#ক্ষ্যাত যখন মাফিয়া
#পার্টঃ০৬
#লেখকঃরবিউল_হাসান
#RK9023DXWC
আমরা দুইজন রিকশা নিয়ে আসতে লাগলাম।এখনো ঐ বাইকার আমাদের ফলো করছে।আমরা বাসার দিকে না গিয়ে অন্য দিকে রিকশা যেতে বললাম।আর একটা বুদ্ধি আটকালাম যাতে, যারা আমাদের ফলো করছে তারা অন্য দিকে চলে যায়।
আমরা রিকশা করে, একটা নির্জন রাস্তায় গেলাম।সাগর বলল,আমরা কোথায় যাচ্ছি?
আমিঃআমিও জানিনা কোথায় যাচ্ছি, তবে রিকশা থেকে নামলে ক্ষতি আছে।
সাগরঃকেন কি হয়ছে?
আমিঃকেউ আমাদের ফলো করছে তারা আমাদের ফলো করা ছাড়লে আমরা নিজের জায়গায় যাব।
সাগরঃকি এখন কি হবে?
আমিঃওয়েইট মাহমুদ কে জানাচ্ছি।
মাহমুদ কে ফোন দিলাম, বাইকের নাম্বারটা বললাম।মাহমুদ রানাকে পাঠিয়েছে।কিছুক্ষণ পর রানা নিজের গাড়ি সহ আরো ২ টা গাড়ি নিয়ে আসল।রানা আমাকে যাতে না চিনে মাক্স পড়ে নিলাম।রানা গিয়ে বাইকের সামনে দাড়াল। বাইকার দুইজন রানাকে দেখে পালাতে গেলে রানার পোলাপান তাদের ধরে পেলে।
আমি রিকশা নিয়ে বাসায় চলে আসি।আর ঐ দিকে রানা ঐ দুই জনকে ধরে গাড়িতে তুলে ফেলল। তারা কাকে ফলো করছে জানার জন্য রানার আস্তানায় নিয়ে গেল।মারধর করার পরে তারা বলল রবিউলকে ফলো করছে এরা মারিয়ার লোক মারিয়া এদের ফলো করতে বলছে।এই খবর রানা মাহমুদকে জানাল।রবিউলের কথা শুনে রানাও অবাক।সবাই জানে রবিউল মারা গেছে।কিন্তু এরা যখন রানাকে রবিউলের কথা বলল তখন রানা রবিউলকে দেখতে চাইল।মাহমুদ নিষেধ করে দিছে।এখন রবিউলের সাথে দেখা করা যাবে না। কারণ এখন রবিউলের সাথে কেউ দেখা করলে সমস্যা হবে। রবিউল বেঁচে আছে এটা সাকিবের কানে চলে যাবে তাই মাহমুদ নিষেধ করে দিল।তারপর মারিয়ার লোক গুলোকে মেরে মারিয়ার কাছে পাঠিয়ে দিল।
আর এইদিকে আমিও চলে আসলাম বাসায়।সেই ভাঙা বস্তিতে। এসে মাহমুদ কে ফোন দিলাম।কি খবর জানার জন্য।মাহমুদ আামকে সব বলল।কারা আামকে ফলো করছিল এসব।
আমি এসে বসে থাকলাম।আর ঐদিকে মারিয়ার লোক গুলো গিয়ে রানার কথা বলল।যা শুনে মারিয়া অনেক রেগে গেল।কেন একটা বস্তির ছেলের জন্য রানার মত মাফিয়া তার লোকদের মারল?কেন এই বস্তির ছেলের জন্য রানার এত দরদ?কাল কলেজে আসুক তাহলে এই বস্তির ছেলেকে হাড়ে হাড়ে বুঝাব মারিয়ার গায়ে হাত তুললে তার পরিনাম কি হয়?
