#তুমি শুধু আমার
#লেখিকাঃমোনালিসা
#পর্বঃ১৪
মেঘ হাওয়ার বেগে গাড়ি চালিয়ে পিছনের গেট দিয়ে এসে পরে।গাড়ি থেকে নেমে দৌড়ে বেলকনির সামনে গিয়ে আস্তে আস্তে করে মই ভেয়ে ঘরের ভিতরে ডুকে ফ্রেশ হওয়ার জন্য ওয়াশরুমে চলে যায়,,,,বৃষ্টি হাতে খাবার নিয়ে আস্তে আস্তে করে মেঘের ঘরের দিকে যায়,,,
বৃষ্টি;;উফফ মনে হচ্ছে এখনি হাত থেকে সব খাবার গুলা পরে যাবে এতো কিছু কেনো যে রান্না করতে গেলাম,,,,
বৃষ্টি আস্তে আস্তে দরজাটা ধাক্কা দিয়ে দেখে পুরো ঘর ফাকাঁ মেঘ কে কোথাও দেখা যাচ্ছে না,,,বৃষ্টি ঘরের ভিতর ডুকে,,,,
বৃষ্টি;;গেলো কোথায়??এইখানেই তো ছিলো,,,মেঘ কোথায় তুমি,,মে,,মেঘ,,,
—-মেঘ ফ্রেশ হয়ে বের হয়ে বৃষ্টি কে দেখে বড় ধরনের একটা ক্রাশ খায়,,,,বৃষ্টি দেখে যে মেঘ অবাক হয়ে তার দিকে তাকিয়ে আছে।
নীল কাতান শাড়িতে বৃষ্টিকে খুব সুন্দর লাগছে চুল গুলো বাতাসে উড়ছে,,,,হাত ভরতী নীল চুড়ি চোখে কালো কাজল ঠোঁটে গাড়ো লাল লিপস্টিক মুখে হালকা মেকাপ,,,এতেই যেনো বৃষ্টিকে অসাধারন লাগছে,,,,মেঘ তো বৃষ্টির কাছ থেকে চোখ ফিরাতেই পারছে না,,,,,
বৃষ্টি তাকিয়ে দেখে তার দিকে মেঘ ডেবডেব করে তাকিয়ে আছে,,,বৃষ্টি এইভাবে মেঘ কে তাকিয়ে থাকতে দেখে ভিষন লজ্জা পেয়ে যায়,,,,বৃষ্টি মাথা নিচু করে বলে,,,
বৃষ্টি;;বলছি যে তুমি আমার দিকে এইভাবে তাকিয়ে আছো কেনো এর আগে আমাকে দেখো নি।
মেঘ;;তাকিয়ে আছি এই কারনে যে আমার বউ কে কতো সুন্দর লাগছে নীল শাড়ি তে,,,একটা কথা বলবো বৃষ্টি,,,,,
বৃষ্টি;;হুম বলো??
মেঘ;;তুমি যখন লজ্জা পাও না তখন তোমার গাল দুইটা স্ট্রোবেরির মতো লাল হয়ে যায়,,,,তখন মন চায় তোমাকে খেয়ে ফেলি,,,
মেঘের মুখে এমন কথা শুনে বৃষ্টি (মনে মনে বলে বেশরম কোথাকার কিছুই আটকায় না মুখে) হয়েছে আর কথা বলতে হবে খাবার টা খেয়ে নেও।
বৃষ্টি খাবার টা রেখে মেঘ কে খাবারের সামনে বসিয়ে নিজ হাতে খাবার খাইয়ে দেয়,,,,একটা বলি কথা মেঘ,,,
মেঘ;;হ্যাঁ বলো??
