#The_murderous_mafia
১#লেখকঃরবিউল_হাসান।
#পর্বঃ০৭

আপুর গায়ে যে হাত তুলেছে তাঁকে কোনো ক্ষমা নেই।গানে থাকা সব বুলেট তার শরীরে ঢুকিয়ে দিলাম।সব বুলেট শেষ হতে মাহমুদের টাও নিয়ে শুট করলাম।তাও যেন আমার রাগ কমবার নয়।

পাশে থাকা পানির ড্রামে খুব জোরো লাথি মারলাম।ড্রাম ফেটে পানি বের হচ্ছে। পাশে থাকা চেয়ারে বসে পড়লাম।রাগ গুলো যেন এখনো জমে আছে।শেষ হতে চাচ্ছে-ই না।অনেকক্ষণ ধরে রাগ কমছে না। হঠাৎ আপুর ফোন পেয়ে কানে দিলাম ফোন।
আপুঃকই তুই কতক্ষণ লাগে মাহমুদের বাসা থেকে আসতে?
আমিঃবের হচ্ছি।
কথাটা খুব ছোট করে বললাম কারণ একটু বড় করে বললে আপু বুঝে যাবে আমার মাথায় এখন পিশাচ ভর করছে।তাই আস্তে করে বলতে হল।আর আপুর সাথে কথা বললে আমার রাগ এমনিতেই কমে যায়। আপুর সাথে কথা বলে কিছু টা রাগ কমল।RK এর কাপড় গুলো খুলে মাহমুদের হাতে দিয়ে বাসায় চলে এলাম।লাশটা ওরা পুতে দিবে।
আমি বাসায় এসে কলিং বেল দিলাম।আপু তাড়াতাড়ি দরজা খুলে দিল।আপু আমার দিকে আড় চোখে তাকাচ্ছে।আমি কিছু না বুঝার বান করে রুমে চলে যাচ্ছি, তখনই আপু পেছন থেকে বলে উঠল কি হয়ছেরে তুর?
আমিঃকই কি হবে আবার?
আপুঃতোর পায়ে কিসের দাগ এটা?(হাতে দেখিয়ে)
আমিঃনা মানে এটা লাতি মারছিলাম ড্রামে তাই…
আপুঃকি করে আসলি ঠিক করে বল?
আমিঃকিছু করিনি তো….এমনি এটা ড্রাম থেকে লাগলো।
আপুঃতুই আমাকে শিখাবি?মেরে ফেললছিস ওদের?
আমিঃকাদের মারব আমি?
আপুঃযে লোক গুলো আমাকে তুলে নিয়ে গেছিল?
লোকাতে চেয়েও পারিনি কারণ আমি আপুর সামনে একটুও মিথ্যা বলতে।পারি না।আপু ধরে ফেলবেই তাই আর মিথ্যা না বলে সোজা বলে দিলাম।
আমিঃহ্যা মেরে দিয়েছি। শুধু একজনকে, যে তোমাকে চড় মেরেছিল তাকে মেরে দিছি।বাকিদের হালকা পাতলা দিয়ে ছেড়ে দিছি।
আপুঃএজন্য আমি এসব তোকে শুনাতে চাই নি।
আমিঃখাইছ কিছু?
আপুঃনা আমি একা খাই নাকি তোর জন্য বসে আছি।
আমিঃওকে চল খেয়ে নিয়।
তারপর আপু আর আমি বসে খেয়ে নিলাম। সাথে কাজের মেয়েটাও আছে।
খাওয়া শেষ করে আমি আমার রুমে চলে গেলাম।আর আপু নিজের রুমে।গিয়ে কিছু ফাইল দেখে ঘুমিয়ে গেলাম।সকালে ঘুম থেকে ওঠে ভার্সিটিতে গেলাম আপু ইচ্ছে হলে অফিসে যায় নয়তো যায় না।আমি গিয়ে ক্লাস করলাম তখন আমার কিছু হারামি বন্ধু এলো।তার মধ্যে রাহী সব থেকে ভালো বন্ধু।
রাহীঃকিরে আজ কাল ভার্সিটিতে তেমন আসিস না।
–আরে কি বলিস এসব ও ভার্সিটিতে কখনো আসে নাকি?ইচ্ছে হলে এলো ইচ্ছে হলে গেলো।
আমিঃআরে রাখ এসব কিছু ভালো লাগছে না।
রাহীঃকালকের চড় টা একটু বেশি হয়ে গেল মনে হয়?
আমিঃরাগাবী না বলে দিলাম।আর ঐ মেয়ে যদি আমাকে ভালো করে চিনত তাহলে পায়ে ধরে মাফ চাইতো।

