#The_murderous_mafia
#লেখকঃরবিউল_হাসান।
#পর্বঃ১৪

আমিও গুলি সামনে থাকা টেবিলে রেখে দিলাম।তারপর এক গ্লাস পানি খেয়ে নিলাম।শান্ত থাকতে হবে যতটা পারি।তারপর রাশেদ বলা শুরু করল…….

আমি আর তুই আন্ডার কভার এজেন্ট।
আমিঃতা আমি জানি।
রাশেদঃজানিস মানে?
আমিঃহুম জানি।তারপর বল!
রাশেদঃআমরা দুবাই গেছিলাম।স্পেশাল অফিসার হয়ে।বিভিন্ন মিশন খুব ভালো করে শেষ করতে পারার কারণে সরকার তোকে আর আমাকে বিভিন্ন স্বর্ণ পদক দিয়েছিল।আমরা একটা সিক্রেট মিশনে যায় দুবাই তে।কারণ ওখানে মাফিয়াদের রাজত্ব বেড়ে চলছিল যা পুরো বিশ্বের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। আমরা যে মিশনে গেলাম তার নেতৃত্বে ছিলেন দুবাইয়ের এক আর্মি অফিসার। কিন্তু আমাদের সামনে সে পুলিশ অফিসার সেজে ছিল। দুবাইয়ের টার্গেটে করা মাফিয়ার উপর আমরা অভিযান চালালে সে এবং তার লোক আমাদের উপর পাল্টা হামলা করে।তাদের মধ্যে একজন মাফিয়ার লোক সবার অগোচরে আমাদের পেছনে চলে যায়।আর পেছন থেকে আমাদের উপর গুলি চালায়।প্রথম গুলিটা আমাদের এক সদস্যের হাতে লাগে।আর তার পেছনে ছিলি তুই।যে নেতৃত্ব দিচ্ছিল সে মনে করল তুই বিশ্বাস-ঘাতকতা করেছি।লোকটাকে তুই গুলি করেছিস।তারপর আমাদের টিমের লিডার তোকে শুট করে। কিন্তু ভাগ্য ক্রমে সে তোর গায়ে গুলি চলালেও তোর গায়ে লাগে নি।কিন্তু আবারো যখন তোকে গুলি করতে যাবে তখনই তুই লিডারের হাতে শুট করে দিস।

আর তুই যদি সে সময় লিডারকে শুট না করতি তাহলে সে তোকে মেরে দিত।ওখানে থাকা সবাই তোকে ভুল বুঝে।তারা বলে তুই বিশ্বাস ঘাতকতা করেছিস ওদের সাথে।ওরা মামলা করে আর তোকে আদালতে নেওয়া হয়।ওখানে থাকা সবাই ভুল বুঝলেও আমি জানি তুই কি। তাই আমি তোকে নির্দোষ প্রমাণ করে ওখানে থাকা সব সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করি।

আর সে দিন কি হয়েছিল তার ঐ ফুটেজ গুলোতে স্পষ্ট দেখা যায়।তোকে আদালতে তুললে সেখানে আমি ফুটেজ গুলো সাবমিট করি।ঐ ফুটেজ দেখে তোকে নির্দোষ ঘোষণা করে।আর পরবর্তী মিশনের লিডার তোকে করে।যে অফিসার ভুল বুঝে তোকে শুট করছিল তার চাকরি চলে যায় এবং এই ভুলের কারণে তার জেল হয়।এর পর আমাদের উপর আরো একটা মিশন আসে।যেটা ছিল সব থেকে বড় মিশন।

মাহমুদঃকি মিশন সেটা?

