একটু অন্ধকার হতেই সাকিব ওর তার তিন বন্ধু একটা মেয়েকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করলো।চার জন মিলে মেয়েটাকে ছিড়ে খেয়ে নদীর পাশে ফেলে চলে গেল।যাওয়ার সময় হুমকি দিয়ে বলল এই ব্যাপারে যদি কেউ কিছু জানে বা কাউকে কিছু বলে তাহলে মেয়েটাকে মেরে ফেলবে।

তাসিয়া মেয়েটার নাম দেখতে সুন্দর-ই বলা যায়। কলেজে পড়ে।টিউশনি করিয়ে নিজের পড়াশোনার খরচ চালায়।এখন টিউশনি থেকে ফিরছিল।কয়েকদিন ধরে স্টুডেন্টের পরিক্ষা চলার কারণে ফিরতে একটু দেরি হয়। আর এই সময়টা কাজে লাগাতে সাকিব ও তার বন্ধুরা বসে থাকে।ইভটিজিং করে তাসিয়াকে, কিন্তু কিছু বললে তাসিয়া বিপদে পড়বে যেনে চুপচাপ মাথা নিচু করে চলে যায়।কিন্তু আজ তার নিরবতা, চুপচাপ থাকায় তার এমন পরিস্থিতির স্বীকার।

তাসিয়া পড়ে আছে নদীর পাশে সাকিব একা বয় চার জন মিলে তাঁকে ধর্ষণ করেছে। নিজেকে আর ধরে রাখতে পারে নি তাসিয়া জ্ঞান হারিয়ে ফেললো।যখন জ্ঞান ফিরল অপরিচিত কোনো বাসার নিচে নিজেকে দেখতে পেলো।পাশে থাকাতে একজন মহিলাকে দেখল।তাসিয়ার চোখ খুলতে দেখে মহিলা তার স্বামীকে ডাক দিল।মহিলার স্বামী এলো মহিলার পাশে বসল।যদিও তিনি তাসিয়াকে পড়ে থাকতে দেছেছিলেন এবং তার সাথে কি হয়েছিল আন্দাজ করতে পেরেছিলেন তাও তাসিয়াকে জিজ্ঞেস করলেন কি হয়ছে মা তোমার নদীর পাশে কি করতে গিয়ে জ্ঞান হারানে?

তাসিয়াঃনা আঙ্কেল আমি তো..

আর কিছু বলতে পারে নি তাসিয়া কাঁদতে লাগল।ওনারা জিজ্ঞেস করল কে এই পশুর কাজ করেছে?কিন্তু তাসিয়া বলতে গিয়েও থেমে গেল কারণ যদি ওরা কারো নাম বলে তাহলে তাঁকে ও তার পরিবারকে মরতে হবে নিশ্চিত। তাই তাসিয়া কিছু বলে নি।লোকটা অনেক জোর করল কারা এই ঘটনার পেছনে আছে জানতে কিন্তু তাসিয়া আর মুখ খুলে নি।লোকটা তাসিয়ার বাসার ঠিকানা জিজ্ঞেস করে তাসিয়াকে তার বাসায় নিয়ে আসলো।তাসিয়ার সাথে লোকটাও তাসিয়ার বাসায় ঢুকল।

কাল থেকে তাসিয়া বাসায় আসে নি তাই সবাই চিন্তিত হয়ে গেল।টিউশনি যেখানে করতো সব জায়গায় খোঁজ নিয়ে জানল সেখানে নেই।আত্মীয় স্বজনদের বাসায় ফোন দিয়ে সেখানেও পেলো না।তাসিয়া কোনো রিলেশনশিপে নেই তাই কাউকে নিয়ে পালানো কিংবা এমন কিছুর হবে না তাও তারা নিশ্চিত। কিন্তু গেল টা কোথায়? ভয়ে সবাই চুপচাপ হয়ে আছে সারারাত তো ছিল অন্য কোথাও। আজ আসল তাই তাসিয়ার মা তাসিয়াকে জড়িয়ে ধরল কি হয়েছে কোথায় ছিল এসব জিজ্ঞেস করছিল কিন্তু তাসিয়া চুপচাপ নিজের রুমে চলে গেল।

