#ক্ষ্যাত যখন মাফিয়া
#পার্টঃ০৯
#লেখকঃরবিউল_হাসান
#RK9023DXWC
মারিয়া ডাইরিটা বুকে নিয়ে শুয়ে পড়ল। কাঁদতে কাঁদতে চোখের জল বালিশ ভিজে গেল।
এভাবে কাঁদতে কাঁদতে একসময় হারিয়ে গল ঘুমের রাজ্যে……..
সকালে আমি ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে মারিয়ার রুমের সামনে গিয়ে দেখি দরজা খুলা, আর রাশেদের রুমেরও দরজা খুলা।
আমি তাড়াতাড়ি মারিয়ার রুমের সামনে গিয়ে দেখি মারিয়া এখনো রুমে শুয়ে আছে। কিন্তু দরজা খুলা কেন?
রাশেদের রুমে গেলাম।রাশেদ ফ্রেশ হচ্ছে, আমাকে দেখে গুড় মর্নিং জানাল।আমিও জানালাম।রাশেদকে চকমকানোর জন্য বললাম….
আমিঃতুই কখন উঠছিস?
রাশেদঃমাত্র উঠলাম।
আমিঃমারিয়া কোথায়?
রাশেদঃমারিয়া কোথায় মানে তুই জানিস মারিয়া কোথায় তুই তো নিয়ে গেছিলি।
আমিঃহ্যা নিয়ে গেছিলাম কিন্তু মারিয়া তার রুমে নেই এখন কোথায়?
রাশেদঃকিহ রুমে নাই মানে কি বলিস?হয়তো ওয়াশরুমে গেছে।
আমিঃওখানেও নেই।
রাশেদঃকি যা তা বকছিস চল দেখি…..
বলে আসতে যাবে আমি আটকে দিলাম।আর বললাম সকাল সকাল একটু ফান না করলে কি হয়😂
রাশেদঃকি বললি এতক্ষণ তাহলে আমার সাথে ফান করছিস দাড়া দেখাচ্ছি মজা,বলে রাশেদ আমাকে দৌড়ানি দিল।আমিও দিলাম দৌড় পুরো রুমে দৌড়তে দৌড়তে মারিয়ার রুমের সামনে দিয়ে আরেক দিকে যাব।এমন সময় মারিয়া রুম থেকে বের হয়ে দরজার পাশে দাড়াল,খেলাম ধাক্কা।মারিয়া নিচে আমি তার উপর😳তাড়াতাড়ি আমি উঠে গিয়ে মারিয়া উঠার জন্য হাত বাড়িয়ে দিলাম।কিন্তু মারিয়া যা করল বিশ্বাস করেন পাঠক বৃন্দ ওটা আমার স্বপ্নেও ভাবিনাইক্কা(ভাবিনি)।মারিয়া এমন ভাবে আমার হাত ধরে টান দিল……
আমি আবারো পড়ে গেলাম মারিয়ার উপরে।
এদিকে আমাদের এমন কিছু দেখে রাশেদ পুরাই বেকুব বনে গেল।
আমি সাত পাঁচ না এখনো রুমে শুয়ে আছে। কিন্তু দরজা খুলা কেন?
রাশেদের রুমে গেলাম।রাশেদ ফ্রেশ হচ্ছে, আমাকে দেখে গুড় মর্নিং জানাল।আমিও জানালাম।রাশেদকে চকমকানোর জন্য বললাম….
আমিঃতুই কখন উঠছিস?
রাশেদঃমাত্র উঠলাম।
আমিঃমারিয়া কোথায়?
রাশেদঃমারিয়া কোথায় মানে তুই জানিস মারিয়া কোথায় তুই তো নিয়ে গেছিলি।
আমিঃহ্যা নিয়ে গেছিলাম কিন্তু মারিয়া তার রুমে নেই এখন কোথায়?
রাশেদঃকিহ রুমে নাই মানে কি বলিস?হয়তো ওয়াশরুমে গেছে।
আমিঃওখানেও নেই।
রাশেদঃকি যা তা বকছিস চল দেখি…..