রাশেদ আবারে বলা শুরু করল…..
রাশেদঃওটা ছিল এক দল জঙ্গিদের উপর। ঐ মিশন ছিল ভারতে।ওখানে থাকা কিছু লোককে কিডন্যাপ করে জঙ্গি গোষ্ঠী।বিশ্বের কাছে তারা খুব ক্ষমতাসীন ছিল।আর বিশ্বকে বলেছিল তারা একসময় বিশ্ব শাসন করবে।কিন্তু আমাদের মিশন পড়ে যায় সে জঙ্গি গোষ্ঠীর উপরে।তুই যখন টিমের ক্যাপটেন তাই তোকে অনেক কিছু ভেবে সিন্ধান্ত নিতে হয়।আমাদের মধ্যে একজন ভারতীয় র’ছিল।আমাদের মিশনটা করতে কিছু সদস্যকে খুব ভালো করে ট্রেনিং দেওয়া হয়েছিল।

জঙ্গিরা বাচ্চা থেকে শুরু করে সব বয়সের মানুষকে আঁটকে রেখেছিল।আমরা যখন সে মিশনে প্রস্তুত তখন ভারতীয় সে এজেন্ট আমাদের সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা করে।আর আমাদের মিশনের ব্যাপারে ওদের বলে দেয়।তাই আমাদের মিশন টা অফ করতে হয়।

আমিঃতাহলে আমার এসব কিছু মনে নাই কেন?

রাশেদঃবলছি সব।

মিশন অফ করার পরেও তোর মধ্যে কেমন যেন এক মায়া কাজ করে বন্ধী লোক গুলোর জন্য। তুই উপরের অফিসারকে বলে এই মিশন আবারো শুরু করিস তবে সম্পূর্ণ ভিন্ন পদ্ধতিতে।জঙ্গি গোষ্ঠী জেনে গিয়েছিল আমরা তাদের উপর হামলা করব তাই তারা নিজেদের আস্তানা পাল্টে নেয়।এবং সচেতন হয়ে যায় সাথে প্রতিরোধ করতে চায় আমাদের। তার জন্য কিছু লোক তারা আরো বন্দি করে।তাদের চিন্তা ছিল মানুষের দিকে তাকিয়ে আমরা এই মিশন করব না।যদি তারা অসহায় মানুষকে মেরে দেয়।কিন্তু তুই এত সুক্ষ্ম ভাবে প্ল্যান করিস যে তারা বুঝতে পারে নি আমদের মিশন হতে পারে।

তুই সবাইকে কিছু সিক্রেট শিখিয়ে দিয়ে জঙ্গিদের সাথে সবাইকে যোগ দিতে বলিস।তার মধ্যে থেকেই তাদের উপর আমরা হামলা করব এমন পরিকল্পনা করিস।ঠিক সেই মতো সবাই ঝুঁকি নিয়ে জঙ্গি গোষ্ঠীর দলে যোগ দেয়।আমরা আগে থেকে নিশ্চিত হয়েছিলাম জঙ্গিদের মূল আস্তানা কোথায়।আর আমরা এটাও নিশ্চিত হয়েছিলাম জঙ্গিদের মূল সুত্রপাত হয়েছে ভারত থেকে।বিভিন্ন পাহাড়ি এলাকা ছিল তাদের মূল স্থান।আমরা সবাই স্থান গুলো চিহ্নিত করে রাখলাম।আর আমাদের টিমের বিশ জন সবাই ওদের দলে যোগ দেয়।এমন ভাবে যোগ দেয় তারা বুঝতেই পারে নি।যে ওরা সবাই স্পেশাল সিক্রেট অফিসার।

সবাইকে আরো একটা জিনিস তুই বুঝিয়ে দিস, যে কোনে ভাবে জঙ্গিদের সব মাথাকে এক জায়গায় আনতে আর ওখানেই ওদের উপর হামলা করার সিন্ধান্ত হবে।সবাই জঙ্গি গোষ্ঠীতে যোগ হয়ে যায় আর এক সময় সবাই চক্রান্ত করে জঙ্গি গোষ্ঠীর সব মাথা এক জায়গায় আনা হয়।তাদের চারপাশে আমাদের লোক ছিল।তাদের মধ্যে শুধু মাথা গুলো ছিল।তাদের কোনো পুরনো লোক সাথে ছিল না।তাই আমাদের কাজ করতেও সুবিধা হয়।ওরা জঙ্গি ছিল তাই সবাইকে ক্রস ফায়ার দেওয়ার অর্ডার ছিল।কিন্তু আমরা ওখানেই তা করি নি।