এই দিকে লোকটাকে ওরা বসতে দিল।কি হয়েছে ওনার কাছ থেকে শুনতে চাইলে উনি তাসিয়াকে নদীর পাশে পাওয়া এবং তাকে বাসায় আনা অবধি সব বলল।সাথে এটাও বলল তাসিয়াকে হয়তো ধর্ষণ করা হয়েছে।কারণ ওকে যে অবস্থায় পেয়েছিল তা থেকে এটাই বুঝা যায়। ধর্ষণের কথা শুনে সবাই হাউমাউ করে কাঁদতে লাগল।

লোকটা নিজের বাসায় চলে গেল।তাসিয়া রুমের দরজা বন্ধ করে কান্না করতে লাগল।পশু গুলোর চেহারা বার বার সামনে ভেসে ওঠতে থাকলো।তাসিয়া ভাবলো যদি আত্মহত্যা করে তাহলে সব কিছু থেকে মুক্তি পাবে।তাসিয়া দড়ি বেঁধে গলায় পাস দিল।কিছু পড়ে যাওয়ার শব্দ শুনে বাহির থেকে তাসিয়ার মা চিৎকার করতে লাগল।তাসিয়ার দরজা না খুলায় তিনি বুঝতে পারল তাসিয়া খারাপ কিছু করতে যাচ্ছে। তাসিয়ার বাবাকে ডেকে দরজা ভেঙে ফেললো তারা দেখল তাসিয়া ঝুলে গেছে তবে এখনো নাড়াচাড়া করছে।ওনারা তাড়াতাড়ি তাসিয়াকে ধরে ফেলল।আর দড়ি থেকে নামাল। তাসিয়ার বাবা খুব রাগী নিজেকে সামলাতে না পেরে তাসিয়াকে চড় বসিয়ে দিল।তাসিয়ার মাকে বলল তাসিয়াকে চোখে চোখে রাখতে। তারপর উনি চলে গেল।

তাসিয়ার মা তাসিয়াকে জড়িয়ে ধরে কান্না করতে লাগল।কি পাগালি টা করতে গেল তাসিয়া।তাসিয়ার মা জিজ্ঞেস করল কে এই পশুর মতো কাজ করেছে?
কিন্তু তাসিয়া বলতে চায় নি।পরে তাসিয়ার মা কসম খেল তাসিয়াকে বলতে বাধ্য করল। তাসিয়াও শর্ত দিল, এসব কারা করেছে যাতে কেউ না জানে যদি জানে তাহলে মেরে ফেলবা ওরা পরিবারের সবাইকে।
তাসিয়ার মা বললো ঠিক আছে বলবো না কে করেছে এসব বল?

তাসিয়াঃএম পির ছেলে সাকিব আর তার তিন বন্ধু যারা তার সাথে সারাক্ষণ থাকে ওরা আমার সাথে…..এই বলে কাঁদতে লাগল।
তাসিয়ার মা বুঝল এসব নিয়ে চুপ থাকা সব থেকে ভালো হবে কারণ যেখানে এম পির ছেলে জড়িত সেখানে তারা চাইলেও কিছু করতে পারবে না।তাসিয়ার মা তাসিয়াকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে লাগল।

এই দিকে এম পি আজকে বাসায় এলো তার সামনে ছেলে সাকিব আর তার তিন বন্ধু বসে আছে। সাকিব তার বাবাকে বলল..
সাকিবঃবাবা একটা ভুল করে ফেলেছি…(মাথ নিচু করে)
এমপিঃকি ভুল করেছ আর মাথা নিচু করে আছ কেন?
১ম বন্ধুঃআসলে আঙ্কেল কাল রাতে আমরা বসে আড্ডা দিচ্ছিলাম তখন একটা মেয়ে এসে আমাদের সাথে বাজে ব্যাবহার করে আর আমরা তাঁকে….
আর কিছু বলার আগে এমপি ওদের থামিয়ে দিয়ে বলল কি করেছ তোমার মেরে ফেলেছ?