বলে আসতে যাবে আমি আটকে দিলাম।আর বললাম সকাল সকাল একটু ফান না করলে কি হয়😂
রাশেদঃকি বললি এতক্ষণ তাহলে আমার সাথে ফান করছিস দাড়া দেখাচ্ছি মজা,বলে রাশেদ আমাকে দৌড়ানি দিল।আমিও দিলাম দৌড় পুরো রুমে দৌড়তে দৌড়তে মারিয়ার রুমের সামনে দিয়ে আরেক দিকে যাব।এমন সময় মারিয়া রুম থেকে বের হয়ে দরজার পাশে দাড়াল,খেলাম ধাক্কা। মারিয়া নিচে আমি উপরে।আমি তাড়াতাড়ি উঠে গেলাম।তারপর মারিয়া উঠার জন্য হাত বাড়িয়ে দিলাম।
তারপর মারিয়া যেটা করল বিশ্বাস করেন পাঠক বৃন্দ আমি মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না।
আমি মারিয়াকে হাত বাড়িয়ে দিতেই মারিয়া আমার হাত ধরে এত জোরে টান দিল যে আমি আবারো সোজা মারিয়ার উপরে পড়ে গেলাম।
এদিকে আমাদের এই কাহিনি দেখে রাশেদ পুরাই বেকুব বনে গেল। 😳
আমি আর সাত পাঁচ না ভেবে মারিয়া কে টেনে তুললাম।
আমিঃমানে কি এসবের মারিয়া?
মারিয়াঃকি করলাম আমি?
আমিঃতুমি খুব ভালো করে জান তুমি কি করেছ?
মারিয়াঃআমার ইচ্ছে হয়ছে তাই করছি তোমার কোনো সমস্যা?
আমিঃমারিয়া ভুলে যেও না তুমি আমার কাছে বন্ধী।
মারিয়াঃকে বলল আমি তোমার কাছে বন্ধী বরং তুমি আমার কাছে বন্ধী।
আমিঃমানে?
মারিয়াঃভালোবাসার কাছে কেউ বন্ধী নয়,সবাই মুক্ত পাখির মত।
আমিঃবুঝলাম না।
মারিয়াঃওকে বুঝিয়ে বলছি, ওনার সামনে কি বলব(রাশেদের দিকে থাকিয়ে)
আমিঃহ্যা বল…..
মারিয়াঃতুমি কি আমাকে ভালোবাস?
আমিঃ……
মারিয়াঃকি হল কথা বলছ না কেন?
আমিঃকি যা তা বলছ, তুমাকে ভালোবাসতে যাব কোন দুঃখে….
মারিয়াঃওকে আমি প্রমাণ করছি তুমি আমাকে ভালোবাস কি না?
আমিঃকেমনে কি?
মারিয়াঃ১মিনিট আসছি….
বলে মারিয়া রুমের দিকে চলে গেল।আসার সময় আমার ডাইরিটা আনল……
আমিঃতুমি এটা ধরলে কেন, আমি না বলছি আমার কোনো জিনিসে হাত না দিতে?
মারিয়াঃএখন শুধু তোমার নয়,বরং তুমিও আমার।
আমিঃফাজলামো রাখ,ডাইরিটা আমাকে দিয়ে দাও।
মারিয়াঃএটা দেওয়া বা না দেওয়া একই কথা, কারণ এটা আমি পুরো পড়ে নিছি।
আমিঃতোমার সাহস কি করে হয় আমার ডাইরি ধরার? 😡
মারিয়াঃরাগ করে লাভ নেই।বল ভালোবাস কি না?
আমিঃনা ভালোবাসি না।
মারিয়াঃডাইরিতে লিখছ কেন তাহলে?
আমিঃওসব এমনি লিখছি।
মারিয়াঃআসছে মিথ্যা বলতে…..রাশেদ ভাইয়া আপনি বলেন আমাকে ভালোবাসে অথচ আমাকে না বলে নিজে কষ্ট পাচ্ছে তা কি ভালো লাগবে আমার,তাই আমি বললম😇
রাশেদঃএসব তো আমি জানি না, তোমরা জান আমি গেলাম।
মারিয়াঃকোথায় যাচ্ছেন মিস্টার রাশেদুল ইসলাম, মানে মেজর রাশেদ….!
রাশেদ চলে যেতে গিয়েও আবার পেছনে থাকালো মারিয়ার কথা শুনে।
রাশেদঃতুমি কি যা তা বলছ,কে মেজর?
মারিয়াঃএই ডাইরিতে লিখা আছে।সাথে আরো লিখা আছে দুবাইয়ের মিশন,রবিউল কে নির্দোষ প্রমাণ না করা পর্যন্ত দেশে না আসা সব…
রাশেদঃহ্যা বন্ধুর জন্য এসব করলাম তো?
মারিয়াঃতো এখন তো বলবেন এই ডাইরিতে লিখা সব কথা সত্যি?
রাশেদঃহ্যা সত্যি।
মারিয়াঃতাহলে আমাকে ভালোবাসেন এটা কেন সত্যি হবে না(আমার দিকে দেখে)
আমি কিছু না বলে রাশেদের দিকে তাকালাম। আমার তাকানো রাশেদ বুঝে রুমে চলে গেল। তারপর আমি মারিয়াকে হাত ধরে টেনে রুমে নিয়ে গেলাম।আর বললাম…..