আমি সারাদিনের ব্যস্ততায়,রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়লাম।রাতে সিকদার ফোন দিল।মারিয়ার সাথে আমার ঘটে যাওয়া ঘটনা গুলো সাগর সিকদারকে জানাল।
সিকদার ঘটনা গুলো শুনে বেশ অবাক।যেখানে সিকদারের মত বড় লোকের ছেলে মারিয়াকে কিছু বলতেও পারেনি।সেখানে আমার মত বস্তির ছেলে কিভাবে মারিয়াকে মারল।আবার তাও সবার সামনে।
তাই সিকদার আমাকে ফোন দিয়ে আমার মুখ থেকে ঘটনা শুনতে চাইল।আমিও সব বললাম।সাকিদার সে কি অবাক বলার মত না।
ফোন কেটে দিয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম। সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে আবারো কলেজে গেলাম।দারোয়ান এখন আর আটকায় না।কিক দিছিলাম যে ওটা কাজ হয়ছে।ক্লাস শুরু হতে আরেকটু দেরি আছে তাই বাইরে বসে আছি।সাগর আর সিকদারকে ফোন দিয়ে তাড়াতাড়ি আসতে বললাম।আমি বসে আছি, এখনো সাগর বা সিকদার কেউ আসে নি।বসে বসে অতীত মনে করতে লাগলাম।যদের জন্য এত কিছু করেছি আজ তারাই আমাকে কি থেকে কি করল…..
তখনই সামনে ৫-৬ জন লোক আমার সামনে এসে দাড়াল।আমি মাথা নিচু করে ছিলাম।তাই তাদের পা দেখা যাচ্ছিল।মাথা তুলতেই দেখলাম সবার কুমরে গান আছে।এই অবস্থায় যে কেউ প্যান্ট নষ্ট করে ফেলবে।কিন্তু আমি এসবে অভ্যস্থ। যখন মাথা তুললাম ওদের থেকে একজন বলল……
–তুই মারিয়া ম্যামের গায়ে হাত তুলেছিলি কাল,আজ তুর সেই হাত আমি কেটে নিব।(তারা কেউ আমাকে চিনে না,শুধু মারিয়া দেখিয়ে দিয়েছিল তাই আমার সামনে আসল)
আমিঃকি আমি?কখন কিভাবে আর মারিয়া কে?
–ব্যাটার বুদ্ধি আছে,আমাদের সাথে চালাকি করতেছে।
আমিঃআমি কোনো চালাকি করছি না।কে মারিয়া?
–এই একে ধরতো মারিয়া ম্যামের কাছে নিয়ে যায়।
তারা আমাকে মারিয়ার কাছে নিয়ে গেল।
–ম্যাম এই ছেলেটা নাকি যে আপনাকে কাল অপমান করছিল?
মারিয়াঃহ্যা এই ছেলেটা।এই ক্ষেতটাকে আজ এমন মার দিবে যাতে আর পৃথিবীর আলো না দেখে।মারতে মারতে মেরে ফেলবে।
–ওকে ম্যাম।
মারিয়াঃএবার বুঝবি মারিয়ার সাথে কেউ লাগতে আসলে তার কি করে মারিয়া?
আমিঃওওওও তাই।তাহলে কালকের কথায় আপনাকে হয় নি?
মারিয়াঃআজ তুকে আমি নিজ হাতে মেরে ফেলব।দেখি তুই কি করতে পারিস?
আমিঃওকে দেখি তুর সাহস কেমন আমাকে মারবি তাই তুর মত একটা পাতি মাস্তান?হাসালিরে আমাকে হাসালি।
মারিয়াঃইচ্ছে মত হেসে নেয় আজ তুকে আমি মাটির নিছে পুতে দিব।
আমিঃওকে দেখা যাবে আমাকে কিভাবে কি করিস?
