#মেনি_কুইন।
#পর্বঃ০৪
#লেখকঃরবিউল_হাসান

রাহীঃএখন কি করবি? নেঞ্চিতো বলেছিল একটা গুহা কিন্তু এখানে তো তিনটা গুহা।
রবিঃহুম কোনটা আসল গুহা সেটা আমরা মশালের মাধ্যমে জানব।

এই বলে রবি মশালটি সে গুহা গুলোর দিকে ধরতে তিনটা গুহায় অদৃশ্য হয়ে গেলো।

রাব্বাইতঃএটা কি হলো তিনটা গুহায় অদৃশ্য হয়ে গেলো?
রবিঃকারণ এগুলো একটাও আসল গুহা ছিল না।আসল গুহা…..

এই বলে রবি থেমে গেলো।কারণ নেঞ্চি যে ঘরে দৃশ্যমান হয়েছিল সে ঘরের দেয়ালে কিছু একটা আকা ছিল যা গুহার মতো।আর সে গুহার ভেতরে যেতে পাথর সরাতে হবে।আর সে পাথর গুলোর পাশে নীল রঙের গাছ আছে।

রাহীঃকি ভাবছিস?
রবিঃনীল রঙের গাছ কোথায় আছে এখানে?
তিশাঃএমন গাছ তো নেই তবে ঐ দিকে মনে হয় এমন কিছু আছে একটু একটু দেখা যাচ্ছে এমন নীল রঙের কিছু।

এই বলে তিশা নিজের ব্যাগ থেকে দূরবীক্ষণ যন্ত্র বের করে দেখলো।

তিশা সবাইকে বললো,গায়েস ঐ দিকে সে গাছটা আছে।চলো সবাই।
তাও রবি সিওর হওয়ার জন্য যন্ত্রটা নিজে নিয়ে দেখলো।সে সিওর হয়ে সেদিকে হাটতে লাগলো।প্রায় আরো বিশ মিনিট হাটার পর সে স্থানে গেলো।গাছ টার পাতা সত্যি নীল রঙের কিন্তু পাতা ছিড়তে গিয়ে যত সমস্যা। পাতা বা গাছটা ধরতে যাওয়ায় গাছটার রং পাল্টে গেলো।পর পর দু বার এমন হলো।
রবি মশাল দিয়ে ধরতে গেলে গাছটা অদ্ভুত ভাবে ছায় হয়ে গেলো।আর পাশে থাকা পাথর ফাঁকা হয়ে সুরঙ্গ তৈরি হয়ে গেলো।

সবাই সে সুরঙ্গ দিয়ে ডুকে গেলো।প্রথমে তারা সুরঙ্গ দিয়ে নিচে যেতে লাগলো।কিছুটা গিয়ে দেখলো চারপাশে হালকা হালকা পানি।আর সমতল একটা জায়গা।তারা সমতল জায়গায় গিয়ে দাড়ালো। আর চারপাশে পানি।

হঠাৎ দেখলো কিছু পানি অন্য রকম হয়ে যাচ্ছে রং পাল্টে যাচ্ছে। এসব দেখে রাহী হঠাৎ কেমন হয়ে গেলো।রাহী সে পানির দিকে যাচ্ছে। পেছন থেকে সবাই ডাকছে কিন্তু কারো কথা না শুনে নিজের মতো চলে যাচ্ছে। ইমরান দৌড়ে গিয়ে রাহীকে ধরতে রাহী ইমরানকে ধাক্কা মেরে ফেলে দিল।ভাগ্যিস পানিতে পড়ে নি।রবি বুঝলো রাহী নিজের মধ্যে নেই।চলে গেছে অন্য কারো নিয়ন্ত্রণে। রবি দৌড়ে গিয়ে মশাল নিয়ে রাহীর সামনে দাড়ালো।যখনই রাহী মশালের দিকে হাত বাড়াবে রাহী নিজে থেকে ছিটকে পড়লো পেছনে।রবি গিয়ে রাহীর উপর মশাল ধরলো কিন্তু রাহী কাঁপতে শুরু করল।
রবি ইমরানকে বলল বোতল থেকে পানি ফেলতে রাহীর মাথায় ইমরান তাই করল আর রাহী জ্ঞান হারিয়ে ফেললো।

আবার পানি দিতে রাহী জ্ঞানে ফিরল।তখন রাহী সবাকে বললো…..
কি হয়েছে আমি এভাবে পড়ে আছি কেন?আর তোরা সবাই এভাবে কি দেখছিস আমার দিকে…?