আমার কথা শুনে সবাই হাসতে লাগল।আমি নিজেও মনে মনে হাসলাম।যদি তোরাও চিনতি আমি কে তাহলে অনেক দুরে পালিয়ে যেতি।

রাহীঃকে তুই ভাই যে তোকে চিনলে ঐ মেয়ে গুলো তোর পায়ে ধরে মাফ চাইতো?
আমিঃএখন বেশি হচ্ছে কিন্তু ক্লাস করবি?
রাহীঃহ্যা করব চল ক্লাসে যায়।

তারপর সবাই ক্লাসে চলে গেলাম।বের হতে ঠিক একই ঝমেলা ঐ ডাইনি মেয়েটা আবারো সামনে পড়ল।আমাকে ডাকলো কিন্তু আমি না শুনার বান করে চলে আসতে যাব তখনই ওরা দৌড়ে আমার সামনে চলে আসে।আর ওদের মধ্যে একজন বলে…
-কিরে ডানা খুব গজিয়েছে মনে হচ্ছে কাল যে চড় মারল তা কাজ হয়নি?নাকি আরো একটা দিতে হবে?
আমিঃআপনারা যথারীতি আমার সাথে বারাবারি করতেছেন।এসব কিন্তু ভালো না।
(প্রথম দিন তুমি করে বললেও আজ আপনি করে বলছি কারণ অসময়ে আমি কোনো ঝামেলা করতে চায় না)
-কিরে কাল তো আমাদের ভয় দেখাইছিলি যেভাবে কথা বলছিলি মনে হচ্ছে কোনো এমপির পোলা।
আমিঃদেখেন আমি এমনিতে ঝামেলা করতে চাই না সো আপনারাও আমাকে বিরক্ত করবেন না।
–যদি করি তো কি করবি?
আমি এবার রাগ কনট্রোল করতে পারছি না।চোখ বন্ধ করে নিলাম।এমনিতে আমার রাগ বেশি তার উপর এমন কথা গুলো বললে আরো বেশি হয়ে যায়।
আমিঃআর ভার্সিটিতে আসব না।

আমার কথা শুনে ওরা হাসতে লাগল।আমি যদিও কথাটা হাসার জন্য বলেছি।তারপর আমি পাশ কেঁটে চলে যাচ্ছিলাম তখনই ওরা আবারো আমার পথ আটকায় এবার রাগ সামলে পারি নি।সামনে দুইটা আসছিল দুইটারে চড় বসিয়ে দিলাম।আমার চড় খেয়ে ঘুরে পড়ে গেল।আমি আগেই বলেছিলাম আমার হাত একটু শক্ত। চড় দিয়ে আমি চলে এলাম।এই দিকে মেয়ে গুলোর লিডার আমার চড় মারা দেখে রেগে আগুণ হয়ে গেছে।

আমি তাড়াতাড়ি সেখান থেকে চলে এলাম।নয়তো আবার ঝামেলা হয়ে যাবে।আমি বাসায় চলে এসে রাশেদ কে ফোন দিলাম। পোলাপান রেডি করা কতটুকু হল জানতে।রাশেদ ফোন রিসিভ করে এই খবর জানালো।
আমি আবার আমার কিছু কাজের মানুষ কে মেইল করলাম সবাইকে রেডি করতে।আর আমি জানি আমার স্পেশাল বাহিনীর স্পেশাল মানুষ গুলো এক একটা চিতা বাঘ।