মারিয়াঃএই ওকে নিয়ে আমার পুরাতন গোডাউনে বেঁধে রাখবি কেউ একটা ফুলের তুড়াও দিবি না। একে যা করার আমি করব।
–ওকে ম্যাড়াম।
–এই চল(আমাকে নিয়ে যেতে চাচ্ছে)
আমিও যাওয়ার জন্য সামনে পা বাড়ালাম।গেইটের সামনে যেতেই সাগর আর সিকদারের সাথে দেখা। তারা কান্না করার মত অবস্থা আমাকে এভাবে দেখে।
আমি লোক গুলোকে বললাম, তোমরা তো আমাকে মেরে ফেলবে। আমি একটু আমার বন্ধুদের সাথে কথা বলি।
–ওকে বল ২ মিনিট সময়।
মনে মনে বললাম শালা জেল খানায় আছি মনে হচ্ছে 😡
আমি সাগর আর সিকদারের সামনে গিয়ে বললাম।
আমিঃতুরা চিন্তা করিস না আমি খুব তাড়াতাড়ি ফিরে আসব।তুদের একটা নাম্বার দিচ্ছি।ফোন করে বলবি আমাকে কিডনাপ করা হয়েছে। আর নাম্বারটাও দিবি।
আমি তাদের রাশেদের নাম্বারটা দিলাম।আর বললাম।এই নাম্বারে ফোন দিয়ে আমার কথা বলবি।আর তুরা একদম নিশ্চিন্তে থাক।কালকেই কলেজে বাকি কথা হবে।
তারপর চলে আসলাম লোক গুলোর সাথে, তারা আমাকে একটা রুমে নিয়ে গিয়ে হাত পা একটা চেয়ারের সাথে বেঁধে দিয়েছে।
এই দিকে সাগর/সিকদার রাশেকে ফোন দিয়ে আমার কথা বলায় রাশেদ পুরো গ্যাং নিয়ে বেরিয়ে পড়ল আমার লোকেশন ট্রেগ করে তারা আমার দিকে রওনা দিল।
এই দিকে এক ঘন্টা পর মারিয়া আমার কাছে আসল।তার সাথে আসল মরিয়ার কিছু পোলাপান।
মারিয়াঃএখন কেমন লাগতেছে চান্দু, আমাকে অপমানিত করা আমার গায়ে হাত তুলা আজ তুকে বুঝিয়ে দিব আমি কে😡
আমিঃসত্যি কি আমাকে মারবে😳
মারিয়াঃকি ভয় পাচ্ছিস?
আমিঃহুম অনেক😳
মারিয়াঃওকে তাহলে তুকে প্রাণে মারব না তুকে কয়েকটা দিয়ে ছেড়ে দিব।
আমিঃআর যদি মারতে না পারিস?
মারিয়াঃতুর এখনো তেজ কমেনি😡
আমিঃআরে না।তেজ তো তুর কমেনি।একটা মেয়ে হয়ে এত পাওয়ার কিভাবে দেখাস?
মারিয়াঃতুকে তো আজ আমি মেরেই ফেলব।
মারিয়াঃএই তুরা দাড়িয়ে কি দেখছিস মার ক্ষেতের বাচ্চা কে…….(লোকদের বলল যাতে আমাকে মারে)
আমাকে মারার জন্য মারিয়ার লোক গুলো সামনে আসতেই,আমি চেয়ারটা টেনে ভেঙে পেলি আর ঐ চেয়ার দিয়ে লোকটার মাথায় মারি,লোকটা সাথে সাথে অজ্ঞান হয়ে যায়। লোকটাকে মারছি দেখে মারিয়া আরো রেগে উঠলো। বাকি লোকদের বলল যাতে সবাই একসাথে আমাকে মারতে আসে।
সবাই আমাকে মারতে আসতে লাগল।আমিও কম কিসে আগের জনকে পেটে কিক,পরের জনকে মুখে, পরের জনকে কুমরে, পরের জনকে মাথায় কিক দিয়ে শুইয়ে দিলাম।সবাই মাটিতে শুয়ে গড়াগড়ি করতে লাগল।আমার মারের স্টাইল দেখে মারিয়া অবাক।যেখানে ট্রেনিং প্রাপ্ত গোন্ডারা আমাকে মারতে আসল সেখানে উল্টো আমি তাদের মেরে শুইয়ে রাখছি,🥺
মারিয়া ভাবতে লাগল কি চাইলাম কি হল।আসলাম মার দিতে এখন তো খেতে হল……
কে এই ছেলে যে আমার লোক গুলোকে এভাবে মেরে নিজে বসে আছে…..