তিশাঃতুই…..
আর কিছু বলতে না দিয়ে তিশাকে থামিয়ে দিয়ে রবি বললো…
কই কিছু হয় নি তো তুই হোঁচট খেয়ে পড়ে গেছিস তাই সবাই তুলতে এলাম।

এই কথা শুনে সবাই অবাক।এক জন আরেক জনের মুখের দিকে থাকতে লাগলো।কারণ এই প্রথম রবি নিজের থেকে বানিয়ে মিথ্যা বললো।
সবার চাহনি দেখে রবি কথা কথা ঘুরিয়ে নিয়ে বললো চল সবাই আরো ভেতরে যেতে হবে মনে হচ্ছে কারণ এখানে তেমন কিছু নেই।

রবি রাহীকে সত্যি টা বলে নি কারণ এটা বললে রাগী ভয় পাবে।এমনিতেও রাহী এসবে একটু ভয় পাই।

সবাই আবারো সামনে যেতে লাগলো।হঠাৎ একটা জায়গায় গিয়ে সবাই থেমে গেলো।কারণ সেখানে অদ্ভুত একটা দরজা দেখা যাচ্ছে।

সবাই দরজার সামনে গেল।কিন্তু কেউ দরজার হাত দিলো না।রবি দরজায় হাত দিতে যাবে তখনই কি মনে করে হাত নিয়ে ফেললো।রবির মনে হলো এখানে হাত দিলে সমস্যা হতে পারে।তাই রবি সে দিকে মশাল থাক করলে।
–এটা কি হলো…?
মশাল থাক করার সাথে সাথে দরজাটা অদৃশ্য হয়ে পানিতে রুপান্তরিত হলো।রবি সহ সবাই অবাক।তারা আবার চারপাশে ঘুরে দেখতে লাগলো।কিন্তু স্বাভাবিক ধরণের একটা দরজা দেখতে পেলো।কিন্তু সে দরজার পাশে কিসের চিহ্ন কতগুলো দেখে সবাই তার মানে বুঝার চেষ্টা করলো।

ভালো করে দেখে ইমরান বললো এই চিন্তা টা আমি দেখেছি কোথাও।এটা মনে হয় কোনো ম্যাপে কিংবা….আর কিছু না বলে তিশাকে ম্যাপ বের করতে বললো।

তিশা ম্যাপ বের করলো।সবাই ম্যাপটা ভালো করে দেখলো।কিন্তু সেখানে তেমন কিছু পেল না।তখনই রাহী বললো মনে পড়ছে এটা আসার সময় একটা গাছের পাশে দেখছিলাম।

রবিঃআর কোনো চিহ্ন ছিল ওখানে?
রাহীঃনা।তবে আমার মনে হয় এখানে চারপাশে খুজলে আমরা কিছু পাব।যার সাহায্যে এই দরজা খুলা যাবে।

রাব্বাইতঃহুম আমারো মনে হয়।চলো সবাই খুজি।

তারপর সবাই মিলে খুঁজতে লাগলো।তিশা চারপাশে খুজে যখন ফিরে আসবে তখন কি মনে করে থেমে গেলো।আবার সামনের দিকে যেতে লাগলো।
মনে হচ্ছে ওখানে কিছু আছে। হয়তো সেটা বইয়ের মত কিছু।
তিশা গিয়ে সেটা তুলে নিল।এই দিকে চারপাশে খুজে কেউ কিছু না পেয়ে তিশার কাছে আসলো।

তিশাঃএটা কোনো পুরনো বই মনে হচ্ছে। যদিও প্রায় নষ্ট হয়ে গেছে কিন্তু আমরা চাইলে এখানে কি আছে বা কি লিখাআছে দেখতে পারি।তার ব্যাপারে রাব্বাইত ভালো পারবে।

