#The_murderous_mafia
#লেখকঃরবিউল_হাসান।
#পর্বঃ১১

দিনের বেলা তাই আমি বসে নিজের রুমে ল্যাপটপ স্কিনে চোখ বুলাচ্ছি।ঢাকা, কক্সবাজার, বগুড়া,লক্ষীপুর,সিলেট বিভিন্ন স্থানের সিসিটিভি ফুটেজ দেখতেছি।হঠাৎ একটা জিনিস সব স্থানে মিল দেখলাম।

প্রায় অনেকের গায়ে সাদা গেঞ্জি আর হাতে কালো ঘড়ি আর পায়ে সাদা জুতো। ব্যাপারটা একদম ঠিক মনে হচ্ছে না সবাইকে সচেতন করে দিলাম। এরাই মনে হয় সে লোক গুলো যারা বোমা লাগানোর কথা।

রাশেদকে এসব জানালাম আর সে তার লোক গুলোকে ফোন দিল যাতে ওদের দিকে নজর রাখতে পারে।আমার জানামতে পুলিশও এই ব্যাপার গুলো জানে কিন্তু তারা চুপ কারণ আমার দেশের বড় বড় নেতা ভারতীয়দের দলালি করতেছে।তাই তারাও চাইবে ভারতীয়রা যা করতে চাই তাই করুক। তাতে যদি এ দেশের সবার ক্ষতিও হয় তাতে নেতার কিছু আসে যায় না।
আর নেতারাও চাই এই দেশকে ভারতের অঙ্গরাজ্য করতে।তাইতো ভারতীয়রা কোনো মিশনে গেলে আগে শপথ গ্রহণ করে সাথে এই বাংলাদেশকে তাদের অঙ্গরাজ্য করার প্রতিজ্ঞাও করে।

রাশেদ তার লোকদের বলে দিল এই লোক গুলোকে তুলে নিতে আর সন্দেহ হয় এমন কাউকে দেখলেও তুলে নিতে।এই দেশ দীর্ঘ নয় মাস যুক্ত করে স্বাধীন হয়েছে।কারো গোলামী করার জন্য নয়।কেউ আড় চোখে এই দেশের দিকে তাকালেও তাদের চোখ ওঠিয়ে নিব।আমরা ভালো যেমন বাসতে জানি তেমনি ঘৃণাও করতে জানি।রক্ত দিয়ে যেমন এই দেশকে স্বাধীন করেছি তেমনি রক্ত দিয়ে দেশের স্বাধীনতাকে রক্ষা করব।

রাশেদের পোলাপান অনেক রেগে গেছে দেশকে ধ্বংস করতে চাই তাও বিদেশি কিছু কুকুর।সামনে সন্দেহ জনক কাউকে দেখলে ধরে নিচ্ছে আর স্পেশাল টিমের ছবি তাদের পাঠিয়েছি।ঐ লোকদের দেখলেই ধরবে।

বিকাল হতে নিজেদের গুছিয়ে নিলাম।আপুকে ল্যাপটপের সামনে বসিয়ে দিলাম।আপুর সাথে মাহমুদও আছে।তারা শুধু দেখবে কি হচ্ছে আর কোথায় হচ্ছে বাকি সব কাজ আমি আর রাশেদ।রাশেদ কে কক্সবাজার রেখে আমি ঢাকায় চলে গেলাম।যদিও ওরা কক্সবাজার হামলা হবে এমন কিছু বলে নি কিন্তু মনে হয় ওরা কক্সবাজার দিয়ে ড্রাগস আনবে বা অস্ত্র নিবে।রাশেদের পোলাপান সব গুলো খুব এক্টিভ। রাত নয় টা হতেই সবাই গুলি হাতে নিয়ে নিজেদের পজিশন নিয়ে নিল।সন্দেহ হলে ধরবে আর স্পেশাল টিমকে তো পেলে সাথে সাথে ধরবে।