না না এভাবে সাধারণ কেউ মারতে পারে না।হয়তো এ কোনো বাহিনীর কেউ,নয়তো কোনো মাফিয়া।
মাফিয়া হলে আমাকে মেরেও পেলতে পারে।কি করব এখন?
ভাইয়াকে ফোন দিব?না না ফোন দিলে হিতে বিপরীত হতে পারে তার থেকে অন্যকিছু ভাবতে হবে।
এদিকে আমি সবাইকে মেরে,মারিয়ার জন্য যে চেয়ারটা তার গোন্ডারা এনে ছিল ওটা তে বসে আছি।আমি মারিয়াকে বললাম…….
আমিঃকি ম্যাডাম?ভয় পাইছেন?
মারিয়াঃকে তুই(যদিও ভয় পেয়ে গেছে)
আমিঃএখনো বুঝতে পারছিস না আমি কে?আরে তুর লোকদের মেরে মাটিতে শুয়ে দিছি এবার চিন্তা কর আমি কে হতে পারি।
মারিয়াঃকে তুই বল….
আমিঃশুনবি তাহলে?
মারিয়াঃহ্যা বল কে তুই?
আমিঃআমি হলাম ক্ষেত,ভিখারির ছেলে,বস্তির ছেলে যেগুলো তুই বলিস….জানিস এই ভিখারির ছেলে কে?
আরে জানলে তুই কেন তুর মাফিয়া ভাই সাকিবও মাটি খুড়ে মাটির নিচে ঢুকে যাবে।
মারিয়াঃতুর পরিচয় দে কে তুই?
আমিঃআমার পরিচয় চাস?তাহলে শুন আমি হলাম সে যে তুর ভাইয়ের মত হাজার খানিক মাফিয়া একপাশে রাখি।আমি হলাম সে যার পা মুছে দিতে তুর ভাইয়ের মত হাজার মাফিয়া বসে থাকে,কখন আমি পা টা তাদের দিকে বাড়িয়ে দিই সে আশায়,আমি হলাম সে যার একটা মেসেজে তুর ভাইয়ের মত লাখ লাখ মাফিয়া মাটির নিচে চলে যাবে,যাদের লাশও খুঁজে পাবি না।জানিস কে আমি….
আমি হলাম
The mafiya king #R.K…….
R.K বলতেই মারিয়া অজ্ঞান……..
ঐ দিকে রাশেদ পুলাপান নিয়ে আমি যে ঘরে আছি সে ঘর ঘিরে রেখেছে। 🥰🥰🥰🥰১৯০
রাশেদ একটা গান নিয়ে রুমের মধ্যে ডুকল।চারপাশে দেখতে দেখতে আমি যে রুমে আছি সে রুমে আসল।এসেই যখন দেখল এরা সবাই পড়ে আছে তখন রাশেদ আমাকে এসে জড়িয়ে ধরল।শত হলেও বেস্ট ফ্রেন্ড বলে কথা।
রাশেদঃতুর কিছু হয় নি তো?
আমিঃএত বড় বোকের পাটা আছে কারো আমাকে চাইলে মেরে পেলতে পারবে?
রাশেদঃএদের কি মেরে দিব?
আমিঃনা এদের মারলে হবে না।এদের দিয়ে সোলতানকে দেশে আনতে হবে।
রাশেদঃএখন এদের কি করব?
আমিঃসবাইকে তুর গোড়াউনে নিয়ে যা, ওখানে রাখবি সবাইকে রাতে আমি আসছি তখন দেখা হবে এদের সাথে।
রাশেদঃওকে।
আমিঃতুই একা নাকি?