হ্যা আমি তোমাকে ভালোবাসি।কিন্তু আমি জানতাম না তুমি কোনো বিশ্বাস ঘাতকের বোন।আর জানলে তোমাকে নিয়ে ভাবতাম না।
আর তুমি এটা জানছ তার মানে এই নয় যে তুমি আমাকে সহজ মনে করে নিবে।হ্যা আমি মানি আমার প্রফেশনাল লাইফ আর পার্সোনাল লাইফ আলাদা করে দেখি।তোমাকে এখানে আনছি আমার প্রফেশনাল লাইফের দিক দিয়ে সো ত্যাড়ামি করবে না।
মারিয়াঃপ্লিজ আমাকে ক্ষমা করে দাও😢
আমিঃকান্না করবা না এটা ন্যাকামি ছাড়া কিছু না।
মারিয়াঃআমি তোমার পায়ে পড়ি প্লিজ আমাকে ক্ষমা করে দাও😭(অনেক জোরে কান্না করে)
আমিঃকি হবে ক্ষমা করে আবারো তোমার ভাইয়ের মত বিশ্বাস ঘাতকতা করবে?
মারিয়াঃনা আমি এমন টা করব না। তবে আমার ভালোবাসার জন্য এতটুকু করতে পারি,যারা তোমাকে ঠকিয়েছে তাদেরকে তোমার কাছে আনতে পারি।
আমিঃতুমি কি মনে কর,আমি আনতে পারছি না তাদের,আমি চাইলে তারা যেখানে আছে সেখানেই মেরে দিতে পারি।শুধু যেখানে বিশ্বাস ঘাতকতা করেছে সেখানে মারার জন্য আমি বসে আছি।
মারিয়াঃতুমি যা ইচ্ছে কর তাও আমাকে মাপ করে দাও।
আমিঃআমার কথা মত চললে মাপ করা যায় কিনা ভেবে দেখব।
মারিয়াঃআমি তোমার পায়ে পড়ি প্লিজ আমাকে ক্ষমা করে দাও😭(পা ধরে)
আমিঃআরে কি করছ এসব পা ছাড়।আমার এসব ভালো লাগে না।
মারিয়াঃযদি ক্ষমা না কর তাহলে পা ছাড়ব না।(আরো জোরে চেপে ধরে)
আমাদের চিল্লানি শুনে রাশেদ সোজা আমাদের কাছে চলে এল।তখন মারিয়া আমার পা ধরা অবস্থায় ছিল।রাশেদ এসব দেখে আরো রেগে গেল।
আমিঃকিা ভাবে মাপ করব তোমায়, তুমি কলেজে আমাকে কি কম অপমান করেছ?কত বার অপমান করেছ? কোনো হিসাব আছে?কিন্তু আমি চাইলে সাথে সাথে জবাব দিতে পারতাম, ভালোবাসি বলে কিছু করি নি।
মারিয়াঃপ্লিজ মাপ করে দাও,আর জীবনেও কারো সাথে এমন করব না, একদম মেয়েদের মত পোশাক পড়ব।তোমার সব কথা মেনে চলব। প্লিজ😭
রাশেদঃএত করে যখন বলছে একটা সুযোগ দিয়ে দেখ।
আমিঃ…….
মারিয়াঃপ্লিজ লাস্ট একটা সুযোগ…
আমিঃ….
রাশেদঃকি হল আমার কথায় একটা সুযোগ দিয়ে দেখ।
আমিঃওকে জাস্ট একটা সুযোগ।
মারিয়াঃসত্যি।
আমিঃহুম।যদি বেইমানি কর……(আর কিছু বলতে পারলাম না)
মারিয়াঃপ্রমিজ কখনো করব না।
আমিঃগুড়।মনে থাকে যেন।
রাশেদঃতাহলে তুরা রোমাঞ্চ কর আমি রুমে গেলাম।
আমিঃমানে…..আর কিছু বলার আগেই চলে গেল।
মারিয়া আমার পা ছেড়ে দিয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরল। মনে মনে ভাবলাম যে মেয়ের গায়ে একটু ধাক্কা খাওয়ায় এত মারল সে আজ আমার বুকে।কি নিয়তি রে ভাই…..
আমিঃহয়ছে ছাড়।এত রোমাঞ্চ ভালো লাগে না।আমার মিশন যতদিন শেষ না হয় রোমাঞ্চ করতে আমার সামনে আসবে না।আর রেড়ি হয়ে নাও।রেস্টুরেন্টে গিয়ে খাবার খাব কাল রাতের পর আর কিছু খাওনি।
তারপর আমরা রেড়ি হয়ে রেস্টুরেন্টে গিয়ে খাওয়ার খেলাম।অবশ্য আমাকে কেউ চিনেনা।কারণ আমি সব সময় সিনক্রিয়েট থাকি।রাশেদকেও সবাই চিনে না মাত্র হাতে গনা কয়েক জন চিনে।
আমরা খেয়ে,মারিয়ার জন্য কাপড় নিলাম।তারপর আবারে বাসায় চলে এলাম।সাকিবকে ফোন দিলাম।
সাকিব ফোন রিসিভ করতেই বলল….