২য় বন্ধুঃনা আঙ্কেল মেরে ফেলি নি তবে সবাই মিলে একটু মজা-মাস্তি করেছি।

কথাটা শুনে এম পি হাসতে লাগল।আর ওদের উদ্দেশ্য বলল,আরে এসব কোনো ব্যাপার নাকি এসময়ে তো এসব করার সময় চিন্তা করো না তোমার আমি সামাল দিব এসব।একদম চিন্তা করবা না এসব নিয়ে।

এমপির কথা শুনে সবাই হাসতে লাগল। সাকিব তো গিয়ে তার বাবাকে জড়িয়ে ধরে বলে দিল, এই না হলে কি আর আমার বাবা….!

তারপর সবাই এমপিকে ধন্যবাদ দিয়ে চলে গেলো।

তাসিয়ার সাথে তারা কি কি করছে সব ভিডিও রেকর্ড করেছে। এটা তাসিয়া জানত না।হঠাৎ তাসিয়ার ফোনে কিছু দিন পরে একটা মেইল আসল সেখানে ভিডিও টা ছিল।ভিডিওটা দেখে তাসিয়া কান্না করতে লাগল।অনেক দিন ধরে এই ভিডিও তার ফোনে আসতে লাগল।

হঠাৎ একটা মেইল আসল,একটা ঠিকানা দেওয়া যদি ঐ ঠিকানায় তাসিয়া না যায় তাহলে ভিডিও পাস করার হুমকি দেয়।তাসিয়া কিছু বুঝতে পারে না। আবারো ভুল সিন্ধান্ত নেয়।আত্মহত্যা করার চেষ্টা করে কিন্তু এবার নিজে থেকে ফিরে এলো নিজেকে শক্ত করলো যদি সে আত্মহত্যা না করে তাদের শেষ করতে পারে তাহলে হয়তো সে মরেও শান্তি পাবে।তাসিয়া দেখা করতে যায় নি।

কিছু দিন পর তাসিয়ার ফোনে ভিডিও কল আসল। কে করেছে দেখতে ফোন রিসিভ করল চেহারাটা দেখে তাসিয়ার হাত থেকে ফোন পড়ে গেল।কারণ ওটা সাকিব ছিল।তাসিয়া খুব ভয় পেয়ে গেল।যদি ওরা আবারো তাসিয়াকে ব্ল্যাক মেইল করে?

তাসিয়া কান্না করতে থাকে।অনেক দিন ধরে তাসিয়া কলেজে যায় না।টিউশনিতে যায় না।স্টুডেন্টদের বাবা মা তাসিয়ার উপর অনেক রাগ করল।ফোন দিয়ে তাসিয়ার না যাওয়ার কারণ জিজ্ঞেস করলে তাসিয়া উনাদের সামনে এসে এসব বলার প্রতিস্রুতি দেয়।

তাসিয়া কিছু দিন পর তাদের কাছে গেল।সব গার্ডিয়ান কে তাসিয়ে এক জায়গায় আনল।সব গার্ডিয়ান বলতে সব স্টুডেন্টদের মাকে আনল।

তাসিয়া কথা শুরু করতে যাবে তখনই গার্ডিয়ানদের রুম থেকে একটা ছেলে বের হল তাসিয়া এত দিন ধরে টিউশনি করাচ্ছে এই ছেলেকে আগে কখনো দেখে নি।কথা বলতে গিয়েও তাসিয়া ছেলেটাকে দেখে থেমে গেল।ছেলেটা পাশ দিয়ে হেটে যেতে বসে থাকা বাড়ির মহিলা

(তাসিয়ারা বর্তমানে যে বাসায় বসে আছে সে বাড়ির মহিলা মানে স্টুডেন্টের মা, ছেলেটার আন্টি হয় মানে ছেলেটা আমি)

