#ক্ষ্যাত যখন মাফিয়া
#পার্টঃ০৫
#লেখকঃরবিউল হাসান
#RK9023DXWC

আমিঃওকে তাহলে শুন।আমি সেদিন রাতে সবাইকে ডেকেছিলাম।আর আবিকে যে গুলি করেছে তাকেও ধরে নিয়ে আসছিলাম। যখন আমি জোর দিয়ে দিয়ে জিজ্ঞেস করলাম আবিরকে কে শুট করছে জানার জন্য তখন পেছন থেকে সাকিব আমাকে গুলি ধরে বলল……

সাকিবঃআমি গুলি করেছি বস,এখন তুকেও গুলি করব।

আমিঃবিশ্বাস ঘাতক আমার খেয়ে আমার পড়ে আমাকে গুলি ধরলি?

সাকিবঃসরি ভাই এই দুনিয়ায় বিশ্বাসের কিছু নেই,যে যাকে মেরে রাজত্ব করতে পারে সেই রাজা।

আমিঃতুকে আমি আপন ভাইয়ের মত ভালোবাসতাম আর তুই আমাকে তার প্রতিদান এভাবে দিবি ভাবি নি….

সাকিবঃভাই মাপ করবেন, এই দুনিয়ায় ভালোবাসা বলতে কিছু নেই।টাকা আছে তো ভালোবাসার দরকার নেই,ক্ষমতা আছে তো এই শহরে রাজত্ব করা যায়।

আমিঃতুরাই তো রাজত্ব করিস, আমিতো কখনো তুদের বাধা দেয় নি।কারণ তুরা ছিলি আমার লোক।

সাকিবঃসরি ভাই আপনাকে মেরেই পেলব যখন একটা কথা বলি।আমি আপনার লোক নয় আমি সুলতানের লোক।

আমিঃকিহ তুই ঐ দেশদ্রোহীর সাথে হাত মিলিয়েছিস?

সাকিবঃনা ভাই,আমি তার দলের লোক ছিলাম।আপনার কাছে আসতে সে আমাকে বলেছে।আর আপনাকে শেষ করে আপনার রাজত্ব আমাকে করতে বলেছে।

আমিঃদেখ সোলতান এই দেশে সহ বিভিন্ন দেশের গোয়েন্দা সংস্থার শীর্ষ তালিকায় রয়েছে।যে কোনো সময় যে কেউ তাকে ফায়ার করে দিতে পারে।তখন কিন্তু আমিই থাকব তুর পাশে।

সাকিবঃসরি ভাই, আমি রাজত্ব করলে, আন্ডার ওয়ার্ল্ড আমার কথায় চলবে।যেটা এখন আপনার কথায় চলছে।

আমিঃতুই বেইমানী করছিস আমার সাথে?

সাকিবঃহ্যাঁ ভাই,এই দুনিয়ায় ইমানদারির দাম কেউ দেয় না।ভালো থাকবেন ভাই। (ঐ স্বপ্নটা)

বলে সাকিব আমাকে গুলি করে দেয়।কিন্তু সে জানত না।আমি বুলেট প্রুফ জ্যাকেট পড়া ছিলাম। আমাকে গুলি করে সাকিব নিজেকে অনেক বড় কিছু মনে করছে।আমাকে গুলি করার পর আমি একটা গেইম চাললাম।আমি।আমি মরার মত করে পড়ে থাকলাম।সাকিব মনে করল আমি মারা গেছি।