আমি ঢাকায় বিভিন্ন স্থানে পোলাপান লাগিয়ে দিলাম।অবশ্য তারা মাহমুদের পোলাপান। তারা আমাকে মাহমুদের ভালো বন্ধু হিসেবে চেনে।তাই তারা আমার কমান্ড শুনবে।
আমি বসে চারপাশে চোখ দিচ্ছি রাত প্রায় নয় টা।হঠাৎ দেখলাম সাবিত ফোন দিল।রিসিভ করে শুনলাম কিছু পোলাপান তাদের সাথে ঝামেলা করতে চাচ্ছে এখন কি ওদের মেরে দিবে নাকি?আমি সাবিতে বললাম ওদের ওখানে থাকতে আমি আসছি।
(সাবিত হল মাহমুদের ডান হাত)
আমি তাড়াতাড়ি ওখানে গেলাম।আর সাবিত কার সাথে যেন কথা বলছে আমি সাবিতের সামনে আর সাবিত যার সাথে কথা বলছে তাদের পেছনে দাড়িয়ে তাদের কথা শুনলাম।সাবিত আমাকে দেখে বলল…
সাবিতঃভাই এই ছেলেটা ঝামেলা করতে চাচ্ছে। তার সাথে আরো পোলাপান আছে।

সাবিতের কথা শুনে ঐ ছেলেটা পেছনে থাকিয়ে আমাকে দেখল।আমি তাকে দেখে অবাক কারণ সে আমার ফ্রেন্ড কোনো এক কারণে তার সাথে আমার তেমন যোগাযোগ নেই।ও হচ্ছে রাহী।আমাকে দেখে সে কি অবাক বলার মতো না।

আমিঃকিরে তুই এখানে কেন?
সাবিতঃভাই কে ও?
আমিঃহ্যা আমার বন্ধু। স্কুল লাইফের।
রাহীঃতুই এখানে কেন?
আমিঃকাজে আসলাম কিন্তু তুই কেন এখানে?
রাহীঃআমিও কাজে আসলাম।
আমিঃতোর কি কাজ আর কোথায় থাকিস এখন?
রাহীঃতোকে বলেছিলাম মনে আছে কি না জানি না!আমি বলেছিলাম একদিন আমিও মাফিয়া হব আর তুই বলেছিলি তুইও আমার থেকে বড় মাফিয়া হবি।কিন্তু দেখ আজ আমি সত্যি ছোট-খাটো মাফিয়া হয়ে গেলাম।কিন্তু তুই এখনো পড়াশোনা করিস কি আজব তাই না!
আমিঃহ্যাঁ আজব তুই মাফিয়া হয়ে গেলি কিন্তু আমি কি আর বলব দুঃখের কথা….
রাহীঃবাদ দেয় তো তা বল এখানে কি কাজে আসলি আর এরা কারা?
আমিঃআমি আসলাম চারপাশটা একটু দেখব বলে আর এরা আমার বন্ধুর মতো ছোট ভাই বলতে পারিস।
রাহীঃওহহ সরি ছোট ভাই তোমার সাথে অনেক তর্ক করলাম।
আমিঃতুই কি কাজে আসলি বললি না তো?
রাহীঃচল একপাশে গিয়ে বলছি সবার সামনে বলা যাবে না।
আমিঃনা সমস্যা নেই বলতে পারিস।
রাহীঃআজকে এখানে বোমা হামলা হতে পারে।তাই চোখ রাখতে আসছি চারপাশে। (ছোট করে বলল)

আমিঃতুই কেমনে জানিস আর কারা করবে?(না জানার ভান করে)
রাহীঃকিছু ভারতীয় র’এজেন্ট এই হামলা করবে।
আমিঃর’এজেন্ট করবে এই হামলা?
রাহীঃহুম কেন তুইও জানিস নাকি?
আমিঃআরে না আমি কেমনে জানব?আমি কি আর তোর মত মাফিয়া নাকি?
রাহীঃতাও ঠিক।আচ্ছা শুন তুই এখান থেকে চলে যা এখানে থাকলে তোরও বিপদ হতে পারে।
আমিঃনা না আমি কেন যাব তুই তো আছিস আমার কিছু হলে।

(ছোট থেকে একটু শান্ত ছিলাম কারো সাথে তেমন ঝামেলা করতাম না।তাই রাহী আমাকে এখনো সেই আগের মতো ভাবছে)