বৃষ্টি;;আমার বেবি চাই,,,,
বৃষ্টির মুখে বেবির কথা শুনা মাএই মেঘের কাশি উঠে যায়,,,
বৃষ্টি কি হলো তোমার এই নেও পানি খাও,,,,আস্তে আস্তে খাবে তো না কি,কেউ তো খাবার নিয়ে যাবে না,,
মেঘ,পানির গ্লাস টা রেখে বৃষ্টির দিকে তাকিয়ে বলে,,,তুমি একটু আগে কি বললে,,,,তোমার কি চাই,,,
বৃষ্টি, আমি কখন কি চাইলাম,,,ওওওওও আচ্ছা আমি আমাদের বেবির কথা বলেছি,,,আমি বেবি চাই মেঘ,,,
মেঘ বৃষ্টি দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে বলে,,,বেবি কোন খেলনা না যে তুমি চাইলে আমি এনে দিলাম আর এইসব কথা মাথা থেকে ছেড়ে ফেলে দেও,,তুমি নিজেই তো বেবি,,,,,মেঘের মুখে এই কথা শুনা মাএই বৃষ্টি রাগে দাড়িয়ে কোমরে দুহাত রেখে বলে,,,
বৃষ্টি;;কি বললে তুমি আমি বেবি,,,তো এই বেবি কে কোনো বিয়ে করেছো বুড়ি কে বিয়ে করতে পারলে না,,,,আমি আর কিছু শুনতে চাই না আমার একটা ছোট গুলুমুলু বেবি চাই ঠিক তোমার মতো,,,,
মেঘ;; ok fine,আমি কালকেই তোমাকে সপিংমল থেকে আমার মতো গুলুমুলু একটা বেবি এনে দিবো এখন তো হ্যাপি,,,,
বৃষ্টি;;মেঘ আমি কিন্তুু মজা করছি না,,,
মেঘ;;তো আমি কখন মজা করলাম,,,আচ্ছা শোন,তুমি কেনো জিদ করছো বলো তো,, তোমার পড়াশোনা এখনো শেষ হয়নি,,আগে পড়াশোনা শেষ করো তারপর ভেবে দেখবো,,,,আর হ্যাঁ শোন,কাল তুমি কলেজে যাবে আমার সাথে,,,
বৃষ্টি;;এই অসুস্থ শরীর নিয়ে তুমি কাজ করবে,,,আকাশ ভাইয়া তো আছে চিন্তা কিসের,,এই বলেই বৃষ্টি মুখ টা কালো করে ফেলে,,,
মেঘ;;বৃষ্টির মুখে দিকে তাকিয়ে(বিরবির করে বলে আমাকে তো জ্বালিয়েছো এখন না হয় তোমাকে একটু জ্বালাই আমার সুইটহার্ট)আচ্ছা শোন আমার না একটা কথা বলার আছে,,,,
বৃষ্টি;;কি বলবে তারাতারি বলো???
মেঘ;;তোমাকে কে না আজকে এই নীল শাড়িতে কালো পেত্নীর মতো লাগছে😏
বৃষ্টি;;কিইইইইইই,আমাকে এই নীল শাড়িতে পেত্নী মতো লাগছে এইটা বলেই বৃষ্টি ভ্যাঁ ভ্যাঁ ভ্যাঁ করে কান্না শুরু করে দেয়😭
আমি আর থাকবো না তোমার সাথে বলেই বৃষ্টি রুম থেকে বের হয়ে যায়।
মেঘ;;আরে বৃ,,বৃষ্টি শুনো তো আমার কথা,,এই রে ঔষুধের ডোসটা বেশি হয়ে গেলো না কি এই বলেই মেঘ রুম থেকে বের হয়ে বৃষ্টি কে ছাড়া বাড়ি খুজতে থাকে, গেলো কোথায় বৃষ্টি,,,,আর এইদিকে বৃষ্টি ছাদে গিয়ে মেঘের কথা টা মনে করে কান্না করছে,,,,
মেঘ দৌড়ে ছাদে গিয়ে দেখে যে বৃষ্টি কান্না করছে,,, কান্না করার কারনে চোখের কাজল লেপ্টে গেছে,,,আয়নার সামনে দাড়িয়ে বৃষ্টি বকবক করছে,,, আমি কে না কি পেত্নীর মতো লাগছে,,,,
পিছন থেকে বৃষ্টির এমন কথা শুনে মেঘ মুচকি মুচকি হাসছে,,,,,,
মেঘ;;বৃষ্টি,,,,
বৃষ্টি মেঘের দিকে একবার তাকিয়ে মুখ ভেঙ্গচি কেটে অন্য দিকে ফিরে তাকায়,,,,মেঘ গিয়ে বৃষ্টির পাশে গিয়ে দাড়ায়,,,,,