তারপর আমি কিছু কাজ করলাম।পিকাসো কোথায় আছে এখন সেটা সিওর জানি না।পিকাসোর খুজ নিতে হবে।কারণ এই সময় পিকাসোর খুব দরকার।হঠাৎ একটা ব্রেকিং নিউজ দেখলাম সেখানে একটা গাড়ি এক্সিডেন্টে করেছে আর সবাইকে পাশে থাকা সরকারি হসপিটালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।সবাই গুরুতর আহত হয়েছে।আর অনেকের রক্তও লাগবে।

খবরটা শুনে একটু খারাপ লাগলো।কিছু গাড়িটা যেভাবে এক্সিডেন্টে করছে মনে হচ্ছে না এমন এক্সিডেন হতে পারে।কারণ গাড়িটা সাধারণ এক্সিডেন্টের মত না।ঠিক অন্য রকম।দেখে মনে হচ্ছে এটা সাজানো একটা এক্সিডেন্টে না হয় প্ল্যান করা।দেখতে হবে কে এই এক্সিডেন্টের পেছনে আছে।

হঠাৎ মাহমুদ ফোন দিয়ে বলল স্যাটেলাইট হ্যাক করছিল যে ওদের চার জনকে পুলিশ ধরে নিয়ে গেছে।আমি একটু অবাক হলাম কারণ এটা তো সম্পূর্ণ গোপন ছিল পুলিশ কিভাবে জানলো এই ব্যাপারে?
আমি মাহমুদকে বললাম ওদের ছাড়িয়ে আনতে।মাহমুদ রাতেই গিয়ে তাদের ছেড়ে নিল।কিন্তু এই খবর পুলিশকে কারা দিল তা জানতে থানার ওসিকে জিজ্ঞেস করল।কিন্তু ওসি বলতে চাচ্ছে না।যখন মাহমুদ রাশেদের নাম বলল তখন ভয়ে ওসি কাঁপা শুরু করল।
ওসি কাঁপা কাঁপা গলায় বলল রা রা রাশেদ….
মাহমুদঃহুম রাশেদ যদি আসে তাহলে তো বলতেই হবে আপনাকে আর সব থেকে বড় কথা আমিও কিন্তু কম না।তবে আমি কাজ করি আড়ালে সে করে সবার সামনে। এখন আপনি বলেন রাশেদকে বলবেন নাকি আমাকে?অবশ্য তাকে বললেও হবে কিন্তু সে আসলে তো আপনার আবার ঘাড় ঠিক থাকবে না তার চেয়ে বরং আমাকে বলেন কে বলল এই কথা?
ওসিঃওর নাম জানি না।তবে আমাদের অফিসাল মেইলে মেইল করছিল কে কে স্যাটেলাইট হ্যাক করেছে।সাথে কিছু প্রমাণ তাই আমরা এই চার জনকে তুলে নিয়ে এলাম।
মাহমুদঃকে করেছে মেইলটা জানেন না?(রেগে চিৎকার করে)
ওসিঃজানি না কে করেছে?
মাহমুদঃজানেন না নাকি লোকাচ্ছেন?
ওসি চুপ করে রইল।মাহমুদ রেগে গিয়ে ওসির কলার ধরে ফেলল।ওসিও রেগে গেল মাহমুদ কে লকআপে ভরে দিল।পাঁচ মিনিট পর প্রায় তিন’শ পুলাপান থানার সামনে চলে এলো সবার হাতে গুলি।ওসি এই গুলি গুলো কখনো দেখে নি। সবগুলো নতুন বানানো।ওসি এসব দেখে আরো ভয় পেয়ে গেল যদি নিজের রাগটা কনট্রোল করতে পারতো তাহলে আজ এমন হতো না।পোলাপান সবগুলো থানা ঘিরে ফেলল। সব দলে কতগুলো সিনিয়র থাকে যারা দলকে পরিচালনা করে।তাদের দুইজন ভেতরে চলে এল।একজন মাহমুদের ডান হাত অপর জন বাম হাত।দু’জন ঢুকতে ওসি কাঁপা শুরু করল।কারণ ওসি ওদের দু’জন কে আগে থেকে চিনে।ওসি এই থানায় এসে সবার আগে ওরা দুই জনের সাথে দেখা করতে গিয়েছিল।খুব কষ্ট করে তাদের সাথে দেখা করতে হয়েছিল।কারণ ওরাও মাফিয়া এই শহরে থাকতে হলে তাদের সাহায্য সবারই লাগে।