সাকিব ফূর্তি করতে করতে আস্তানা থেকে বাইরে চলে গেল।আমি একই ভাবে পড়ে থাকলাম।সাকিবের সাথে সবাই চলে গেল।কিন্তু ওখানে রাশেদ আসল তারা যাওয়ার পরে।রাশেদ আমাকে পড়ে থাকতে দেখে।আমার কাছে এসে মাটিতে বসে পড়ল।যখন কান্না করতে যাবে আমি তাকে চোখ খেলে ফিসফিস করে বললাম আমি ঠিক আছি। এখন আমাকে এখান থেকে বের হতে হবে যাতে কেউ বুঝতে না পারে।
আমি বুলেট প্রুফ জ্যাকেট পড়ে ছিলাম তাই আমার কিছু হয়নি।তারপর আমাকে রাশেদ বের করে নিয়ে আসে।আমাকে বাসায় দিয়ে যখন রাশেদ চলে আসবে তখন আমি তাকে বলি সবাইকে যেন বলে আমি মারা গেছি, কিন্তু কিভাবে তা কেউ জানে না এটা বলতে।

আর রাশেদ সবাইকে ওটাই বলে।তারপর আমার বাসার লোক,রাশেদ আর তুই সাথে পাঠকরা জানে আমি বেঁচে আছি।
তারপর আমি একটা চাল চালি যাতে ওসি আর সোলতানকে আমি ধরতে পারি।আমি চাইলে ওসিকে মেরে পেলতে পারি।কিন্তু সমস্যা হবে ওসিকে মারলে সুলতান দেশে আসবে না।সে জন্য আমি আর ফিরে যায়নি আস্তানায়।

আমি ছদ্মবেশ নিয়ে চলে আসি এখানে।যেদিন সোলতান দেশে আসবে।সেদিন ব্যাক হবে #R.K. আস সেদিন হবে সোলতানের শেষ দিন।

মাহমুদঃএত কিছু হয়ে গেল আমাকে একটুও জানালি না?
আমিঃএখন তো জানলি।আর মনে রাখবি কে আমি সেটা যাতে কেউ না জানে।

মাহমুদঃকেউ জানবে না।
আমিঃগুড়।তুই তুর কাজ নিরবে করে যা বাকিটা আমি দেখব।আর আমাকে ফলো কম করবি।যতটুকু জানলাম সাকিব এখন এই শহরে আছে।তিন জনকে একসাথে মাটি চাপা দিব।

মাহমুদঃওকে তুই যেমন বলবি।আমার এখনো বিশ্বাস হচ্ছে না মাফিয়া কিং R.K কে সাকিব মেরে পেলতে চেয়েছিল…..

আমিঃবাদ দেয়, সাগর আসছে।

এতক্ষণ সাগর বাইরে ছিল।সাগর আসছে দেখে আমি এসব কথা বন্ধ করতে বললাম।যদি সাগর আমাদের কথা বুঝতে পারে তাহলে সে ভয় পাবে নয়তো আমাদের পরিচয় পাবলিশ হয়ে যাবে।

সাগর আমার কাছে এসে পাশে বসল,আমাকে বলল।

সাগরঃএখন কি করবি এই মেয়ে তো যা ইচ্ছে তাই করতেছে।
আমিঃকি করব ক্ষমতা আছে তাই করছে।আর আজকে আমি যা দিলাম মনে হয় না আর এমনটা করবে আমার সাথে।
সাগরঃএই মেয়েটা কিন্তু এত সহজে অপমান মেনে নিবে না।
আমিঃসেটা না হয় পরে দেখা যাবে। এসব নিয়ে তুই চিন্তা করিস না।

সাগরঃযদি তুর কোনো ক্ষতি করে?
মাহমুদঃওর ক্ষতি করতে গেলে ঐ মেয়েকে আবার জন্ম নিতে হবে😡

আমিঃআরে বাদ দেয়,তুদের পরিচয় করিয়ে দিয়,মাহমুদ এ হচ্ছে সাগর আর সাগর এ হচ্ছে মাহমুদ।
মাহমুদঃহ্যালো….
সাগরঃহ্যালো….

