#The_murderous_mafia
#লেখকঃরবিউল_হাসান।
#পর্বঃ১৬

আপুকে গান পয়েন্টে দেখে আমার মাথায় ব্যাথা শুরু হয়ে গেল।মাথার রক্ত নালি ছিড়ে যাওয়ার মতো ব্যাথা করছে।

আমি নিজেকে সামলাতে পারছিলাম না মাথায় হাত দিয়ে বসে পড়লাম। রাশেদ এসে আমাকে ধরে ফেলল।

চাচা এই অবস্থা দেখে অহনার হাত থেকে গুলি কেঁড়ে নিল।এতে অহনা অবাক হয়ে গেল।

অহনাঃবাবা এটা কি করছ তুমি ওরা আমাদের মেরে ফেলবে তুমি গুলিটা আমাকে দাও।
–তুই ভুল বুঝছিস…..

আমার আর কিছু মনে নেই।আমার মাথায় খুন চেপে গেল।ধাক্কা মেরে ফেলে দিলাম রাশেদকে।এগোতে লাগলাম অহনার দিকে চোখে আগুন মাথায় খুন। রাশেদ ওঠে এসে আমার সামনে দাঁড়াতে আবারো ধাক্কা দিলাম।এবার ধাক্কাটা অনেক জোরে লেগেছে নিজেকে সামলাতে না পেরে দেওয়ালে ধাক্কা খেল।
আমি সামনে যাচ্ছি অহনার দিকে আমার দৃষ্টি।কি করছি আমি নিজেও জানি না।আমার মস্তিষ্কে শুধু খুন চেপে আছে।আমি সামনে যেতে লাগলাম।অহনা ভয়ে পেছনে যাচ্ছে। আপু ছাড়া পেয়ে অহনার কাছ থেকে আমার কাছে এল আমাকে থামাতে চাইলেও পারছে না।শেষে আমাকে আপু শান্ত করতে জড়িয়ে ধরল।

এবার আমার হাটা বন্ধ হল কিন্তু অহনার দিকে অগ্নি চোখে তাকিয়ে আছি।যদি পারি অহনাকে কাঁচা খেয়ে পেলতাম।আমাকে শান্ত করতে অনেক চেষ্টা করতেছে।অনেক চেষ্টার পর আমি অহনার দিক থেকে চোখ নামালাম।কিন্তু এখনো রাগ জমে আছে।

আপু আমাকে শান্ত করে বসাল।অহনা আমার রাগ দেখেছে আজকে আগে কখনো এমন রাগ দেখে নি।বেশ কিছু সময় পর চারপাশ টা শান্ত হল।

রাশেদ এসে আমার পাশে বসল।আর বলা শুরু করল….
রাশেদঃএই জন্য আমার ভয় হয় তোকে নিয়ে কখন কি করে বসিস কোনো হিসাব নেই।

আমি রাশেদ হাত দেখে অবাক কারণ তার হাত কেটে গেছে।কখন যে তার হাত কেটে গেছে তা আমি খেয়াল করি নি।একটু খারাপ লাগলো তার হাতের অবস্থা দেখে।

পাশে বাসে থাকা চাচা অবাক আমার এমন রুপ দেখে।

অহনাঃদেখলে বাবা লোকটা কেমন কি ভয়ঙ্কর?
–দেখ মা যে কেউ এমনই করবে যদি তোর মতো কেউ করে।
অহনাঃআমি কি বসে থাকব নাকি? কেউ এসে আমাদের পরিবারের ক্ষতি করবে আর আমি চুপচাপ দেখব?