ওদের বন্দি করে সাধারণ মানুষ গুলোকে মুক্ত করি।তারপর ওদের সবাইকে আমাদের তৈরি গোপন একটা ঘরে নিয়ে আসি।চাইলেই ভারতীয় প্রশাসনের কাছে আমরা ঐ জঙ্গিদের হস্তক্ষেপ করতে পারতাম।কিন্তু আমরা জানতাম ভারতীয় প্রশাসন থেকে বড় বড় রাজনীতিবিদ এই জঙ্গি গোষ্ঠীকে প্রভাবিত করে।আর তারাই এই গোষ্ঠী পরিচালনা করে।তাই আমরা তাদের হস্তক্ষেপ না করেই আমাদের গোপন আস্তানায় তাদের মেরে দিয়।আমরা ওদের সাথে থাকায় সবাই আমাদেরও জঙ্গি মনে করতো কিন্তু সাধারণ মানুষ ছাড়া পাওয়ার পর আমাদের উপর বিশ্বাস রাখে।

জঙ্গি গোষ্ঠীদের মেরে আমরা তাদের লাশ দুবাইয়ে নিয়ে যায়।আমাদের এই মিশন সফল হওয়াতে তোকে প্রকাশ্যে স্বর্ণ পদক আর গোপনে R.K উপাধি দেয় দেয়।এই উপাধি পঞ্চাশ বছরে একবার দেওয়া হয়।আর সেটাই তুই পেলি।শুধু আমরা তিনজন জানতাম এই উপাধির ব্যাপারে।তুই আমি আর আমাদের আন্ডার কভার এজেন্টের প্রেসিডেন্ট।কারণ উনি এই উপাধি আমার সামনে তোকে দিয়েছিল।জানি না ওনি এখনো আছে কি নাই।যদি থাকে তাহলে তোর জন্য আমাদের জন্য ভালো।কারণ উনি আমাদের দুই জনকে আন্ডার কভার এজেন্ট বানিয়েছিলেন।শুধু উনি জানে আমরা আন্ডার কভার এজেন্ট। যদিও আমরা ওখান থেকে আসার পর উনার সাথে যোগাযোগ হয় নি।কিন্তু আমার মনে হয় উনি এখনে বেঁচে আছেন।

আমি আর মাহমুদ এক নাগাড়ে রাশেদের বলা কথা গুলো শুনছিলাম। কি থেকে কি হল কিছু মনে নেই আমার।রাশেদের কথা বলতে বলতে গলা শুকিয়ে গেল।পাশে রাখা পানি তুলে খেয়ে নিলো।

আমিঃতারপর কি হয়েছিল?
রাশেদঃতারপর আর কি হবে!আমরা আন্ডার কভার এজেন্ট তাই ট্রেনিংয়ে চলে গেলাম।এর পর আমাদের আরো একটা মিশন আসে।ওটাও আমরা সফলতার সাথে শেষ করি।অনেক দিন নিজের প্রাণের দেশ বাংলাদেশে আসা হয় নি, তাই উনাকে বলে আমরা নিজের দেশে আসছি।এখান থেকে আমরা স্পেশাল অফিসার হয়ে গেছিলাম।তাই আমরা দেশে আসতে অনেক অফিসার আমাদের অপেক্ষা ছিল।এয়ারপোর্টে নামতে সবাইকে দেখতে পেয়ে খুব ভালো লাগলো।

আমিঃআন্ডার কভার এজেন্টের প্রেসিডেন্টের নাম কি ছিল?
রাশেদঃবাদ দেয় না ওসব।
আমিঃনা বাদ দেওয়া যাবে না।কারণ এসব শুনে তুই আবারো নিজেকে ওখানে জড়িয়ে নিস তা আমি চায় না।

আমিঃকিন্তু আমাকে তো জানতে হবে নাকি?
রাশেদঃউনার নাম রাফায়েল ভারান লুকা।
আমিঃকি বললি,এটা নাম হয় নাকি?