ওরা থানায় ঢুকতে ওসি ওসির পায়ে পড়ে গেল….
ওসিঃআরে ভাই আপনারা এখানে আসার কি দরকার ছিল একটা ফোন দিলেই আমি চলে যেতাম।
ওসি কথা শুনে মাহমুদ জোরে জোরে হাসতে লাগল।মাহমুদের হাসি দেখে ওসি আরো রেগে গিয়ে বলল কিরে ভাইকে দেখে তুই পাগল হয়ে গেলি নাকি?
ওসির কথা শুনে মাহমুদ আরো বেশি হাসতে লাগল।সাথে মাহমুদের বাম-ডান হাতের লোক গুলোও।

ওসি এবার ভয় পেয়ে গেল।বললো’ভাই আপনার হাসেন কেন?’ ও পাগল হয়ে আপনাদের দেখে গেছে মনে হয় তাই হাসে।এবার ওরা বলা শুরু করল।
–পাগল ভাই হয় নি পাগল হইছিস তুই?
ওসিঃকে ভাই?
মাহমুদঃআমি(ভেতর থেকে বলে ওঠল)
ওসিঃআরে ভাই পাগলামি বন্ধ কর নয়তো এরা তোর মাথায় বুলেট ঢুকিয়ে দিবে।আমি বুলেট ঢুকালে তার হিসাব দিতে হবে কিন্তু এরা ঢুকালে তার হিসাব দিতে হবে না।

ওসির কথা শুনে মাহমুদ আরো বেশি হাসতে লাগল। সাথে ওরা দুই জন।ওসি ওদের কাছে গিয়ে বলল”ভাই আপনার হাসেন কেন?ও তো আপনাদের দেখে পাগল হয়ে গেছে কিছু মনে করেন না ভাই আপনারা।
এবার মাহমুদ হাসি বন্ধ করতেই দু-জন ওসিকে লাথি মেরে দিল।ওসি ভয় পেয়ে গেল কারণ ওসি এতক্ষণ ওরা দু জনের পায়ের কাছে ছিল।লাথি খেয়ে মাহমুদের সামনে চলে গেল।তারপর মাহমুদ ওসিকে বলল..কিরে খুব তো ক্ষমতা দেখিয়েছিলি কয় গেল তোর ক্ষমতা।
ওসি এখনো ঘাড়ত্যাড়ামি করে বলল চুপ থাক।
মাহমুদঃতাড়াতাড়ি লক আপ খুল নয়তো আজ তুই শেষ। ওসি লাথি খেয়ে বসে আছে।লক আপের তালা খুলছেই না।মাহমুদের ডান হাত বলে ওঠল কিরে ভাই কি বলল শুনিস নি তালা খুল।
(রেগে চিৎকার করে) এবার ওসি বুঝে গেল ভাই বলতে তারা মাহমুদ কে বলছে।ওসি এবার আরে ভয় পেয়ে গেল।প্রথমে রাশেদের কথা বলাতে ওসি মনে করছিল বাজে বকে যাচ্ছে তাই তখন মাহমুদের কথার গুরুত্ব দেয় নি। কিন্তু এখন তো দেখছে সত্যি। ওসি তাড়াতাড়ি কনস্টেবল থেকে লক আপের চাবি নিয়ে তালা খুলে মাহমুদের পায়ে পড়ে গেল।বলতে শুরু করলো ….
ওসিঃভাই আমার ভুল হয়ে গেছে। আমি মনে করছি আপনি চাপা মারছেন কিন্তু আমি বুঝিনি আপনিও রাশেদ ভাইয়ের মতো একজন ক্ষমতাশালী কেউ। ভাই মাপ করে দিন ভাই।ভুল হয়ে গেছে আমার।ভাই আমাকে মাফ করে দিন আপনার পায়ে একটু ঠাঁই দিন।
মাহমুদঃমাফ করতে পারি কিন্তু একটা কাজ করে দেয়।
ওসিঃবলেন ভাই আপনি যা বলবেন আমি তাই করব।
মাহমুদঃস্যাটেলাইট হ্যাকের ব্যাপারে যে মেইল করেছিল তাকে দেখতে চাই।