মাহমুদঃতাহলে তুমি রবিউলের সাথে পড়?
সাগরঃহ্যা।আর আপনি?
মাহমুদঃআমি আপাতত পড়াশোনা স্টফ রাখছি।তবে রবিউলের সাথে পড়ি।
সাগরঃতাহলে তো আমরা ফ্রেন্ডস?
মাহমুদঃহ্যা সিওর, যে আমার কলিজার বন্ধুর ফ্রেন্ড সে আমারো ফ্রেন্ড 🥰
সাগরঃতাহলে তো হাত মিলাতেই হয়।

হাত মিলানোর পর আরো কিছু সময়ে আমরা হসপিটালে কাটালাম।
সাগর কথা বলতে বলতে হসপিটালের জানালার পাশে দাড়াল।হঠাৎ সাগর দেখল কতগুলো এক কালারের গাড়ি হসপিটালে ডুকল।আর সেখান থেকে একই পোশাক পড়া শত খানিক ছেলে-পেলে নেমে হসপিটালে ডুকে গেল।সাগর এসব দেখে ভয় পেয়ে আছে।এসে সাগর এসব আমাদের বলল।সাগর অনেক ভয় পেয়ে আছে।মনে করছে এসব পোলাপান মারিয়ার হলে আজ আমরা শেষ।দেখে মনে হচ্ছে এরা কোনো মাফিয়ার লোক।সাবার হাতে রাশিয়ান অত্যাধুনিক অস্ত্র। যা দেখে সাগর বেহুঁশ হওয়ার অবস্থা।

মাহমুদ জানালা দিয়ে দেখল তারা কারা।তারপর মাহমুদ নিশ্চিন্তে আমার পাশে বসে পড়ল।মাহমুদের এভাবে বসায় আমি বুঝে গেলাম লোক গুলো মাহমুদের।সাগরকে বললাম ভয় না পেতে। সে চুপ করে বসে আছে।

আমরা তিনজন পাশাপাশি বসে আছি। নিচ থেকে পোলাপান আমাদের রুমের সামনে এসে দরজা টুকা দিল। যেটাতে সাগরের অবস্থা আরো খারাপ হয়ে ওঠল।
তারা দরজা ধাক্কা দেওয়ার সাথে সাথে আমি অপর দিকে ঘুরে শুয়ে পড়লাম যাতে কেউ আমার চেহারা না দেখে।যারা আসছে গান হাতে নিয়ে তারা আর কেউ নয় তারা মাহমুদের পোলাপান। তাদের অনেকে আবার আমাকে চিনে।তাই উল্টা দিকে ঘুরিয়ে শুয়ে থাকলাম।

এদিকে পোলাপান দরজায় ধাক্কা দিতেই মাহমুদ গিয়ে দরজা খুলে দিল।

মাহমুদঃতোমরা এখানে কেন?
রানাঃভাই আপনি হসপিটালে কেন আপনার কিছু হয়ছে?(মাহমুদের অবর্তমানে গ্যাংকে পরিচালনা করে রানা)
মাহমুদঃনা আমার কিছু হয়নি আমার একটা বন্ধুকে একটা মেয়ে মেরেছে তাকে নিয়ে হসপিটালে আসলাম।
রানাঃভাই আপনার বন্ধুকে মারছে তাও একটা মেয়ে, ভাই এড্রেস দিন তুলে নিয়ে আসব।

মাহমুদঃদাড়া তুরা দেখি সে কি বলে।

আমাার থেকে জানার জন্য মাহমুদ আমার কাছে আসল।এসে বকল মারিয়াকে তুলে আনবে কিনা?আমি নিষেধ করে দিলাম যাতে তুলে না আনে।দেখি মারিয়া আরো কি কি করতে পারে।অবশ্য কথা বলার সময় আমি অপর দিকে ঘুরা অবস্থায় কথা বলছিলাম যাতে রানা বা আর কেউ না দেখে।