আমাকে দেখে আন্টি বলল….
রবি কোথাও যাচ্ছ নাকি?
আমিঃনা আন্টি একটু ছাঁদে যাব দু’দিন হল আসলাম ছাঁদ টা দেখা হয় নি তাই ভাবলাম একটু গিয়ে দেখে আসি।

আন্টিঃআচ্ছা পরিচয় করিয়ে দিয়,এ হচ্ছে তাসিয়া বাচ্চাদের প্রাইভেট টিচার।
আমিঃওহ….
আর তাসিয়া ও হল রবি খুব ভালো ছেলে আমার ফ্রেন্ডের ছেলে।
তাসিয়াঃজ্বি।

আমিঃঠিক আছে আন্টি তোমার কথা বল আমি ছাঁদে যাচ্ছি।

(আমি আবার মেয়েদের সাথে তেমন কথা বলি না তাই চলে আসলাম)

ছাঁদে বসে আছি মিনিট দু’এক হল তখনই রাশেদকে ফোন দেওয়ার জন্য পকেটে হাত দিয়ে দেখি ফোন নেই।আমি তাড়াতাড়ি রুমে গেলাম কারণ আমার কাছে ফোন থাকাটা খুব দরকার। কোনো কারণে আমাকে ফোন দিয়ে রাশেদ না পেলে পুরো ঝামেলা করে দিবে সব।

তাই আমি তাড়াতাড়ি ফোনের জন্য গেলাম।গিয়ে দেখি প্রাইভেট টিচার কাঁদতেছে।আমাকে উনি খেয়াল করে নি।আমি রুমে চলে গেলাম।তাসিয়ার কথা গুলো আমি স্পষ্ট শুনতে পাচ্ছি।

“সেদিন আমি প্রাইভেট শেষ করে বাসায় যাচ্ছিলাম।তখন এমপির ছেলে সাকিব আর তার তিন বন্ধু আমাকে কিছু না বলে কি যেন শুকায় আমি অজ্ঞান হয়ে যায়।যখন জ্ঞান ফিরে আমি তখন নদীর পাশে আর সাকিব আমার সামনে।কিছু সময় পর সাকিব আমার ইজ্জত নিয়ে টানাটানি করে অনেক চিৎকার চেচামেচি করেও আমি তাদের হাত থেকে রক্ষা পাইনি। সবাই আমার দেহ টাকে ভোগ করে আমাকে সেখানে ফেলে চলে যায়’-এ বলে তাসিয়া কাঁদতে লাগল।

আমি রুমে আসে তাসিয়ার এসব কথা শুনে খুব কষ্ট পেলাম।কিছু জানোয়ার আবার উদিত হয়েছে।এদের আবারো শেষ করতে কিছু করতে হবে।
আমি রুমে বসে পড়লাম তখনই রাশেদ ফোন দিল।শুধু এই টুকু বললাম মন খারাপ এখন পরে কথা বলছি।রাশেদ ফোন কেটে দিল।

এসব অন্যয়ের কথা শুনলে আমার মাথায় পুরো আগুণ ধরে যায়।বের হয়ে আবারো ছাঁদে গেলাম।চিন্তা করতেছি অনেক মানুষ কিভাবে এত সহজে পার পেয়ে যায়…?

ছাঁদে দাড়িয়ে অনেকক্ষণ চিন্তা করলাম।হঠাৎ আন্টির ডাক শুনে পেছনে থাকালাম।মনটা খুব খারাপ। আন্টি আমার চেহারা দেখে বলল…

আন্টিঃকিরে বাবা তোর মন খারাপ কেন?কি হয়ছে…?
আমিঃনা আন্টি মন খারাপ নয়।এমনি দেশের অবস্থা দেখে খুব খারাপ লাগছে দেশটা কেমন হয়ে গেল।সব রাজনীতির গোলাম।
আন্টিঃমন খারাপ করো না বাবা।আইনের মানুষ গুলো চুপ করে বসে আছে তুমি তো একজন ছাত্র এখনো আর পাশাপাশি বিজনেস করতেছ তুমি এসব নিয়ে মাথা ঢুকিয়ে লাভ হবে না।আইনের মানুষ গুলো চুপ করে বসে আছে আর তুমি বা আমি কি করতে পারি?চল মন খারাপ করো না।