ওসি তাড়াতাড়ি গিয়ে নিজের ল্যাপটপ নিয়ে এসে মেইল গুলো দেখাল।তারপর যে মেইল করল তার ছবি দেখাল।ছবি দেখে মাহমুদ অবাক।কারণ এটা তারই ছবি যে পাঁচ জন শীর্ষ হ্যাকার রয়েছে তার মধ্যে একজন।সে স্যাটেলাইট হ্যাকে কাজ করার সুযোগ পাইনি।
ওসির কাছ থেকে ল্যাপটব টা নিয়ে ভালো করে সব দেখল তার।তারপর ওসিকে ক্ষমা করে দিয়ে মাহমুদ চলে এলো।প্রায় রাত একটা বাজল তাদের এই কাজ সামাধান করতে।

মাহমুদ চলে গেল নিজের বাসায় আর পোলাপানও তাদের কাজে চলে গেল।মাহমুদ এসে ঘুমিয়ে গেল এইদিকে আমিও ঘুমের রাজ্যে পাড়ি জমিয়েছি।

সকালে আমি ঘুম থেকে ওঠে দেখি মাহমুদ মেইল করেছে মেইল দেখে রাগ ওঠে গেল সকাল সকাল কারণ মেইলগুলো ছিল কে স্যাটেলাইট হ্যাকের ব্যাপারে পুলিশকে বলেছিল এসব ডিটেইলস। এসব বলেছিল সে যে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে দুশো কোটি টাকা চুরির সাথে জড়িত। কিন্তু সে চুরির অপরাধে পুলিশ তাঁকে ধরতে পারে নি।কোনো প্রামাণ ছিল না।কারণ প্রমাণ সব সে পুলিশের সিকিউরিটি সিস্টেম হ্যাক করে নষ্ট করে দিয়েছিল।আজকে ভার্সিটিতে যেতে মন চাচ্ছে না।কারণ কাল মেয়ে গুলোকে মারছি তার উপর নতুন ঝামেলা।

মাহমুদকে বলে দিলাম ঐ হ্যাকারকে টাকা চুরির অপরাধে ধরিয়ে দিতে।আর বাচ্চাদের গাড়ি যে কিডন্যাপ করছিল সে গাড়ির ড্রাইভারও ঐ কিডন্যাপের সাথে জড়িত ছিল তালোও পুলিশের কাছে ধরিয়ে দিতে বললাম।কাল থেকে আমাদের মিশনে নামতে হবে।তাসিয়া ধর্ষণের জন্য দ্বায়ী সবাইকে উপযুক্ত শাস্তি দিতে হবে।

কাল যে গাড়িটা এক্সিডেন করেছে তা কি প্ল্যান করা নাকি অন্য কিছু? আর সব রুগীকে এক হসপিটালে কেন নেওয়া হচ্ছে? নাকি ওখানেও কোনো গন্ডোগোল হচ্ছে এসব জানতে মাহমুদকে ফোন দিলাম।

#To_be_continue…….
#গল্পটা_কেমন_হল_জানাবেন।
#ভালো_লাগলে_শেয়ার_করবেন।
#সবাই_নিয়মিত_নামাজ_আদায়_করবেন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here