রাহীঃহ্যা আছি কিন্তু কখন কি হয় তা সহজে বুঝা যাবে না।

তখনই রাশেদ ফোন দিল তারা দশ জন ভারতীয়কে বোমা সহ ধরে ফেললো।তাদের তথ্য অনুসারে আরো পাঁচ জন থাকার কথা কক্সবাজার শহরে।কিন্তু তাদের পাওয়া যাচ্ছে না।আর যাদের ধরেছে তারাও কেউ কাউকে চেনে ন।এমন কি এক শহরেরও না কেউ।
আমি বুঝলাম ওরা চালাকি করেছে।যাতে একজন ধরা খেলে আরেক জন মিশন শেষ করতে পারে।আমি রাশেদকে বললাম ওদের সবাইকে এক ঘরে বন্দী করে রাখতে আর বাকিদের খোঁজ করতে।

রাহীঃকাদের বন্দি করতে বললি?
আমিঃআরে বকিস না ছাগল কতগুলো।
রাহীঃছাগল বন্দী করবি কেন বেঁধে রাখলেই তো হয়।
আমিঃঐ একই আরকি।আচ্ছা চল একটা কাজ করি যারা হামলা করবে তাদের একসাথে খুঁজি।
রাহীঃকিহ তুই খুঁজবি ওদের?
আমিঃকেন নয়?
রাহীঃওকে চল দেখ যাক।
আমিঃঠিক আচে তুই এই দিকে যা আমি এই দিকে যাই যদি সন্দেহ হয় বা তাদের দেখি তাহলে তোকে জানাব নে।
রাহীঃওকে যা।পোলাপান নিয়ে যা চার পাঁচ টা।
আমিঃআরে লাগবে না।ছোট ভাই গুলো আছে তো আমার সাথে।

তারপর রাহী চলে গেল।আমিও চারপাশে চোখ দিচ্ছি। হঠাৎ মনে হল আমাদের রাস্তার বিপরীতে দু’জন লোক এক রকম ড্রেস আপ করে যাচ্ছে। আমি সাবিতকে ইশারা করতে সে আর সাথে আরো আরো তিন জন চলে গেল।মানুষের আডাল হতেই ঐ দুই জনকে সাবিত অজ্ঞান করে ফেললো আর তাদের হাতে থাকা বাক্স খুলে দেখল সেখানে ছোট বোমা। আর তাদের কোমরে গুলি।সবিত ওদের দুই জনকে বেঁধে একটা রুমে ফেলে রাখলো।

আমি সাবিতকে নিয়ে সে রুমে গেলাম।সাবিত আমাকে বলল……
সাবিতঃভাই এখানে আসলেন কেন আমাদের তো বাইরে নজর রাখতে হবে।
আমিঃহ্যা রাখব তো।তবে তাদের মতো করে।
সাবিতঃকেমন তাদের মত?
আমিঃওদের গায়ে যে কাপড় আছে সব গুলো খুলে নেয় আর ঐ কাপড় গুলো আমাদের লোককে পড়িয়ে দেয়।যাতে তাদের মনে হয় এই লোক গুলো তাদের।একটু আগে রাশেদ বলল ওরা কেউ কাউকে চেনে না।মানে একজন আরেক জনকে কখনো দেখে নি।বুঝলি তো আমাদেরও চিনবে না।শুধু ওদের কাপড় দেখলে বুঝবে সে আমাদের লোকও তাদের লোক।

সাবিতঃকিয়া কামাল হে ভাই।আপ বুদ্ধিকে সম্মান করতাহে।
আমিঃএসব পরে এখন কাজের দিকে মনোযোগ দেয়।

সাবিত দুইজনের কাপড় খুলে আমাদের দুই লোককে পড়িয়ে দিল।এবার ওরাই বাকিদের খোঁজে বের করবে।আমি রাশেদকেও এমন করে ট্রাই করতে বললাম।