রাব্বাইত বুঝল এখানে কেমিক্যালের কাজ করতে হবে।রাব্বাইতের বাবা ফরেনসিক স্পেশালিষ্ট তাই বাবর কাছ থেকে রাব্বাইত অনেক কিছু শিখেছে।

রাব্বাইত তিশার হাত থেকে বইটা নিল।কয়েকটা পাতায় তেমন কিছু আছে বলে মনে হচ্ছে না।কিন্তু মাঝখানে একটা পাতায় গিয়ে থেমে গেল।ওখানে কিছু লিখা ছিল।ভালো করে বুঝা যাচ্ছে না।তাই রাব্বাইত কেমিক্যাল ছিটলো আর লেখা গুলো স্পষ্ট হয়ে ওঠল।

সেখানে লিখা ছিল ការផឹកឈាមក៏នឹងបើកទ្វារផងដែរ។ যার অর্থ ছিল, রক্ত পান করাও দরজা খুলে যাবে।

পুরো বইয়ে আর কিছু পেল না।সবাই দরজার সামনে গেল।রাহী রক্ত দিতে হাত কাটতে যাবে তখনই রবি রাহীকে থামিয়ে দিল।কারণ দরজায় সে মানুষের রক্ত দিয়ে খুলবে যার রক্তে মশাল জীবিত হলো।তাই রাহীর হাত থেকে চুরি নিয়ে রবি নিজের আঙুলের মধ্যে চুরি চালিয়ে দিল।সামান্য রক্ত বের হলো।সে রক্ত রবি দেখা চিহ্নের উপর লাগালো।সাথে সাথে দরজা উপরে উঠে গেল।

সবাই দরজা দিয়ে ডুকে গেল।দেখতে পেলো অনেক গুলো কংকাল।কিন্তু এখানে মেয়েটার কংকাল কোনটা?
সবাই চারপাশে দেখতে লাগলো।সব গুলো স্বাভাবিক কংকাল।সবাই মেয়েটার কংকাল খুজতে লাগল।কিন্তু কোথাও পেল না।রবি সামনে হেঁটে আরেকটু যেতে একটা সুরঙ্গ দেখলো।কিন্তু দেখে কেমন যেন অদ্ভুত মনে হল।সেটার কাছে যেতে চাইলে সেদিক থেকে ধামকা হাওয়া আসতে শুরু করল।কিন্তু এখানে কিভাবে হাওয়া আসবে?মাটির নিচে তো সবাই।গুহার ভেতর।সেদিক থেকে হাওয়া আসায় সবাই সেদিকে যেতে শুরু করল।জোরে বাতাস আসতে লাগলো।যত সামনে যায় তত হাওয়ার গতি বাড়তে লাগলো।
হঠাৎ করে পেছনে খুলে আসা দরজা হঠাৎ করে বন্ধ হয়ে গেল।সবাই সে দিকে থাকাতে পেছন থেকে অদৃশ্য কিছু তাদের উপর আক্রমণ করতে শুরু করল। অবস্থা বুঝতে না পেরে রবি মশাল দিয়ে অদৃশ্য হাওয়ায় আঘাত করল।হঠাৎ একটা বিড়াল মাটিতে আঁচড়ে পড়ল।রব বুঝল এটা সাধারণ কিছু ছিল না।
কিন্তু মশালের ভারী খেয়ে মারা গেছে।সবাই সুরঙ্গের উপরে থাকাতে দেখলো অদ্ভুত রকমের কিছু দাঁড়িয়ে আছে।
ইমরান পাশ থেকে একটা পাতর নিয়ে সেখানে আঘাত করলো।সাথে সাথে চারপাশে ভেঙে গেল।আর পাথরের অপর পাশে কালো কাপরে ঘেরা কিছু দেখা যাচ্ছে। তিশা ব্যাগ থেকে স্টিলের লাঠি বের করলো আর কাপড়ে মোড়ানো কি আছে দেখার জন্য লাঠি দিয়ে নাড়া ছাড়া করাতে লাগলো।আর সেখানে দেখল একটা কংকাল।দেখতে মানুষের মতো হলেও কেমন যেন অদ্ভুত। মাথা সাধারণ মানুষের থেকে বড়।আর পাশে থাকা হাড় গুলো কেমন যেন সাধারণ মানুষের থেকে বড়।সবার বুঝতে বাকি নেই, এটাই সে কংকাল যেটার কথা নেঞ্চি বলেছিল।