মেঘ;; তুমি এইখানে আর আমি সাড়া বাড়ি পাগলের মতো খুজে বেড়াছি,,,,,তুমি জানো তোমার কে সাড়া বাড়িতে না পেয়ে আমি কতো টা ভয় পেয়েছি,,,,
বৃষ্টি;;কেনো আমাকে খুজছো কেনো???আবার এইটা বলার জন্য যে আমাকে কালো পেত্নীর মতো লাগছে,,,,
মেঘ;;রাগ করেছো আমার উপরে,,,,
বৃষ্টি;;না না না,,,রাগ করবো কেনো তোমার উপর,,, তুমি কি আমাকে কিছু বলেছো,,,,
মেঘ;; আচ্ছা সরি,আর এমন করবো না এই যে দেখো আমি কান ধরছি,,,,
বৃষ্টি;;শুধুই সরি,,,আর কিছু না,,,
মেঘ;;আই এম রেলি সরি,,,,এইবার ঠিক আছে
বৃষ্টি;;তোমার সরির আমি ধার ধারি না,,,তোমার সরি আমার চাই না আর সামনে থেকে সরো আমি নিচে যাবো।।
মেঘ;;আচ্ছা শোন,তোমাকে কে না আজকে সত্যি খুব সুন্দর লাগছে,,একদম পরীদের মতো লাগছে।
বৃষ্টি;;কিন্তুু,,,,
মেঘ;;হ্যাঁ তবে কান্না করার জন্য চোখের কাজল টা লেপ্টে গেছে,,,
বৃষ্টি;;(বৃষ্টি ওর এই মিষ্টি মিষ্টি কথায় ভুলিস না একটু আগেই তোকে পেত্নী বলেছে আর এখন বলছে পরী)থাক অনেক হয়েছে এসব বলার আর দরকার নেই জুতা মেরে গরু দান করতে হবে না,,,,সরো সামনে থেকে আমি নিচে যাবো,,,
মেঘ;;আরে বৃষ্টি শুনো তো আমার কথাটা,,,,
—-মেঘ বৃষ্টির হাত টান দিয়ে নিজের বুকে এনে মিশায়,,,,আচমকা এমন ভাবে টান খাওয়াতে বৃষ্টি ভিষন ভয় পেয়ে যায় সঙ্গে সঙ্গে মেঘের সার্ট খামচে ধরে চোখ বন্ধ করে ফেলে
মেঘ;;কোথায় যাচ্ছিলে তুমি?এতো সহজে তো তোমাকে যেতে দিতে পারি না সুইটাহার্ট,,,,
বৃষ্টি;;ছাড় তো আমাকে,,,এখন আমাকে তোমার দরদ দেখাতে হবে না,,,
মেঘের কাছ থেকে বৃষ্টি ছুটার জন্য ছটপট করছে,,,মেঘ তাল সামলাতে না পেরে বৃষ্টি আর মেঘ মেজেতে পরে যায়,,মেঘ বৃষ্টির মাথা তারাতারি করে ধরে ফেলে যাতে বৃষ্টির মাথায় ব্যাথা না পায়,,,,বৃষ্টি মেঘের সার্টের কলার ভয়ে ধরে রাখে,,,,বৃষ্টির উপর মেঘ শুয়ে আছে,মেঘ বৃষ্টির গোলাপী ঠোঁটের দিকে তাকিয়ে আছে বৃষ্টির প্রতি মেঘের নেশা ধরে যাচ্ছে,,,মেঘ বৃষ্টির ঠোটের দিকে আস্তে আস্তে করে এগিয়ে যাচ্ছে,,,মেঘ যেই না বৃষ্টি কে কিস করতে যাবে সঙ্গে সঙ্গে বৃষ্টি বলে,,,,,
বৃষ্টি;;ও মা গোওওওও আমার এতো সুন্দর কোমড়া টা ভেঙে দিলো এই চালের বস্তাটা,,,,
—-মেঘ বৃষ্টির মুখে এমন একটা কথা শুনে হতাশ হয়ে জোরে একটা নিশ্বাস ছাড়ে,,,
মেঘ;;(মুডটা পুরাই নষ্ট করে দিলো)
বৃষ্টি;;কি হলো মেঘ উঠো এইভাবে আমার উপর পরে আছো কেনো??ও মা গোওও আমি শেষ
মেঘ সাথে সাথেই উঠে দাড়ায়,,,বৃষ্টি উঠে বসে কোমড়ে হাত রেখে বলে,,,
বৃষ্টি;;উফফ মা গোওও আমার কোমড় টা গেলো রে,,,এখন আমার কি হবে রে,,,,এই বলেই বৃষ্টি কান্না শুরু করে দেয়।
মেঘ;; আরে বৃষ্টি তুমি শান্ত হও,,,এইভাবে কান্না করার কি আছে?
