#The_murderous_mafia
#লেখকঃরবিউল_হাসান।
#পর্বঃ১৯
হঠাৎ দরজায় কেউ যেন কড়া নাড়ল।আমি বুঝতে পারলাম এখানে আর থাকা যাবে না।চিরকুট টা তার হাতে রেখে দিয়ে জানালা দিয়ে আবারো নিচে চলে এলাম।তারপর দেয়াল টপকে বাইরে চলে এলাম।দড়িটা খুলে ভেনে রেখে দিলাম।
তারপর বাইক নিয়ে চলে এলাম বাসায়।আমি জানি আপু এখন ওঠে গেছে।কারণ ফজরের আজান হয়ে গেছে।আর আপু আজানের সাথে সাথে ওঠে যায়।আমি গিয়ে বাসায় ঢুকে কাপড় গুলো পাল্টে বাসার বাইরের দোকান থেকে চা খেলাম।বাইরে কিছু সময় থেকে রুমে এসে একটা ঘুম দিলাম।
এক ঘুমে এগারোটা। ঘুম থেকে ওঠে ফ্রেশ হয়ে খাবার খেয়ে নিলাম।আপু আজ অফিসে যায় নি।তাই নিউজও করা হয় নি।আমি রাশেদকে ফোন দিলাম।আর এমপি আর তার ছেলের অবস্থান জেনে সেখানে চলে যেতে বললাম।রাতে দুই জনকে এক সাথে মেরে দিব।আপুর অফিসের বসের দেয়া ফাইলে এমপির নামও আছে।তাই সময় নষ্ট না করে এক সাথে মেরে দিব।
বিকালের সময় আপুকে বলে বেরিয়ে পড়লাম। এমপি গ্রাম থেকে বেরই হয় না।কিন্তু আজ তো হতে হবে না হলেও ক্ষতি হলেও ক্ষতি। কারণ গ্রামে নেটওয়ার্কের একটু সমস্যা আছে।আর আজ আমেরিকার এক ব্যবসায়ীর সাথে এমপির মিটিং আছে।এই সুযোগ আমাদের কাজে লাগাতে হবে।
চলে গেলাম এমপির লোকোশনে।মাহমুদ তো বাসায় বসে আছে সামনে তার কম্পিউটার। সে শুধু বলছে এমপির লোকেশন কোথায় আর কোন দিকে সে যাচ্ছে। হঠাৎ দেখলাম এমপি বের হচ্ছে পাশে আরো দুই জন আছে।কিন্তু সাকিবকে দেখা যাচ্ছে না।মনে হয় ভেতরে আছে।
পাঁচ জন লোক গাছের আড়ালে লুকিয়ে আছি।তার মধ্যে রাশেদ আর তার খুবই বিশ্বস্ত তিন জন লোক।আর আমি।তারা আমার আসল মুখ এখনো দেখে নি।শুধু পোশাকে আবদ্ধ অবস্থায় দেখেছে।তারা খুশি হলো RK কে এই অবস্থায় হলেও সামনে দেখে।
আমার ইশারা পেতে এমপির পাশে থাকা দুই লোককে ইনজেকশন পুশ করে দিল সাথে এমপিকেও।সাথে সাথে তারা অজ্ঞান হয়ে গেল। তিনজনকে একটু আড়ালে নিয়ে আসলাম।এমপির মুখ বেঁধে নিলাম।আর তাকে গাছের সাথে বেঁধে নিলাম।রাশেদ আর বাকিদের সাকিবের উপর নজর রাখতে বললাম।
সাকিবের খুব কাছের আরেক বন্ধুর সিমের মতো দেখতে আরেকটা নাম্বার বের করে মাহমুদ কে দিয়ে ফোন করালাম।কারণ সাকিব যা করুক যেমন করুক ঐ বন্ধুর থেকে পরামর্শ নিয়ে সব করে।ফোন পেয়ে সাকিব বাইরে এলো।কারণ ভেতরে নেটওয়ার্কের অনেক সমস্যা।