আন্টির সাথে নিচে গেলাম নাস্তা করলাম।ছাঁদে দাড়াতে দাড়াতে কখন যে বিকাল হয়ে গেল বুঝতে পারি নি।রাশেদ ফোন দিল আবারো তার সাথে কিছুক্ষণ কথা বললাম।ফোন কেটে দিলাম।

মনে হয় বেড়াতে এসে আর তা হবে না চলে যেতে হবে আবারো আগের জায়গায় আগের মানুষ হয়ে।

নিজে এত কিছুতে আর মাথা না ঘামিয়ে চলে এলাম।কয়েক মাস পর…..

আমি আর আপু বসে টিভি দেখছিলাম। আজ আপু অফিস যায় নি।খবরের সময় হতে একটা খবর সামনে আসল।খবরে যা বলল আর যাকে দেখলাম অবাক হয়ে গেলাম।কারণ খবরে বলল…

কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণ।পরে ছাত্রীর আত্মহত্যা।
তাসিয়া নামের এই ছাত্রীকে ধর্ষণ করা হয়েছে কে বা কারা এই জঘন্য কাজ করেছে তা কেউ জানে না।তার পরিবারও এই বিষয়ে পুলিশকে কিছু জানায় নি।ছাত্রীর গর্ভে একসাথে তিনটা বাচ্চা। ধারণা করা হচ্ছে তাঁকে গনধর্ষণ করা হয়েছে।এ-ও ধারণা করা হচ্ছে এখানে কোনো রাজনৈতিক কিংবা বড় কোনো মানুষের হাত আছে।

আর কত এই ধর্ষণ?
আর কত অত্যচার?
আদৌ কি বিচার পাবে তাসিয়ার পরিবার?নাকি হাজারো হত্যার মতো হাজারো ধর্ষণের মতো, হাজারো অপরাধীর মত এই ধর্ষণের বিচার হবে না?প্রশ্ন রইলো দর্শকদের কাছে।

খবরটা দেখে মাথায় পুরে আগুণ ওঠে গেল।এটাই সে মেয়ে যাকে আমি আন্টির বাসায় দেখেছিলাম তাসিয়া।

আপুঃদেখলি দেশের কি অবস্থা?
আমিঃহ্যা দেখতেই পাচ্ছি আমি জানি মেয়েটাকে কে বা কারা ধর্ষণ করেছে।
আপুঃমানে তুই কিভাবে জানিস?
আমিঃআজ থেকে কয়েক মাস আগে আন্টির বাসায় গিয়েছিলাম সেখানে তাসিয়া নামের এই মেয়েটাকে দেখছিলাম আর সে প্রাইভেট টিচার ছিল।অনেক দিন প্রাইভেটে আসেনি তাই আন্টি ফোন দিয়ে আনলো।তখন মেয়েটা আন্টি না আসার কারণ হিসেবে এই ঘটনা টি বলল।তখন শুনেছিলাম আর চার জন মিলে এই কাজ করেছে।এখন তুমি বল আমি কি এখনো চুপ করে থাকব?সে দিন তুমি ওয়াদা করিয়েছিলে তাই আমি নিরব হয়ে গেলাম কিন্তু আজ দেখ আবারো সেই ধর্ষণ এখন বল আমার কি করা উচিত?

আপুঃRK is back.

আমিঃসত্যি বলছ তুমি?
আপুঃহুম সত্যি বলছি এমন শিক্ষা দিবি যাতে কেউ আর ধর্ষণ করার সাহস তো দূরের কথা মনেও না আনে।

আমিঃওকে।দোয়া কইরো….
আর তোমার চ্যানেলে বলে দিও।RK is back.

To be continue…..

#The_murderous_mafia
#লেখকঃরবিউল_হাসান।
#পর্বঃ০১
#সবাই_নিয়মিত_নামাজ_আদায়_করবেন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here