রাশেদঃনা পোলাপান আছে পেছনে ডুকতে নিষেধ করছি।
আমিঃভালো করছিস আমার কথা জানলে সমস্যা হবে।এখন একটা কাজ কর আমি ঐ দিকে যাচ্ছি তুই এখানে থাক।আর তুর পোলাপান দের বল এদের নিয়ে যেতে।আর এই মেয়েটাকে চোখে চোখে রাখতে বলবি।এই মেয়েটাই সোলতানকে দেশে আনবে।
রাশেদঃওকে।
আমি পাশে চলে গেলাম।যাতে রাশেদের কোনো পোলাপান আমাকে না দেখে।আমার পরিচয় টা ততদিন গোপন রাখতে হবে যত দিন সোলতান দেশে আসছে।রাশেদের পোলাপান মারিয়া ও তার লোক গুলোকে নিয়ে গেল।রাশেদ দাড়িয়ে আছে আমার জন্য।পোলাপানকে বলে দিছে তাদের কোথায় রাখতে হবে।
রাশেদঃচল এবার যাই…
আমিঃকোথায় যাব?
রাশেদঃআমার সাথে।তুকে অনেক খুঁজেছি কিন্তু পাইনি।
আমিঃনা আমি কাল বিকালে যাব চাইলে এখন তুই আমার সাথে ঘুরতে পারিস।
রাশেদঃওকে চল।
আমিঃতুর মাক্স আছে?
রাশেদঃগাড়িতে আছে কিন্তু কেন?
আমিঃকরোনা অনেক বেশি তাই মাক্স পড়তে হবে।
রাশেদঃওকে পড়ব।
করোনার জন্য রাশেদকে মাক্স পড়তে বলি নি।রাশেদ অনেক বড় একজন মাফিয়া তাকে সবাই চেনে।তাই মাক্স পড়তে বললাম।
রাশেদ গাড়ি নিতে চাইল,কিন্তু আমি গাড়ি নিতে দিলাম না।আমরা এখন কলেজে যাব কারণ সাগর আর সিকদার কলেজে আছে হয়তো আমার জন্য অনেক চিন্তাও করতেছে।গিয়ে তাদের একটা সারপ্রাইজ দিব।
আমি আর রাশেদ রিকশা নিয়ে কলেজে আসলাম।ভিতরে ঢুকতেই দারোয়ান আটকাল,দারোয়ান যাওয়ার সময় দেখছে মারিয়া আমাকে নিয়ে যাচ্ছে, তাই আটকাল।
আমিঃকি চাই?
দারোয়ানঃএকটু আগে তো মারিয়া ম্যাম আপনাকে নিয়ে গেল,আর এভাবে ছেড়ে দিল?
আমিঃও আমাকে ছাড়ে নাই বরং আমি ওকে ছাড়ছি।
দারোয়ানঃকিছুই বুঝলাম না।
আমিঃবুঝতেও হবে না।
তারপর আমরা ভিতরে চলে এলাম।আমি সাগর আর সিকদারকে খুজতে লাগলাম।আমি জানি তারা ক্লাস করবে না আমার এই অবস্থা জেনে।তাই চারপাশে দেখতে লাগলাম।হঠাৎ আমার চোখ পড়ে মারিয়ার দলের দিকে।তারা সিকদার আর সাগরকে কান ধরিয়ে দাড় করিয়ে রাখছে…..
দৌড়াবে…….
❣️গল্পটা কেমন হল তা কমেন্ট করে জানাবেন✅
✅সবাই নিয়মিত নামাজ আদায় করবেন।✅
✅ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।✅
❌সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন।নিজে নিরাপদে থাকুন অন্যকেও নিরাপদে থাকতে দিন❌
❌করোনার সময়ে অযথা বাইরে ঘুরাঘুরি করবেন না❌
❌অনুমতি ছাড়া কপি করা নিষেধ❌
…………..আল্লাহ হাফেজ…………