সাকিব বাইরে এসে ফোন কানে দিতে রাশেদ সাকিবের মুখে রুমাল শুকিয়ে দিল।সেও জ্ঞান হারালে তাকেও আড়ালে নিয়ে আসে।ততক্ষণে এই দিকে এমপির মামলা শেষ। হাতের শীরা কেটে দিলাম।বুকে লিখে দিলাম RK। সাকিবকে এনে গাছের সাথে বেধে দিল।আমি তার জ্ঞান ফিরিয়ে এনে নিজের মুখটা আরো একবার তার সামনে আনলাম।এর আগেও দেখেছে কিন্তু আমি যে RK সেটা সে বুঝে নি।আমার মুখের মাস্ক খুললাম কিন্তু সেটা শুধুমাত্র সাকিব দেখতে পাচ্ছে বাকিরা আমার পেছনে।সাকিব আমার মুখ দেখে ভয়ে কেঁদে দিল।আমিই RK, তার বুঝতে বাকি নেই।সাকিব তাসিয়া ধর্ষণের মূল এবং প্রধান আসামি তাই তাঁকে কষ্ট দিয়ে না মারলে কেমন যেন সব বৃথা হয়ে যায়।মুখ বাঁধা তাই আওয়াজ করতে পারছে না।হাতে চাকু দিয়ে একে দিলাম।রক্ত বের হচ্ছে অনেক আমার প্রস্তুতি আগে থেকে ছিল তার হাতে মরিচ লাগিয়ে দিলাম।
কানে কিছু অদৃশ্য আওয়াজ আসছে, মনে হচ্ছে কেউ বলছে”ওকে আরো কষ্ট দিয়ে মার”
হয়তো সেটা তাসিয়ার আত্মা বলছে।আমি আর সহ্য করতে না পেরে আঁকা-বাঁকা ভাবে সাকিবের শরীরে চাকু চালাতে লাগলাম।যেটা রাশেদ কিংবা তার তিন জন লোকের চোখে মোটেও স্বাভাবিক কিছু নয়।সাকিবের পুরো শরীর একেঁ দিয়ে মরিচ লাগিয়ে দিলাম।সে চিৎকার করছে কিন্তু মুখ থেকে শব্দ বাইরে আসছে না।হয়তো বেশিক্ষণ নাড়াচাড়া করতে পারবে না।
মরিচ দেওয়ায় তার যন্ত্রণা আরো কয়েক গুণ বেড়ে গেল।তার উপরে আমি নিজেকে সামলাতে না পেরে তার মুখে কয়েকটা চড় বসিয়ে দিলাম। বেশ কিছু সময় চিৎকার করে জ্ঞান হারালো।আর দেরি না করে হাতের রক্তনালী কেটে দিলাম।গলার দুই নালী কেটে দিলাম।রক্ত বের হতে হতে সে জায়গাটা লাল হয়ে গেল।
রেখে দিলাম চিরকুট, লিখে দিলাম RK তারপর চলে আসলাম আমরা।গ্রামটা বেশ দূরে নয়।তাই আসতে বেশি সময়ও লাগে নি।এসে ঘুমিয়ে গেলাম।
আজ ঘুম ভাঙল বারোটা বাজে।সাথে আপুও আমার বারোটা বাজাল।ঘুম থেকে উঠতে কি সব আবোল-তাবোল বকা শুরু করল।আমার নাকি বিয়ে দিবে তাও আপু বিয়ে না করে।ভেবেই হাসি পাচ্ছে।
আপুকে বললাম চাকরি ছেড়ে দিতে।প্রথমে আপু রাজি না হলেও আমার জোরাজোরিতে শেষে রাজি হল।কাল গিয়ে আপু চাকরি ছাড়ার কথা বলে আসবে।আমি নাস্তা করে নিলাম।
পুরো শহরে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।প্রতি রাতে ১-২ জন মারা যাচ্ছে যাদের গায়ে লেখা RK। প্রায় পনেরো দিন এভাবে চলল পুরো শহর পেরিয়ে দেশও দেশের বাইরে আবারো ছড়িয়ে পড়লো RK এর নাম।সবাই এখন একটা নামই বলে বেড়াচ্ছে।