বৃষ্টি;;কি শান্ত হবো তুমি আমার কোমড় টা ভেঙে দিয়ে বলছো আমাকে শান্ত হতে,,,এখন তো উঠে আমি দাড়াতেই পারছি না,,,ও মা গোওও তোমরা দেখে যাও তোমাদের আদরের জামাই আমার কোমড়া টা ভেঙে দিলো গোওও,,,,
মেঘ;;উফফ এই মেয়েটা কে নিয়ে আর পারি না,,, কেনো যে বিয়ে করতে গেলাম,,এই মেয়ের মাথায় যতো বাজে কথা ঘুরপাক খায়।
বৃষ্টি;;এই তুমি কি বললে আমি তোমাকে পাগল করে দিছি,,,তাহলে তুমি আমাকে আহহহহহ্ আমার কোমড়,,,
মেঘ বৃষ্টি এইসব নাটক আর সহ্য করতে না পেরে কোলে তুলে নেয়।
বৃষ্টি;;আরে আরে কি করছো কি?
মেঘ;;চুপ, আর একটা কথা বললে না তোমাকে আমি কোল থেকে ফেলে দেবো,,,মেঘ বৃষ্টি কে ঘরে এনে বিছানাতে বসিয়ে দেয়,,,তুমি এখানে বসো আমি মলম নিয়ে আসছি,,,,
মেঘ বৃষ্টির কাছ থেকে চলে যেতেই বৃষ্টি উঠে দাড়ায়,,,মেঘ বৃষ্টির দিকে অবাক হয়ে তাকায়,,,
বৃষ্টি;;কি হলো আমার দিকে এইভাবে তাকিয়ে আছো কেনো,,,একটু আগেই না তুমি বললে আমাকে পেত্নীর মতো লাগে। তাই আমিও তোমার সাথে একটু অভিনয় করলাম তাই শোধবোধ হয়ে গেলো,,,,এই বলেই বৃষ্টি টাওয়াল নিয়ে ওয়াশরুমে চলে যায়।
মেঘ;;আহহহহহহ্ এই কোন মেয়ের নসিবে পরলাম আমি,,,,
✨✨✨
সকালে বৃষ্টি ঘরে ঢুকে থেকে মেঘ রেডি হচ্ছে অফিসে যাওয়ার জন্য,,,,বৃষ্টি তো মেঘ কে দেখে ক্রাশ খেয়ে যায়(গায়ে সাদা সার্ট কালো জ্যাকেট কালো প্যান্ট হাতে রোলাক্সের ঘরি চুল গুলা জেল দিয়ে সেট করা পায়ে কালো সু দেখতে পুরাই হিরো হিরো লাগছে,,,, ইশশশ মেঘ এতো সুন্দর কেনো এটা ভেবেই বৃষ্টি আনমনে হেসে দেয়)আয়নায় বৃষ্টিকে হাসতে দেখে মেঘ বলে,,,,
মেঘ;;এইভাবে আমার দিকে তাকিয়ে না থেকে তারাতারি রেডি হয়ে নেও,,তোমাকে কলেজে নামিয়ে দিয়ে আমি অফিসে যাবো।
বৃষ্টি;;আমি তো রেডি দেখো,,,মেঘ ঘুরে তাকিয়ে দিকে বৃষ্টি কামিজ পরেছে,,,,মেঘের কাছে বৃষ্টি কে সেই প্রথম দিনের মতো লাগছে যেইদিন বৃষ্টি কে প্রথম দেখছিলা,,,,মেঘ বৃষ্টির কাছে গিয়ে জড়িয়ে দরে বলে