(বিদ্রঃকি বোর্ড নাম যেমন ওঠছে তেমন লিখছি…হি হি হি)

রাশেদঃহ্যাঁ এরাই ওনার নাম।তবে সবাই রাফায়েল বলে জানে।
আমিঃওকে তারপর বল কি হয়েছিল?আর জঙ্গি গোষ্ঠী কি নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছিল নাকি যারা বেঁচে ছিল তারা আবারো সে গোষ্ঠী তৈরি করেছিল?

রাশেদঃনা তৈরি করতে পারেনি কারণ ওদের সাথে আমাদের অনেক লোক থেকে গেছিল। আর কোন জঙ্গি গোষ্ঠী তৈরি করেছে কিনা দেখার জন্য ওরা কাজ করতেছিল। আর শেষে যখন কোনো অস্তিত্বই রাখতে পারে নি তখন সবাই নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছিল। আর সবাই যার যার মতো করে চলে গেছিল।
ওখান থেকে বের হয়ে কেউ বিভিন্ন ব্যবসায়ী, আবার কেউ সরকার সহযোগিতা করার জন্য গোপন অস্ত্র সম্বন্ধে সরকারকে জানিয়ে দেয়।আর জঙ্গিগোষ্ঠী নিশ্চিহ্ন হয়ে যায় আর সাধারণ মানুষ ওদের হাত থেকে রক্ষা পায়। আজ অব্দি কোন জঙ্গি গোষ্ঠী জেগে ওঠলেও এত সাহস কিন্তু দেখাতে পারে নি। এই কয়েকদিন আগে যে বিষয়টা হল আমাদের বাংলাদেশেকে ঘিরে তাই হলো ওদের সব থেকে বড় মিশন।

আমিঃ তারপর কি হয়েছিল।দ্বিতীয় মিশন শেষ করে?
মাহমুদঃদ্বিতীয় মিশন শেষ করে বাংলাদেশে আসছি। অনেক অফিসার আমাদের নিতে আসছিল।আমাদের আসার ব্যাপারটা এতই সিক্রেট ছিল যে কোনো মিডিয়াও জানতে পারেনি।আমরা গাড়িতে করে আসছিলাম হঠাৎ পথের মধ্যে হঠাৎ একটা বোমা বিস্ফোরণ হয়। তখন আমরা গাড়িসহ একটি ব্রীজ এর উপর ছিলাম।

আমাদের গাড়িটা পড়ে যায় নদীতে আমি আর তুই একসাথে নদীতে পড়ে যায়। গাড়ির সাথে তোকে আমরা অনেক খুজেছি,কিন্তু পাইনি। আমার জ্ঞান ফিরে আমি সারাক্ষণ তোকে খুঁজছি কিন্তু পাইনি অনেক চেষ্টা করলাম আমাদের লোকও খুজতেছে কিন্তু সবাই নিরাশ হয়ে ফিরল।

আমিঃতাহলে পরে আবার আমাকে কোথায় পেলি?
মাহমুদঃতারপর আর কি খোঁজা তো বন্ধ হয়নি। এর পর কি হয়েছিল আমি জানি।

আমিঃ আগে বল কেউ কি জেনে বুঝে বিস্ফোরণ করিয়েছে আমাদের মারার জন্য?
মাহমুদঃহ্যা।কিন্তু আমরা জানতে পেরে তাকেও মেরে দিছি।তোদের গাড়ির সাথে আরো দুটি গাড়ি বিস্ফোরণ হয়েছিল প্রায় তিন জন লোক মারা গেছিল। তারা আইনের ফাঁক দিয়ে বের হয়ে যাবে তাই শুট করে দিয়েছি।

