন্যকেও নিরাপদে থাকতে দিন❌
❌করোনার সময়ে অযথা বাইরে ঘুরাঘুরি করবেন না❌
❌অনুমতি ছাড়া কপি করা নিষেধ❌
…………..আল্লাহ হাফেজ…………