—-মেঘ, আর কতো ভাবে আমাকে গায়েল করবে জানপাখি বলে বৃষ্টির কপালে কিস করে,,,,বৃষ্টি হয়েছে তো এখন চলো পরে কিন্তুু অনেক টা দেরি হয়ে যাবে,,,এই বলেই দুইজনে নিচে চলে যায়,,,,দুইজন কে নামতে দেখে বলে,,,
এলিনা;;মেঘ তুমি কোথায় যাচ্ছো আর বৃষ্টি বা কোথায় যাবে,,,
মেঘ;;দাদি আমি বৃষ্টিকে কলেজে নামিয়ে দিয়ে অফিসে যাবো অনেক কাজ পরে আছে।।
এলিনা;;এই শরীর নিয়ে তুমি,,,,(তিনজনের কথার মাঝে)
আসবো মেঘ,,
মেঘ;;আরে টিনা তুমি হঠ্যাৎ কি মনে করে,,,,ও মেঘ বেবি তোমাকে খুব মিস করতে ছিলাম বলেই মেঘ কে জড়িয়ে ধরে,,,,এইটা দেখা মাএ বৃষ্টি তো রাগে ফুসতে থাকে।
বৃষ্টি;;(কি বেশরম মেয়ে রে বাবা কোথায় কোথায় শুধু জড়িয়ে ধরে মন তো চায় এই শাঁকচুন্নির চুল টেনে ছিড়ে ফেলি)মেঘ আমাদের দেরি হয়ে যাচ্ছে
টিনা,মেঘ কে ছেড়ে,,, তোমরা কোথাও যাচ্ছো না কি,,,
বৃষ্টি;;হ্যাঁ,,মেঘ অফিস আর আমি কলেজ যাচ্ছি,,,কেনো তোমার কোন সমস্যা হচ্ছে,,,(বৃষ্টির এমন কথা শুনে মেঘ মুচকি মুচকি হাসে)
—-মেঘ,আচ্ছা টিনা তুমি এইখানে কেনো এসেছো সেইটাতো বললে না??
টিনা;;বিডি তে আসার পর থেকে আমি তেমন কাউকে চিনা না আর তোমাকে সাহস করে কথাটা বলতেও পারি নি,,, তুমি যদি কিছু মনে না করো তাহলে একটা কথা বলতে চাই,,,,
মেঘ;;হ্যাঁ বলো, এতে মনে করার কি আছে??
টিনা;;আমি তোমার বাড়িতে কিছুদিনের জন্য থাকতে চাই,,,আমার কাজ টা হয়ে গেলে আমি এইখান থেকে চলে যাবো,,,,
মেঘ;;কাজ মানে,,, কিসের কাজ?
টিনা,,,এইরে কথার মাঝে তো কথাটা বলে দিলাম,,না মানে একটা ডিল করার জন্য তো বিডি তে এসেছি তুমি তো জানোই তাই আর কি কাজ শেষ হলেই আমি চলে যাবো,,,,
মেঘ;;ok fine,তুমি থাকতে পারো,,
বৃষ্টি,কিন্তুু মেঘ তুমি,,,,মেঘ বৃষ্টিকে চোখ দিয়ে ইশারা করতেই বৃষ্টি চুপ হয়ে যায়,,,,বৃষ্টি টিনার দিকে তাকে বলে(শাঁকচুন্নি তোকে আমি দেখে দেবো,,এই বলেই মেঘ বৃষ্টি দুইজন বের হয়ে যায়,,,
#চলবে,,,,,,,,,
(লেখায় ভুল হলে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন)

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here