আমিঃ ঠিক আছে এতোটুকু বুঝলাম কিন্তু অবশেষে আমাকে কোথায় পেলি?
আবারো রাশেদ বলা শুরু করলো…..
রাশেদঃ আমাদের মনে হতো তোর কিছু হয়নি। তুই যেখানেই আছিস ভালোই আছিস। প্রতিদিনের মত সেদিনও তোকে খুজতে সে নদীর পাশ দিয়ে যাচ্ছিলাম।
তবে সেদিন কেন জানি আরো বেশি করে খুঁজতে মন চাচ্ছিল আমরাও খু্ঁজতে খুঁজতে পাশের গ্রামে চলে গেলাম। নদীর পাশে একজন বৃদ্ধ জাল দিয়ে মাছ ধরছিল তাকে জিজ্ঞেস করলাম এমন কাউকে দেখেছেন যে আহত ছিল।বা আপনারা কি এমন কাউকে পেয়েছেন?
লোকটা কথা জিজ্ঞেস করল আমরা পুলিশ নাকি? কিন্তু আমরা বললাম না আমরা ওই লোকটার বন্ধু যে এক্সিডেন্ট করে নদীতে পড়ে গেছিল। লোকটা কেমন জানি আমাদের দিকে আড়ঁ চোখে দেখল। লোকটাকে দেখে আমাদের সন্দেহ হল।তাই আমরা লোকটার পিছু নিতে লাগলাম।আমাদের দিকে লোকটা বারবার ফিরে ফিরে দেখছে।

আমাদের আর বুঝতে বাকি রইল না হয়তো লোকটা কিছু জানে নয়তো আমাদের থেকে কিছু লোকাচ্ছে। আমরাও লোকের পিছনে গেলাম।লোকটা একটা বাড়ির মধ্যে ঢুকে গেল। আমরাও তার পিছু পিছু গেলাম। লোকটা আমাদের এখানে বসতে বলল। একটা মহিলাকে ডাক দিল, হয়তো উনি তার স্ত্রী।

মহিলা আসতেই আমরা তাকে সালাম দিলাম। তিনি দু’গ্লাস পানি এনে দিল। পানি খেয়ে আমরা মহিলাকে জিজ্ঞেস করলাম কোথায় আমাদের বন্ধু? মহিলা প্রথমে বলতে চাইনি কিন্তু আমরা আমাদের বন্ধুর কথা বারবার বলায় মহিলা আর লোকটা একে অপরের দিকে তাকিয়ে কি যেন ইশারা করলো। তারপর মহিলা আমাদের বলল তোমাদের বন্ধুর কাছে নিয়ে যাচ্ছি আসো। তারপর আমরা মহিলার পিছনে গেলাম।মহিলা আমাদের আরেকটা বাড়িতে নিয়ে গেল।

আমরা সেখানে গিয়ে দেখি তুই শুয়ে আছিস। আর তোর চারপাশে দুই জন মহিলা বসে আছে।আর তোর মাথায় ব্যান্ডেজ করা আমরা প্রথমে ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম, তোর খারাপ কিছু হয়নি তো!তুই আমাদের দেখে ওঠে বসার চেষ্টা করলি।তখন সবাই বিশ্বাস করল যে তুই আমাদের বন্ধু। আমি তোর কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করলাম”,কেমন আছিস বন্ধু”?কিন্তু তুই আমাদের আস্তে করে বললি….”কে আমরা”

তোর কথা শুনে আমরা অবাক হয়ে যায়,কারণ সে দিন তুই আমাদের চিনতে পারিস নি।আমরা নিজেদের নাম বললে তুই হ্যা হ্যা হ্যা করছিলি।কিন্তু ভালো করে চিনতে পারিস নি।

আমরা চাচা লোকটার কাছে গিয়ে বললাম, তোর মেমোরি হয়তো লস হয়েছে,ভালো চিকিৎসার প্রয়োজন। কিন্তু লোকটা বিশ্বাস করতে পারছিল না আমাদের।

#To_be_continue…….
#গল্পটা_কেমন_হল_জানাবেন।
#ভালো_লাগলে_শেয়ার_করবেন।
#সবাই_নিয়মিত_নামাজ_আদায়_করবেন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here