—আরে মা আমার কথাটা তো শুনবি আগে।
অহনাঃহ্যা বল।
—ঐ ছেলেটার কথা আমি তোকে ফোনে বলেছিলাম মনে আছে কি না জানি না।(আমার দিকে ইশারা করে)
অহনাঃকি বলেছিলে মনে নেই।
—তোকে বলেছিলাম একটা ছেলেকে আমি নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে পেয়েছি।অজ্ঞান অবস্থায় আছে।আর কিছু মনে করতে পারে নি জ্ঞান ফিরার পরে।আমরা মনে করছি কোনো খারাপ লোক হবে।জেল থেকে হয়তো পালিয়ে এসেছে।কিন্তু জ্ঞান ফিরার পরে সে নিজে বলল “আমি খারাপ লোক নয়,কে আমি” তখন আমি বুঝতে পারছি সে মিথ্যা বলছে না।কারণ আমার সামনে কেউ মিথ্যা বললে তা আমি বুঝতে পারি।আর আমি এটাও বুঝতে পারি যে তার সৃতি শক্তি নষ্ট হয়ে গেছে।

অহানঃহ্যাঁ মনে পড়ছে।
–ওটাই সে ছেলে।আমাদের গ্রামের বাড়িতে খুঁজতে গেছিল।আমাদের ওখানে না পেয়ে তোর চাচার থেকে নাম্বার নিয়ে আমার সাথে দেখা করতে এলো।আর তুই তাদের কি না কি ভেবে……

অহনাঃআগে বলবা না এই কথা?
—বলতে দিলি কই?
অহনাঃএমনিতেও ঐ লোকটার ভিন্ন সময়ে ভিন্ন রুপ দেখা যায় আমি কি করব?

রাশেদঃযে যেমন তার সাথে তেমন করতে হয়।আর আমি জানি না আপনি তাঁকে কোন রুপে দেখেছেন তবে আমি জানি সে যা করেছে সবার ভালোর জন্য করেছে।

অহনাঃকিন্তু আপুটাকে গুলি ধরাতে সে এমন রেগে গেল কেন।গুলি আমার হাতে হলেও আমার মনে হচ্ছিল বুলেট উনার হাতে।আচ্ছা উনি এমন করে কেন?

রাশেদঃওর কাছে কাছে আপু অনেক স্পেশাল। বলা যায় আপুর ভেতরেই ওর প্রাণ।যে কেউ তো আর প্রাণের বিনিময়ে সব করবে তাই সেও সব করতে পারে আপুর জন্য।

অহনাঃসরি আমি বুঝতে পারি নি।
আমিঃতোমার এই না বুঝাতে আজ তুমি এত বড় ভুল করলে।
অহনাঃআমি জানতাম নাকি আপনি কেমন!

আপুঃআচ্ছা এসব বাদ দাও সবাই যা হইছে সব ভুলে যাও।এখন এখানে যে কারণে আসা তা শেষ করি।
আমিঃহ্যাঁ ওটা শেষ করি।

অহনাঃকি কারণে আসলেন বলেন?
আমিঃতোমার বাবার সাথে দেখা করতে।এখন দেখা করা শেষ তো চলে যাব।অবশ্য আরো আগে যেতে চেয়েছিলাম।কিন্তু তোমার বাবা না খেয়ে যেতে দিল না।কিন্তু আমার মনে হয় না আর খেয়ে যেতে পারব।

অহনাঃনা না আমি ভুল করছি তার জন্য সরি বললাম তো।না খেয়ে যাবেন না প্লিজ।

আপুঃআরে সমস্যা নেই আমাদের রান্না প্রায় শেষ প্রায়। সবাই খেয়ে তারপর বের হব।

আমি আপুর কথা শুনে অবাক হলাম।এমন কিছু হওয়ার পরেও আপু এখানে খাওয়ার কথা বলছে ভাবতেই অবাক লাগছে।

আমি আপুর দিকে জিজ্ঞেসার দৃষ্টিতে তাকালে আপু পরে বুঝাবে বলে।আমি অবাকের উপর অবাক।বলে কি আপু এসব।যেখানে আপুকে একটু রাগালেই কি কান্ড করে ফেলে সেখানে আজ আপু….. বুঝই যায় না এটা কি আমার সে আপু যাকে ভুলেও একটু রাগ দেখালে খাওয়া বন্ধ করে দেয়…?