রবি সেটাতে আগুণ লাগিয়ে দিল।আগুণ লাগানোর সাথে চারপাশে কাঁপতে শুরু করল। চারপাশ ভাংতে শুরু করলো।সবার মধ্যে ভয় বিরাজ করল।কারণ সব কিছু এভাবে ভাংলে তারা মাটির নিচে চাপা পড়বে।আর এই বিহার থেকে কেউ বের হতে পারবে না।
রবি সবাইকে তারাতাড়ি বের হতে বললো গুহা থেকে কিন্তু সামনে তো দরজা বন্ধ। রবি গিয়ে মশাল দিয়ে দরজায় আঘাত করতে দরজা ভেঙে গেল।সাধারণ কোনো কিছু দিয়ে আঘাত করলে কখনো ভাংতো না।এটা মশালের আঘাত তাই ভেঙে গেল।সবাই তাড়াতাড়ি দৌড়ে বের হতে লাগলো।এটা ওটা ছুটে তাদের গায়ে পড়তে শরীরের বিভিন্ন অংশ কেটে গেল রক্ত বের হতে লাগল।কিন্তু সে দিকে কারো খেয়াল নেই।

সবাই বের হওয়ার জন্য দৌড়াচ্ছে।হঠাৎ করে তাদের সামনে কিছু একটা চলে এলো।তাদের আক্রমণ করার জন্য কিন্তু মশাল দিয়ে আঘাত করতে মশাল তুললে সেটা ধোঁয়া হয়ে যায়।তারা দৌড়ে সুরঙ্গ থেকে বের হয়ে আসে।সবাই আহত হয়ে গেছে।সে দিকে কোনো খেয়াল নেই।

গুহা থেকে এক-সময় সবাই বেরিয়ে আসে। আর নেঞ্চির বলা মতো সে গাছ টাতে হাত দিতে তারা পুরোটা মাটির উপর ওঠে আসে।এবং পাহাড়ে কোনো মানুষ আছে কি না দেখতে বের হয় চারপাশে খুজতে থাকে।হঠাৎ মনে হলো কেউ তাদের পেছনে ফলো করছে।কিন্তু ফিরে কাউকে দেখল না।

রবি সাবইকে বললো নিজের কেটে যাওয়া স্থান ঠিক করতে।সবাইকে বললেও কেউ নিজেরটা করে নি।রাব্বারইত এসে রবির কেটে যাওয়া স্থানে কাপড় বেঁধে দিল।তিশা ইমরানের।কিন্তু বেচারা রাহী এবারে সেই ভালোবাসা পাই নি।তাতে কি ইমরান আছে তো রাহীর সেবা করতে….(হা হা)

সবাই প্রাথমিক চিকিৎসা করে চারপাশে দেখতে লাগল।
হঠাৎ নেঞ্চি তাদের সামনে দৃশ্যমান হলো।নেঞ্চি তাদের বললো…
নেঞ্চিঃতোমরা আজ অনেক বড় একটা কাজ করলে।তবে আরো কিছু কাজ বাকি আছে সেগুলো করে আমাদের সবাইকে মুক্তি দাও।

এটার বলার সাথে সাথে আরো কতগুলো মানুষ দৃশ্যমান হতে লাগলো।সবাই হাত জোর করে রাখছে নেঞ্চি বলতেছে এই অসহায় মানুষ গুলোর দিকে থাকিয়ে বাকি কাজ গুলো কর তোমরা।আর মনে রেখো আমার লাশ আনতে গিয়ে যেন ভুল না কর।কারণ আমার কারণে এরা সবাই আজো মুক্তি পাচ্ছে না।