আমি আর সাবিত আবারো ভারতীয় দুই লোকের কাছে এলাম।তাদের জ্ঞান ফিরালাম।অনেক আগে তাদের থেকে গুলি নিয়ে ফেলছি।তাদের থেকে জিজ্ঞেস করলাম।ওরা কত জন ঢাকায় আসছে?
কিন্তু ওরা এমন অদ্ভুত কথাই বলে না।অনেক মারলাম মুখ দিয়ে একটা অ শব্দও বের হয় নি।কিন্তু আমি তো জানি কেমনে বোবার মুখে বুলি ফুটাতে হয়।নিজের কোমর থেকে গুলি বের করে শেষ বারের মত এক জনকে বললাম কত জন এই ঢাকায় আসছে আর বাকিরা কোথায়?
কিন্তু এবারো মুখ খেলে নি।তিন সেকেন্ড সময় দিলাম বলতে কিন্তু মুখ খুলেনি।সাথে সাথে চার সেকেন্ড হতেই শুট করে দিলাম।আমার শুট করা দেখে বাকি জন ভয় পেয়ে গেল।তাঁকে আরো কয়েকটি চড় দিলাম তারপর সব বলে দিল।তারা মাত্র ৬ জন ঢাকায় আসছে। তার মানে আরো চারজন বাইরে আছে।
ওদের চেনে কি না জিজ্ঞেস করলে বলে চেনে না।তারপর আর কি নাক বরাবর বসিয়ে অজ্ঞান করে দিলাম।বোম দুইটা রিমোট কন্ট্রোল ছিল।ডিফিউজ করে দিলাম।

আমি আর সাবিত বাইরে এসে চারপাশে চোখ বুলাতে লাগলাম। হঠাৎ একটা বাইক এলো তার ঐ বাইকে ঠিক আগের মত কাপড়, জোতা, ঘড়ি, আর ব্যাগ একরকম একটা লোককে দেখলাম। এটাও ওদের লোক বুঝে গেলাম।আমি তার কাছে গেলাম।
আমিঃএই যে ব্যাগে কি?

সে তো পেছনে থাকালোই না উল্টো জোরে হাটতে লাগল।বুঝলাম এও সব টেরোরিস্ট দের মধ্যে একজন।একটু দূরে যেতেই পেছন থেকে পায়ে শুট করে দিলাম।আর মাত্র তিন জন আছে এখন ওদের খোজতে হবে।
ইতোমধ্যে সন্দেহ জনক আট জনকে ধরে ফেলছি। কিন্তু ওই তিনজনের এখনো খুঁজে পাচ্ছিনা আর মাত্র কয়েক মিনিট সময় আছে।এসময়ের মধ্যে তাদের খুজে না পেলে হয়তো অনেক বড় একটা দুর্ঘটনা হয়ে যাবে। সবাইকে আরো বেশি করে চোখ রাখতে বললাম চারপাশে।

হঠাৎ গুলির আওয়াজ শুনে পাশে তাকালাম।একটা লাশ পড়ে আছে কিন্তু তার মুখটা ভালো করে দেখা যাচ্ছে না কিন্তু কাপড় গুলো ঠিক আগের টেররিস্টের মতই । বুঝে গেলাম শুট করা হয়েছে তাও আবার আমার লোকেরাই করেছে।তাহলে চলুন আরো ভালো করে বলা যাক!এখানে এসে অনেক স্পেশাল শুটার কে কিছু বিল্ডিং এর মধ্যে বসিয়ে দিলাম গুলি নিয়ে। যদি কেউ আমাদের উপর হামলা করতে চাইল তখন তাকে শুট করার জন্য তাদেরকে নির্দেশ দিলাম এমনকি কাউকে সন্দেহ হয় বা নিশ্চিত হয় তার কাছে বোমা আছে বা হামলাকারী হয় তাকেও শুট করার নির্দেশ দিলাম।
তারমানে এখন প্রায় তিন জন আমাদের হাতে।বাকি তিনজনকে খুঁজতে হবে। হঠাৎ একটা গাড়িতে তিন জনকে একসাথে দেখলাম। মনে হচ্ছে বোমা লাগিয়ে চলে যাচ্ছে। খুব তাড়াহুড়া করেই যাচ্ছে আমরা তাদের পিছু নিলাম।ওরা তাড়াহুড়া করেই যাচ্ছে, গাড়িটা ঠিক মতো চালাতেও পারছে না।মনে হচ্ছে মদ খেয়ে গাড়ি চালাচ্ছে। শেষ উপায় না পেয়ে গাড়ির চাকায় শুট করলাম।আমার শুট করা রাহী দেখে নিল।গাড়ি এলোমেলো করে গিয়ে দেয়ালে ধাক্কা মারলো,সবাই আহত হয়ে গেছে।