প্রায় বিশ দিন পার হতে শতাধিক মানুষ মারা গেল RK এর হাতে।অনেকে আত্মহত্যাও করেছে ভয়ে।আর যারা আত্মহত্যা করেছে তারাও কেউ ভালো ছিল না।
কেউ কেউ কিডন্যাপার আবার কেউ বকাটে যারা মেয়েদের রাস্তায় বিরক্ত করতো এমন কি প্রয়োজনে এসিড মারতো।
বলা যায় প্রায় দেশে ধর্ষণ বন্ধ হয়ে গেছে।অনেকে ধর্ষিতা মেয়েকে বিয়েও করে নিয়েছে।যাতে বাঁচতে পারে RK এর হাত থেকে।
দেশের সব ময়লা পরিষ্কার। এখন একটাই কাজ পিকাসের সাথে দেখা করা।আর আন্ডার কভার এজেন্টের CEO এর সাথে দেখা করা।আগে CEO এর সাথে দেখা করতে হবে।
দীর্ঘ দুই মাস পর।আজ যাচ্ছি থাইল্যান্ডে। কারণ আন্ডার কভার এজেন্টের হেড অফিস সেখানেই।আমার সাথে মাহমুদ আর রাশেদ আছে।আপুকে আসতে বলেছিলাম।কিন্তু আপু আসে নি।দীর্ঘ সময় পর আমরা পৌঁছে গেলাম থাইল্যান্ডের মাটিতে।
আমি জানি না কোন দিকে যাব কিন্তু রাশেদ খুব ভালো করে জানে।একটা গাড়িতে ওঠলাম প্রায় দশ মিনিট পর একটা স্টেশনে গিয়ে নামলাম।রাশেদের ফোন বেজে ওঠলে ধরে কানে দিল।
রাশেদঃকে বলছেন?
—-আপনি তো রাশেদ বলছেন তাই না?
রাশেদঃজ্বী আপনি কে বলছেন?
—আপনি এখন যে গাড়িতে আছেন সে গাড়িতে আপনাদের দুই জনকে মারার জন্য বোমা লাগানো আছে
আপনারা তাড়াতাড়ি সে গাড়ি থেকে নেমে যান।
রাশেদঃকিহ আপনি কিভাবে জানেন?
—আমার বস এই কাজ করেছে।আন্ডার ওয়ার্ল্ড মাফিয়া।
রাশেদঃকিন্তু আমার সাথে কেন এমন করছে?
—-আগে আপনি গাড়ি থেকে নামেন আপনাকে আমি সব পরে বলছি।
রাশেদঃআচ্ছা নামছি…….
রাশেদ গাড়ি থামিয়ে দিল।আর ড্রাইভার কে বোমার ব্যাপারে বলল। সবাই গাড়ি থেকে নিরাপদ দূরত্ব চলে গেলাম।তখনই গাড়িটা উড়ে গেল।ড্রাইভার কেঁদে চলছে তাই কষ্টের গাড়ি কেউ বোমা মেরে ওড়িয়ে দিল।আমরা তাকে শান্তনা দিলাম।গাড়িতে বোমা যখন আমাদের উদ্দেশ্যে লাগানো হয়েছে সেহেতু গাড়িটার ক্ষতিপূরণ আমাদের দেওয়া উচিত।
রাশেদকে বলতে সে ড্রাইভারকে একটা নতুন গাড়ি কেনার টাকা দিল।ড্রাইভার খুশি হয়ে আমাদের দুই জনকে জড়িয়ে ধরল।
পাশ থেকে আরেকটা গাড়ি নিয়ে চলে গেলাম সামনের স্টেশনে।হঠাৎ আমার ফোনটা বেজে ওঠতে আমি ফোনটা ধরে কানে দিলাম।
—Welcome Mr RK
আমিঃকে বলছেন?
—-এত সহজে ভুলে গেলি?
আমিঃকে আপনি আর এভাবে কথা বলছেন কেন?