মাহমুদ রানার কাছে গিয়ে বলল তুলে আনতে হবে না।ওই ব্যাপারটা মাহমুদ নিজে দেখবে।

রানাঃভাই আপনার আজকে একটা মিশন আছে।
মাহমুদঃকি মিশন?
রানাঃভাই আজকে সোলতানের কিছু লোকজন সমুদ্র পথে অস্ত্র আনবে।মন্ত্রীর সাথে কথা বলছিলাম সে আমাদের বলল পুলিশের পক্ষে তাদের আটকানো সম্ভব না।তাই এই কাজটা আমি নিলাম।
মাহমুদঃগুড়।(কাদে চড় দিয়ে)তুদের নীতি থেকে একটু এদিক ওদিক করবি না।মনে রাখবি দেশের সেবা করাটা আমাদের মূল লক্ষ্য।
রানাঃজ্বী ভাই।
মাহমুদঃঅস্ত্র কখন আসবে?
রানাঃভাই আজ রাত ৮ টায় অস্ত্র আসবে।আমাদের গুপ্তচর জানিয়েছে।অস্ত্রের সাথে ১০জন থাকবে।সবার হাতে গান থাকবে।Ak-47,3.6’2mm raifel maide in chaina t-56.

মাহমুদঃওকে তাহলে তো আমাকেও যেতে হবে।তুই একটা কাজ কর।নতুন ঘরে আরো কতগুলো গান আছে।ওগুলো নিবি।আর পুলাপান ১৫ জন নিবি।যাতে কোনো ধরনের সমস্যা না হয়।মনে রাখবে এই অস্ত্র দেশে আসলে অনেক ক্ষতি হবে।

রানাঃজ্বী ভাই।আমি ১৫ জনকে রেড়ি করছি।আমার টিম থেকে।আপনি নিশ্চিন্তে থাকুন জয় আমাদের শুধুই।

মাহমুদঃতাই যেন হয়।
রানাঃভাই কিছু মনে না করলে আপনার বন্ধুকে একটু দেখতে পারি?
মাহমুদঃএখন দেখা যাবে না।কারণ সে অসুস্থ আর সবচেয়ে বড় কথা তুরা তাকে চিনিস।
রানাঃআমরা চিনি তাহলে দেখতে পারি ভাই…..
মাহমুদঃনা তুরা এখন ওকে দেখলে তুদের হাতে পাঁচটা লাশ পড়বে আর সে চায় ঐ লাশ গুলো নিজে পেলতে।

রানাঃকিছুই তো বুঝলাম না ভাই।
মাহমুদঃবুঝিয়ে বলব পরে এখন বল তুরা কিভাবে জানলি আমি হসপিটালে?
রানাঃভাই এখানে আমাদের যে এজেন্ট তিনজন আছে তারা জানিয়েছে।আমিতো মনে করছি আপনার কিছু হয়ছে।তাই টিম নিয়ে চলে আসলাম।

মাহমুদঃওকে এখন তাহলে যা আজ রাত আট টায় রেড়ি থাকবি।আমাদের একটু আগে যেতে হবে।
রানাঃওকে ভই আসি।

রানা ও তার দল হসপিটাল ছেড়ে চলে গেল। এইদিকে সাগরের প্যান্ট ভিজে যাওয়ার অবস্থা। সাগর মনে মনে বলছে এ আমি আমিনকোথায় আসলাম? কে এই মাহমুদ আর কে এই রবিউল যাদের কথা এত গুলো পোলাপান চলে🥺

রানা চলে যাওয়ার পর মাহমুদ আমার কাছে আসল।সাগরও পাশে বসা ছিল যদিও রানা বা কেউ একটু ধমক দিলেই নিশ্চিত সাগরের প্যান্ট ভিজে যেত।এখন চুপচাপ বসে আছে।

মাহমুদঃএকটা ঝামেলা হয়ে গেছে।
আমিঃকি?
মাহমুদঃসোলতান আবারো ঝামেলা করতেছে।
আমিঃযা করার কর তবে শেষটা আমি করব।

আমার কথার মানে মাহমুদ ঠিকই বুঝল। সাগরকে বললাম চুপ হয়ে বসে আছিস কেন?সগর ভয়ে আছে এখনো বলল এমনি।