রাহীঃআপনার কারণে মানে?
নেঞ্চিঃআমি অভিশাপ দিয়েছিলাম এই পাহাড়ে যে আসবে সে মারা যাবে শান্তি পাবে না তার আত্মাও।তাই এদের সবার আত্মা এখনো ঝুলে আছে।মুক্তি পাচ্ছে না।

আর শুন এখন গভীর রাত তাও তোমার দিনের মতো দেখতে পাচ্ছ।

ইমরানঃকিহ এখন রাত কিভাবে আমরা তো সবই দিনের মতো দেখতেছি।
নেঞ্চিঃতোমাদের সাথে ঐ মশাল যতক্ষণ থাকবে ততক্ষণ সবকিছু তোমাদের কাছে দিন মনে হবে।কোনো বিপদকে দেখে তেমন ভয় হবে না।যে কোনো বিপদ খুব সহজে এডিয়ে যেতে পারবে।

যাও তোমরা নিয়ে এসো আমার কফিন।আর পুতে দাও এই পাহাড়ে।

এতক্ষণ পরে বলি কথা বলা শুরু করল।
রবিঃআপনার লাশ কোথায় পাব আমরা।আর সে দেশের সরকার নিয়ে আনতে দিবে?

নেঞ্চিঃনা আনতে দিবে না।তোমাদের চুরি করে আনতে হবে।আর শুন এই মশালের আরো একটা শক্তিশালী কাজ হচ্ছে পর পর দুই বার এই মশাল দিয়ে মাটিতে আঘাত করলে তোমরা সবাই অদৃশ্য হয়ে যাবে।যাও এবার আমার লাশ আর এই পাহাড়ের সম্পদ গুলো ফিরিয়ে নিয়ে এসো।

আর শুন এই মশাল যদি উল্টো করে দুইবার মাটিতে আঘাত কর তাহলে স্বাভাবিক ভাবে তোমার দিনকে দিন রাতকে রাত হিসেবে দেখবে।আবার তিনবার মারলে শুধু দিন দেখবে।

রবির কেমন যেন সন্দেহ হলো।তাও সবাই মিলে সে পাহাড় থেকে বের হয়ে উল্টো দিকে গিয়ে কিন্তুক্ষণ বিশ্রাম নিল।এই সময় তাদের ঘুমানো দরকার। পাহাড়ে আরো একটা ঘুম দিতে হবে তাদের।রবি ছাড় বাকি সবাই ঘুমিয়ে গেল।তিন ঘন্টা পর রাহী ঘুম থেকে ওঠে গেল।আর রবি ঘুমিয়ে গেল।তার তিন ঘন্টা পর রবি ঘুম থেকে ওঠে গেল।সাথে রাব্বাইতও।
রাহী আবারো ঘুমিয়ে গেল।

রাব্বাইতঃআজ কি কি হয়ে গেল……

রবিকে বলল…রবিও তার কথার উত্তর দিল…

আজ তো অনেক কিছু হল।হয়তো আমাদের আরো কিছু কাজ বাকি আছে।আর আমার মনে হয় সেটাই সব থেকে বড় কাজ।

রাব্বাইতঃমানে এর থেকে বড়?
রবিঃএমনটাই মনে হচ্ছে আমার।হয়তো খুব বড় কোনো ধাক্কা খাব আমরা।
রাব্বাইতঃকি যা তা ভাবছ এসব কিছু হবে না।চিন্তা করো না।আর কিছু হলে আমরা সবাই তো আছি।
রবিঃতাই তো চিন্তা বেশি।তোমাদের নিয়ে….
রাব্বাইতঃএত চিন্তা করো না তো যাও ঘুমাও, মাথা ঠান্ডা করো সব ঠিক হয়ে যাবে।

রবিঃএখন আর কি ঘুম তুমি ঘুমাও তোমার অনেক ঘুমানো প্রয়োজন। তোমার অনেক কিছু করতে হয়ছে।
রাব্বাইতঃশুধু আমার একার তুমি কর নি?
রবিঃনা মানে আমি তো করতে পারব।আমার তো শক্তি আছে।আর মশালও।

To be continue…………….

#সবাই_নিয়মিত_নামাজ_আদায়_করবেন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here