কি দেখল এখানে বুঝতেই পারছি না।খাওয়া শেষ করে আমরা বের হচ্ছি চাচার থেকে বিদায় নিলাম।অহনার দিকে ফিরেও তাকায় নি।কিন্তু অহনা আমাদের দিকে ক্ষমার দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে।আমি আর রাশেদ কিছু না বলেই বের হতে যাচ্ছি কিন্তু আপুর কি হল জানি না।আপু গিয়ে অহনাকে কি যেন বলল আর হাতে কি একটা কাগজ দিল।অহনা কেমন যেন লজ্জা পেল।

এসব দেখে তো আমার রাগে গা জ্বলছে।আপু করতে চাচ্ছে টা কি বুঝতে পারছি না।

তারপর সবাই বের হয়ে এলাম।গাড়িতে ওঠে চলে এলাম একেবারে কক্সবাজার। ঢাকা থেকে কক্সবাজার আসতে অনেক সময়ের ব্যাপার তাই রাতে হয়ে গেল।আমি আমার রুমে চলে গেলাম।আপু আপুর রুমে রাশেদকে অন্য রুমে দিয়ে খেয়ে নিলাম।কাজের মেয়েটা সব করে রাখছিল।আজকে মেয়েটার উপরও অনেক দখল গেছে।কারণ রাত প্রায় দুইটা।ঢাকর জন্য এসব কোনো ব্যাপার না কিন্তু আমাদের জন্য অনেক কিছু।

সকালে দশটা বাজলে আপু আমাকে ডেকে ঘুম থেকে তুলে।এত বেলা হয়ে গেছে তা বুঝতেই পারি নি।

নাস্তা করে নিলাম। আপু তো আমার দিকে চেয়ে চেয়ে কি অদ্ভুত ভাবে হাসছে।আমার রাগ হচ্ছে এসব দেখে কিন্তু কিছু করার নেই।এখন আপুকে কিছু বললে আমারই সমস্যা।
নাস্তা শেষ করে রাশেদ আর আমি বসে প্ল্যান করলাম এমপি আর তার পোলাপানকে কিভাবে কি করব।তাসিয়ার সে কথা গুলো আমার এখনো কানে বাজছে।

রাশেদঃএখন এপমির ছেলের বন্ধু গুলোকে মেরে দিয় পরে ওদের শেষ করব।সময় ধরে করতে হবে।
আমিঃআমাদের সময় নেই সাত দিনের মধ্যে ওদের গল্প শেষ হওয়া চায়।আমি নিজে ওদের শাস্তি দিব।কাল থেকে একটা করে উকেইট পরবে।সব ধর্ষকের গায়ে কাল থেকে আবারে লিখা থাকবে R.K is back.

রাশেদঃএকটু ভেবে কাজ কর তুই এখনো সুস্থ নয়।
আমিঃআমি এইটুকুতে সব ধর্ষককে শান্তিতে ঘুম পাড়িয়ে দিতে পারব চিন্তা করিস না।

তারপর রাশেদ বিদায় নিয়ে চলে গেল।মাহমুদের সাথে কথা হয় না অনেকক্ষণ যাবৎ তাই কল দিলাম।

আমিঃকিরে কি অবস্থা তোর আর কাজ কতটুকু হল?
–কাজ তো শেষ বলে কথা নেই একটা শেষ হলে আরো একটা শুরু এসব নিয়ে কি আর শেষ করা যায় বল।
আমিঃকি হয়ছে নতুন কিছু?
—একটা পুলিশ অফিসার বিভিন্ন ওয়েবসাইটে গিয়ে তোর নাম খুজতেছে।এমন কি তোকে ফেসবুকেও তোকে অনেক চার্স করা হয়েছে।
আমিঃমেয়েটার নাম কি আর কোথায় থাকে ওর লোকেশন কোথায় এখন?
—কেন তুই বুঝি কিছু জানিস না এসব?
আমিঃআরে আমি জানি না।বল কোথায় কি নাম ওর?
–কাল তো তুই ওদের বাসায় ছিলি।ওর নাম অহনা।