আমিঃচল বাসায় চলে যায়।
মাহমুদঃএভাবে কেমনে?
আমিঃএসব কোনো সমস্যা না চল যায়।

যদিও মাহমুদ আসতে নিষেধ করছিল কিন্তু হসপিটালে থাকতে ভালো লাগে না তাই বেরিয়ে আসলাম হসপিটাল থেকে।বাইর হওয়ার সময় অবশ্য হসপিটালের সবাই আমদের অন্যভাবে দেখছিল।সে দিকে পাত্তা না দিয়ে আমরা চলে আসলাম।

হসপিটাল থেকে মাহমুদ কে বিদায় করে দিলাম।আমি আর সাগর রিকশায় করে আসতে লাগলাম।সাগর আমাকে বলল…

সাগরঃতুই কে?
আমিঃঠিক বুঝলাম না তুই জানিস আমি কে?
সাগরঃনা আমরা যা জানি তুই তা না তুই আসলে কে?
আমিঃআমি তুর বন্ধু কোনো সন্দেহ আছে?
সাগরঃআমার বন্ধু তা ঠিক আছে,কিছু মাহমুদ কে?
আমিঃআমার বন্ধু।
সাগরঃশুধু কি বন্ধু নাকি আরো কিছু?
আমিঃবলতে পারিস অনেক কিছু।
সাগরঃমানে?
আমিঃমানে হল মাহমুদ আমার বন্ধু আবার আমার দেশের একজন রক্ষকও।
সাগরঃঠিক বুঝলাম না।
আমিঃমাহমুদ একজন নাম করা মানুষ,…….বাকি গুলো বলতে গিয়ে থেমে গেলাম।

সাগরঃকি হল থেমে গেলি কেন বল?
আমিঃপরে বলব এখন বলা যাবে না।
সাগরঃকখন বলবি?
আমিঃকাল কলেজে গেলে বলব।
সাগরঃএখন বলতে সমস্যা কোথায়?
আমিঃবলছি তো কাল বলব।
সাগরঃওকে বলিস রাগ করিস কেন?
আমিঃএকটু চুপ থাক।

মাহমুদের নামে কিছু বলতে গিয়েও থেমে যাওয়ার কারণ হল কেউ আমাদের ফলো করছে যা আমি সামনের গাড়িতে দেখলাম।আমরা রিকশায় আছি সামনে একটা কার যেটার বাম পাশের গ্লাসে আমার চোখ লেগে আছে।মানে আমি যতবার ঐ গ্লাসের দিকে থাকিয়েছি ততবার দেখছি পেছনের একটা বাইকে করে দুইজন লোক আমাদের দিকে থাকাচ্ছে।আমি যতবার থকিয়েছি ততবার দেখছি।ঐ বাইকারদের আমার কেন জানি সন্দেহ লাগছে তাই মাহমুদের কথা অফ করলাম।

(আপনাদের জন্য অনেক কষ্ট করে গল্প লিখি কিন্তু আপনাদের রিভিও তেমন পাই না।কষ্ট লাগে আজকে অবশ্যই ১০০+রিয়েক্ট কমেন্ট চাই,নয়তো পরের পর্ব আসবে না।আর আপনার ফ্রেন্ডদের ম্যনশন দিন যাতে তারাও গল্প পড়তে পারে।)

আমরা দুইজন রিকশা নিয়ে আসতে লাগলাম।এখনো ঐ বাইকার আমাদের ফলো করছে।আমরা বাসার দিকে না গিয়ে অন্য দিকে রিকশা যেতে বললাম।আর একটা বুদ্ধি আটকালাম যাতে………

দৌড়াবে…….

❣️গল্পটা কেমন হল তা কমেন্ট করে জানাবেন✅

✅সবাই নিয়মিত নামাজ আদায় করবেন।✅

✅ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।✅

❌সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন।নিজে নিরাপদে থাকুন অন্যকেও নিরাপদে থাকতে দিন❌

❌করোনার সময়ে অযথা বাইরে ঘুরাঘুরি করবেন না❌

❌অনুমতি ছাড়া কপি করা নিষেধ❌

…………..আল্লাহ হাফেজ…………

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here