আমরা গিয়ে তাদের সবাইকে ধরে ফেললাম।বোমা কোথায় লাগিয়েছে জিজ্ঞেস করলে বলে না।রাহীও এতক্ষণে চলে এলো।তাদের দু’চারটা চড় বসিয়ে দিলাম তাও মুখ খুলছে না।পাশে থাকিয়ে দোকানে দেখলাম হলুদ, লবণ,মরিচ সব আছে।সাবিতকে গিয়ে নিয়ে আসতে বললাম।সে নিয়ে এলো আমি টেরোরিস্ট তিন জনকে বেঁধে নিলাম তারপর মুখটাও বেঁধে দিলাম যাতে চিল্লাতে না পারে।তারপর ক্ষত স্থানে লবণ লাগিয়ে দিলাম।তেমন কোনো কাজ হচ্ছে না কারণ এরা সবাই ট্রেনিং প্রাপ্ত সহজে মুখ খোলার কথা নয়।আর লবণ এদের কোন কাজ করবে না তা খুব ভালো করে জানি।তারপর আর কি মরিচের গুঁড়ো লাগিয়ে দিলাম।আর মাত্র বিশ মিনিট সময় আছে এগারোটা বাজতে। এই সময়ের মধ্যে সব বোমা ডিফিউজ করতে হবে।মরিচ দেওয়ার পরও তারা মুখ খুলছে না।তারপর কারেন্টের শক দিলাম এবার মুখ খুলতে বাধ্য হল।কোথায় বোমা লাগিয়েছে তা বলে দিল।ওদের সহ নিয়ে বোমা ডিফিউজ করতে গেলাম।কিন্তু বোমা গুলো দেখে মনে হচ্ছে অনেক পাওয়ার ফুল আর এগুলো ডিফিউজ করাও যাচ্ছে না।বোমার সাথে মাত্র একটাই তার লাগানে।আর এটা কাটলে বোমা ফেটে যাবে তা জানি।পাশে অনেক মানুষ বোমাও কথা বললে আতঙ্ক ছড়িয়ে যাবে কিন্তু ডিফিউজও করা যাবে না।কি করতে হবে এখন বুঝতে পারছি না।সবাইকে আমার পাশ থেকে চলে যেতে বললাম।কারণ আমাকেই ট্রাই করতে হবে বোমা গুলো ডিফিউজ করার।কিন্তু কেউ আমার পাশ থেকে যাচ্ছে না। আমি আর কি করব বুঝতেছি না।হঠাৎ ড্রোনের কথা মাথায় আসলো পাশের দোকান থেকে সাবিত তিনটা ড্রোন নিয়ে এলো।

বোমা তিনটা ড্রোনে বেঁধে দিয়ে আকাশে উড়িয়ে দিলাম।সাবিত আর রাহী দুইটা ড্রোন ওড়াচ্ছে আর আমি একটা।এই শহরে আর কোনো বোমা নেই।তা খুব ভালো করেই বুঝতে পারছি।অনেক উপরে চলে গেল ড্রোন হঠাৎ জরেই বোমা গুলো ফেটে গেল চারপাশে আগুন ছড়িয়ে পড়ল।কিন্তু মাটিতে পড়ার আগেই আগুন নিবে গেল।

ভারতীয় সন্ত্রাসীদের হামলা থেকে রক্ষা পেলো এই শহর।ফোন বাজাতেই রিসিভ করে কানে দিলাম।

#To_be_continue…….
#গল্পটা_কেমন_হল_জানাবেন।
#ভালো_লাগলে_শেয়ার_করবেন।
#সবাই_নিয়মিত_নামাজ_আদায়_করবেন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here