আমিঃকিহ ঐ মেয়েটা এখনো আমার খোঁজ করে।বুঝি না মেয়েটা আসলে কি চায়!
–কে ভাই সে ভাবি নাকি?
আমিঃতুই যদি জানতি মেয়েটা কি করছে তাহলে তাহলে বুঝতি কে সে?আর আপু না থাকে হয়তো মেয়েটা মরে যেত আবার বেঁচেও থাকতো।
–বুঝিয়ে বল কি বলছিস?
আমিঃমেয়েটা আপুর মাথায় গুলি ঠেকিয়ে ছিল।
–তাহলে তো এখন মেয়েটার মটির নিচে থাকার কথা?
আমিঃহ্যাঁ কিন্তু আপুই মেয়েটাকে বাঁচিয়েছে আমার হাত থেকে।
–বলিস কি আপু মেয়েটার হয়ে কথা বলছে?
আমিঃহ্যাঁ নয়তো তার আত্মা উপরে চলে যেত।আচ্ছা রাখছি ওসব ব্যাপার এখন বল এমপি আর তার পোলাপান কোথায়?জনগন তো ক্ষেপে আছে এখনো।
–এমপি আর তার পোলাপান গ্রামের বাড়িতে চলে গেছে রাশেদ লোকদের মধ্যে দুই জন বিশ্বাস ঘাতকা করছে রাশেদের সাথে, তাই তারা পালাতে পারল।

আমিঃজানি আমি।
—কিহ কিভাবে জানিস?
আমিঃজানি আরকি।আচ্ছা শুন পিকাসোর কি অবস্থা কোথায় এখন?
—পিকাসো এখন চীনে আছে।
আমিঃওকে আমি তোকে কিছু কোড় দিচ্ছি পিকাসোর কনট্রোল নিতে পারিস কি না দেখ।
—না পারব না।কারণ পিকাসো যতক্ষণ তোর সামনে আসবে না ততক্ষণ পিকাসোকে কনট্রোলে নেওয়া কারো পক্ষে পসিবল নয়।
আমিঃওকে তুই যদি না করিস তো কি আর করব। আচ্ছা শুন এমপির গ্রামের এড্রেস টা আমায় দেয় কাল রাতে গিয়ে দেখা করে আসব।তার আগে সাকিবের দুই বন্ধুর এড্রেস দেয় তো।ওদের আগে শেষ করতে হবে।

—ওরা এখনো এই শহরে আছে সাকিবের দুই বন্ধু।
আমিঃওকে লোকেশন টা দেয় আজ রাতে গিয়ে ওদের খেলা শেষ করে আসব।
—-ওকে।আমি লোকেশন মেইল করছি দেখ।আর হ্যা সাবধানে। ওরা কিন্তু বুঝতে পেরেছে ওদের জীবনের উপর হামলা হতে পারে।
আমিঃওকে ওকে ওসব আমি দেখব নে ব্যাপার না কোনো।
—ওকে রাখছি।আর মেইল করছি লোকেশন।

তারপর ফোন কেটে দিলাম।আর মাহমুদের মেইল চেক করলাম।রাশেদকে একটা মেইল দিলাম।যেটাতে দুই জনের প্রাণ যাবে।তারা আর কেউ নয় সে বিশ্বাস ঘাতক গুলো।যাদের কারণে এমপি আর তার ছেলেরা পালিয়েছে।আমার মেইল দেখে রাশেদ রেগে আগুণ। সাথে সাথে গিয়ে সব পোলাপান কে এক করল।ঐ দুই বেইমানও সেখানে আছে।রাশেদের এমন গরম অবস্থা দেখে সবাই ভয়ে কাঁপা শুরু করল।কারণ রাশেদ কখনো পোলাপানের সাথে উত্তেজিত হয়ে কথা বলে নি।বলা যায় এই প্রথম সে সবার সাথে রাগারাগি করে কথা বলছে।

সব পোলাপান লাইনে দাঁড়িয়ে গেল।রাশেদ সবার উদ্দেশ্য বলা শুরু করল….