—তুই কি ভেবেছিস নদীতে পড়ে গিয়ে সে দিন বেঁচে গেছিল।আর আজ গাড়ি থেকে বেঁচে গেলি।আর কত বাঁচতে পারবি দেখা যাবে।তুই এখন আমার দেশে।
আমিঃকে তুই বল?
–তোর মতো পুলাপান আমার পরিচয় পাওয়া তো দূরের কথা আমার ছায়াও দেখবে না।
আমিঃসেটা না হয় দেখা যাবে।আমার সাথে চালাকি করার ফল নিশ্চয় পাবি।আর তা খুব তাড়াতাড়ি পাবি রাখলাম।
রাশেদ আমার কথা শুনে বুঝে গেল কেউ আমাকে হুমকি দিয়েছে।তাই সেও রেগে গেল।সাথে সাথে মাহমুদকে ফোন দিয়ে আমার ফোনে এই মাত্র আসা নাম্বার টার লোকেশন বের করতে বলল।পাঁচ মিনিট পরে লোকেশন বের করে মাহমুদ রাশেদের ফোনে সেন্ট করে দিল।
রাশেদঃচল যে তোকে হুমকি দিছে তাঁকে দেখে আসি।
—না এখন যাওয়া যাবে না।আমার মনে হয় ওদের লোক আমাদের ফলো করছে।আর এখন যদি আমরা ওদের কাছে যায় তাহলে আমাদের মূল কাজ হবে না।আমাদের আগে হেড অফিসে যেতে হবে।আর রাফায়েল স্যারের সাথে দেখা করতে হবে।
রাশেদঃজানি না স্যার ওখানে এখনো আছে কি না।তবে গিয়ে দেখতে হবে।
—হুম চল গিয়ে দেখি।
স্টেশন থেকে আরেকটা গাড়ি নিলাম।তখনই কয়েক জন লোক এসে আমাদের চারপাশে ঘিরে ধরল।সবার হাতে গুলি আছে।
আমরা গাড়ি থেকে বের হতে কাকে যেন বলল স্যার ওদের দুই জন কে আমরা গ্রেফতার করেছি।সাথে ড্রাগসও আছে।
তার মানে এরা সবাই পুলিশ। কিন্তু আমরা তো কোনো ড্রাগস নিয়ে কাজ করি না।কিংবা ড্রাগস ধরিও না।হঠাৎ আমার ফোন বেজে ওঠলে ধরে কানে দিলাম ওপাশে কেউ হেঁসে হেঁসে বলল…
—-হা হা হা বলেছিলাম না।বাঁচতে পারবি না।ড্রাগস নিয়ে ধরা খেলি তো পুলিশের কাছে। তোদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হবে ভুলে যা পৃথিবী শাসন করা থেকে।
আমি কিছু না বলে ফোনটা কেটে দিলাম। রাশেদ আমার দিকে তাকিয়ে বুঝে গেল যে আমাদের ফাসিয়েছে সে ফোন দিছে।
পুলিশ আমাদের ধরে নিয়ে গেল।পুলিশকে কত বার বললাম এসব আমরা কিছু জানি না কিন্তু তার কাজ সে করে যাবে।হঠাৎ সামনে থাকা একটা ব্যানার দেখে আমার মাথা ঘুরে ওঠল।কোনো মন্ত্রী ওটা।কিন্তু তাঁকে আমার কেমন যেন চেনা মনে হচ্ছে তাই রাশেদ কে দেখালাম।মন্ত্রীর ছবি দেখে রাশেদ অদ্ভুত ভাবে তাকালো।
–কিরে ওটা কে চিনিস?
রাশেদঃহ্যা চিনি।কিন্তু সে মন্ত্রী কেন হতে যাবে।
—কে সে?