সাকিবঃভাই বল কি করতে হবে?
আমিঃএত তাড়া কেন রে?যাই হোক বলছি কি করতে হবে।
সাকিবঃবল।কি করতে হবে আর আমার বোন ঠিক আছে তো?
আমিঃহ্যা ঠিক আছে।কথা বলবি?
সাকিবঃহ্যা কথা বলব।
আমিঃএই নে কথা বল।মাত্র ২ মিনিট।
ফোন মারিয়া দিকে দেওয়ার আগে বললাম,এমন করে বলবে যেন তোমার ভাই ভয় পাই।আর আমার কথা মত কাজ করে।
তারপর ফোন দিলাম।মারিয়া সাকিবের সাথে ২ মিনির কথা বলল।আমি কথা শেষে ফোন নিয়ে নিলাম।
আমিঃহ্যা বুঝছিস তো তুর বোন ঠিক আছে। যাই হোক এখন যা বলছি কর।নয়তো……
সাকিবঃবল কি করতে হবে, যা বলবি তাই করব কিন্তু আমার বোন যাতে কষ্ট না পাই।
আমিঃঐসব তুই চিন্তা করিস না, তুর বোন একদম ভালো আছে।
সাকিবঃবল কি করতে হবে।
আমিঃতুই এখন ওসিকে ফোন দিয়ে তুর গোডাউনে আসতে বলবি।বাকিটা আসলে বলব রাখলাম।ওহ হ্যা মনে রাখিস তুই যত তাড়াতাড়ি কাজ করবি তুর বোন তত তাড়াতাড়ি তুর কাছে ফিরে যাবে।রাখলাম।
কেটে দিলাম।তারপর আমি,রাশেদ,মারিয়া শপিং করে বাসায় এসে ফ্রেশ হয়ে নিলাম।ড্রয়িং রুমে বসে বসে আড্ডা দিচ্ছিলাম।তখনই সাকিব ফোন দিল।
আমিঃহ্যা বল….
সাকিবঃশিখার বন্ধী এখন কি করব?
আমিঃএখন শিখারকে শুট করবি।
সাকিবঃ…..
আমিঃকি হল এখন গুলির আওয়াজ শোনা যায় নি কেন?
সাকিবঃওকে করতেছি😔
সাকিব গুলি করে দিল, কিন্তু ওসি বা অন্য কাউকে না।গুলি করল ঠিকই কিন্তু ব্লাংক ফায়ার 😐
সাকিবঃওসি শেষ ভাই, এখন আমার বোনকে দিয়ে দে….
আমিঃওকে আমি তুকে একটা ভিডিও দিচ্ছি আগে ভিডিওটা দেখতো।বলে সাকিবকে একটা ভিডিও দিলাম।যেটা ছিল সাকিবের গোডাউনের ভিতরের ক্যামরার ভিডিও।ভিডিওতে ছিল এই মাত্র সাকিব কি কি করল তা।আমার দেওয়া ভিডিও দেখে সাকিব পুরাই বোকা হয়ে গেল।সে জানত তার গোডাউনে সিসিটিভি ক্যামেরা আছে।কিন্তু ফুটেজ গুলো এর মধ্য আমার কাছে আসবে সেটা তার কল্পনায় ছিল না।সাকিব ভিডিও দেখে তেলে-বেগুনে জ্বলে উঠল।কি চাইলাম কি হল বলে।সাকিব যখন ক্যামরা ভাংতে আসবে তখন আমি তাকে নিষেধ করি।আর কাজটা আবারো করতে বলি।আমার কথা মত এবার সাকিব সত্যি সত্যি শুট করে দেয়।তারপর আমি ফোন কেটে দিয়।
ফোন কেটে দিতেই সিকদার আমার কলেজ ফ্রেন্ড ফোন দিল।আমি রিসিভ করে যা শুনলাম একদম প্রস্তুত ছিলাম না…….
(নায়ক-নায়িকার মিল করব কিনা শেষে সেটা আপনারা বলেন,যে দিকে বেশি চায় সেটাই শেষ হবে,১০ পর্বে গল্প শেষ)
Happy reading…….
দৌড়াবে…….
❣️গল্পটা কেমন হল তা কমেন্ট করে জানাবেন✅
✅সবাই নিয়মিত নামাজ আদায় করবেন।✅
✅ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।✅
❌সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন।নিজে নিরাপদে থাকুন অন্যকেও নিরাপদে থাকতে দিন❌
❌করোনার সময়ে অযথা বাইরে ঘুরাঘুরি করবেন না❌
❌অনুমতি ছাড়া কপি করা নিষেধ❌