—আমি এই পর্যন্ত কোনো বেইমানকে আমার দলে জায়গায় দেয় নি।কেউ বেইমানি করলে তার শাস্তি একমাত্র মৃত্যু। কিন্তু এটা জেনেও কেউ বেইমানী করতে পারে তা আমি আশা করি নি।যে বা যারা আমার সাথে বেইমানি করছিস সামনে চলে আয় তোদের বেইমানীর কারণে অন্য কেউ মারা পড়ুক তা আমি চাই না।সামনে আয় সব বেইমান গুলো যারা আমার সাথে আমার পোলাপানের সাথে বেইমানি করেছিস।

সাথে সাথে দুই জন সামনে চলে এলো।রাশেদ তাদের বললো…
—কেন করলি তোরা এমনটা?

~ভাই ভুল হয়ে গেছে।মাফ করে দেন।
–মাফ বলতে আমার ডিকশনারিতে নেই।ভুলের মাফ আছে কিন্তু বেইমানির নয়।কেন করলি এমনটা?
~ভাই ঐ এমপি আমাদের চার লাখ টাকা দিছিল। তাই টাকার জন্য এমটা করলাম।

–টাকার জন্য তোদের টাকা লাগলে আমাকে বলতি কিন্তু বেইমানি করলি কেন?

~ভাই ও একসাথে এত টাকা দিবে তাই আমরা না করতে পারি নি।আর আমি মারা যায় তাহলে আমার পরিবারের ভবিষ্যৎ কি হবে তা ভেবে রাজি হয়ে গেছিলাম।

–তোরা মরলে এখন তোদের পরিবার দশ লাখ টাকা করে পাবে,তা জানিস?
~দশ লাখ টাক?
–হ্যাঁ এখানে থাকা সবাইকে বলছি কেউ যদি অপারেশনে গিয়ে মারা যাও তাহলে তাদের পরিবারকে নিয়ে চিন্তার কিছু নেই।কারণ মারা যাওয়া প্রতিটি ব্যক্তির পরিবার দশ লাখ টাকা করে পাবে।যদি কেউ বেইমানী করে তাহলে তার মৃত্যু হবে আমাদের বুলেটে।সবাই সাবধান….

আর কিন্তু কাউকে বলতে না দিয়ে দুই বেইমানকে শুট করে দিল।পড়ে গেল দুই বেইমানের দেহ..…

পোলাপান এবার ভয়ের থেকে খুশি বেশি হল কারণ তারা মারা গেলেও আর কোনো চিন্তা নেই।লাশ দুইটা সরিয়ে নিল সেই স্থান থেকে রক্ত পরিষ্কার করে নিল। লাশ দুইটা তাদের পরিবারকল দিয়ে দিল সাথে দশ লাখ করে বিশ লাখ টাকা।

রাত হতেই আমি রেডি হয়ে নিলাম।আজ সাকিবের দুই বন্ধুর থেকে এক জনকে মেরে দিব।চাইলে এক দিনে সবাইকে মেরে দিতে পারি কিন্তু এটা করলে নিমিষেই সব শেষ হয়ে যাবে।তাই একজন করে মারতে হবে।

পড়ে নিলাম চিরচেনা ড্রেস।কোমরে দুইটা গুলি আর চাকু।সাথে দুইটা ইনজেকশন। কিছু মেডিসিন। নিজের জন্য আর অপরাধীর জন্যও।

নিজের জন্য নিলাম যদি মাথায় বেশি প্রেশার পরে তাহলে আমাকে ইনজেকশন পুশ করতে হবে নিজেকে ঠিক রাখতে আর সাকিবের তৃতীয় বন্ধুর জন্য একটা ইনজেকশন।

রাত হতেই প্রিয় বাইক আর প্রিয় পোশাক পড়ে নিয়ে চলতে লাগলাম গন্তব্যের দিকে।আজ একজন ধর্ষক পৃথিবীর থেকে বিদায় নিবে।

#To_be_continue…….
#RK9023DXWC
#অনুমতি_ছাড়া_কপি_করা_নিষেধ।
#গল্পটা_কেমন_হল_জানাবেন।
#ভালো_লাগলে_শেয়ার_করবেন।
#সবাই_নিয়মিত_নামাজ_আদায়_করবেন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here