রাশেদঃরাফায়েল (আস্তে করে বলল)
আমিতো শুনে অবাক হয়ে গেলাম।কারণ রাফায়েল স্যার কেন মন্ত্রী হতে যাচ্ছে? আমদের দুই জনকে থানার রেখে দিল।
রাশেদ পুলিশ অফিসারকে বলল আমরা মন্ত্রীর লোক।উনার কাজে যাচ্ছি আমরা।কিন্তু পথে কেউ আমাদের ফাসিয়েছে।
পুলিশ বলল কোন মন্ত্রীর লোক।এখানে মন্ত্রী কিংবা মিনিস্টারের কাজ নেই।প্রমাণ যা বলবে তাই হবে।
এই কথাটা আমার খুব ভালো লাগলো।কারণ আমাদের দেশে কোনো পাতি নেতাও যদি বলি ওই অপরাধী আমার লোক তাহলে পুলিশ তাঁকে ছেড়ে দেয় কিন্তু থাইল্যান্ডে তা নয় বরং মন্ত্রীকে ঝাড়ি দিয়ে কথা বলে।
রাশেদঃআমি মন্ত্রীর পদে যে দাড়িয়েছে তিশফ ছিফাসু।উনার সাথে দেখা করতে চাই।
(তিশফ ছিফাসু, রাফেয়ালে স্যারের ফেইক নাম যেটা ব্যানারে লিখেছে সেটাই বলল যাতে চিনতে সুবিধা হয়)
পুলিশ অফিসার স্যারের নাম শুনে আমাের দিলে অদ্ভুত দৃষ্টিতে তাকালো।
আমাদের বার বার বলার পরে তিশফ ছিফাসু স্যারের সাথে ফোনে কথা বলার সুযোগ দিল।পুলিশ অফিসার রাশেদের ফোনটা এগিয়ে দিয়ে স্যারকে ফোন দিতে বলল।কিন্তু স্যারের যে নাম্বার ছিল সেটাতে যে কোনো সিম কার্ড দিয়ে ফোন দেওয়া যায় না।যে কোনো সিম কার্ড দিয়ে ফোন দিলে নাম্বার টি এখনো তৈরিই হয় নি বলে।
আমাদের কাছে স্যারের অন্য কোনো ফোন নাম্বারও নেই যেটা দিয়ে আমরা উনার সাথে কথা বলতে পরি।তাই পুলিশ অফিসার কে বলল আমাদের কাছে উনার বর্তমান নাম্বার নেই।তাই কথা বলা পসিবল নয়।
পুলিশঃযদি নাম্বার না থাকে তাহলে আমাদের কিছু করার নেই।
আমিঃতাহলে একটা কাজ করে আমাদের নিয়ে ওনার বাসায় চলেন উনি আমাদের দেখলেই বুঝবে।
পুলিশঃএটা আইনের বহির্ভূত।
আমিঃআপনি আইন পড়েন নি তাই এটা বললেন।
পুলিশঃকি বলতে চান আপনি?
আমিঃএকটা ধারা আছে যেটাতে বলা আছে কোনো অপরাধী যদি নিজেকে নিরপরাধ প্রমাণ করতে চাই তাহলে তাকে নিরপরাধ প্রমাণ করার সুযোগ দেওয়া দরকার।
পুলিশঃআপনি আইনও জানেন?
রাশেদঃআরো অনেক কিছু জানি আমরা।এখন আপনি আমাদের নির্দোষ প্রমাণ করার সুযোগ দিন।
পুলিশ অফিসার এবার রাজি না হয়ে পারলো না।এক প্রকার আইনের কাছে সে অপরাধী হয়ে যাবে বলে আমাদের সাথে মন্ত্রীর বাড়ি যেতে বাধ্য হল।
আমরা রাফায়েল স্যারের বাড়িতে যেতে অনেক পুলিশ সিকিউরিটি দেখলাম।প্রথমে আমাদের ঢুকতে দিচ্ছে না।পরে আমাদের ভালো করে চেক করলো আর আমাদের গ্রেফতার করা পুলিশ অফিসার থেকে গুলি নিয়ে ভেতরে আমাদের তিন জনকে যেতে দিল।এত হার্ড সিকিউরিটি করে রাখা।
#To_be_continue…….
#RK9023DXWC
#অনুমতি_ছাড়া_কপি_করা_নিষেধ।
#গল্পটা_কেমন_হল_জানাবেন।
#ভালো_লাগলে_শেয়ার_করবেন।
#সবাই_নিয়মিত_নামাজ_আদায়_করবেন।