#তুমি শুধু আমার
#লেখিকাঃমোনালিসা
#পর্বঃ১৫
মেঘ গাড়ি চালাচ্ছে আর বৃষ্টি টিনার কথা নিয়ে বকবক করেই যাচ্ছে,,,
বৃষ্টি;;কি দরকার ছিলা ওই শাঁকচুন্নি কে আমাদের বাসায় রাখার।না জানি শাঁকচুন্নি কি করতে এসেছে কথায় কথায় শুধু তোমাকে জড়িয়ে ধরে,,,মন টা চায় ওই শাঁকচুন্নি মাথার চুল ছিলে রাস্তার কুকুরদের খাওয়াই😈
মেঘ;;কিইই??বৃষ্টি তুমি কি পাগল হলে টিনা আমার ভালো বন্ধু আর তুমি কি আজব ধরনের কথা বলছো,,,,,প্রথম দিন কলেজে যাচ্ছো মুডটা ঠিক করো,,,,
বৃষ্টি;;হ্যাঁ হ্যাঁ এখন তো বলবেই আমাকে তো আর ভালো লাগে না,,এখন তো তোমার কাছে ওই টিনা শাঁকচুন্নিকেই ভালো লাগে,,,,
মেঘ;;কি মেয়েরে বাবা কথায় কথায় রাগ করে🥴
দুইজনের কথার মাঝে মেঘ বৃষ্টির কলেজে পৌছে যায়,,,,বৃষ্টি গাড়ি থেকে নেমে যাওয়ার সাথে সাথেই মেঘ বৃষ্টি হাত ধরে কাছে টেনে কপালে কিস করে সাথে সাথেই বৃষ্টি চোখ বন্ধ করে ফেলে,,,আচ্ছা শোন কোন ছেলেদের সাথে কথা বলবে না,,ছেলেদের থেকে একশ হাত দুরে থাকবে,,,কলেজ শেষ হলে আমি তোমাকে নিয়ে যাবো ওকে,,,
–(বৃষ্টি,কি জামাই আমার নিজে কে যখন মেয়েরা জড়িয়ে ধরে তখন কোন সমস্যা হয় না, আর আমি ছেলেদের সাথে কথা বলেই সমস্যা,,,মাফিয়া কোথাকার মুখ ভেঙচি কেটে)আচ্ছা এইবার যাই তুমি সাবধানে যেও বাই,,,,মেঘ গাড়ি থেকে নেমেই
বৃষ্টি বলে ডাক দেয়,,,,
মেঘের ডাক শুনে বৃষ্টি থেমে যায়।বৃষ্টি পিছনে ফিরে দেখে যে মেঘ গাড়ির সাথে হেলান দিয়ে দাড়িয়ে আছে,,,,
বৃষ্টি,,কি হলো কিছু বলবে,,,,
মেঘ,হুম বলবো,,,
বৃষ্টি,,,কি,তারাতারি বলো,,,
মেঘ;;i love u🥰
বৃষ্টি;;মুচকি হেসে love u too😍
এই বলেই বৃষ্টি কলেজের ভিতরে ঢুকে পরে আর মেঘ গাড়িতে বসে রনি কে কল করে,,,,,
,,,,,,ফ্লাশব্যাক,,,,,,
মেঘ আর বৃষ্টি যখন বাসা থেকে বের হয় তখন মেঘের গাড়িকে একটা কালো গাড়ি ফলো করে মেঘ গাড়ির সামনের আয়নায় দেখা মাএই বুঝে যায় যে এইটা শফিকের লোকরা ছিলো,,,,মেঘ বৃষ্টি কে কলেজ পৌছে দিয়েই রনি কে কল করে।।।
✨✨
নীলা;;দুর থেকে বৃষ্টি কে দেখা মাএই দৌড়ে গিয়ে জড়িয়ে ধরে,,,,আমি ভেবে ছিলাম তুই তো আর আসবি না কলেজে,,,আচ্ছা জিজু কি তোকে নামিয়ে দিয়ে গেলো,,,,
বৃষ্টি;;হুম,,,,
নীলা;;বৃষ্টি একটা কথা বলবো,,,
বৃষ্টি;;বল না,,,এতে অনুমতি নেয়ার কি আছে,,,
নীলা;;তুই কি মেঘ জিজুকে ভালোবাসিস??
বৃষ্টি;;মুচকি হেসে মাথা নাড়িয়ে হ্যাঁ বলে,,,
নীলা;;কিইই সত্যি,,কবে, কখন, কিভাবে হলো এইসব,,,নীলার এমন কথা শুনে বৃষ্টি প্রথম থেকে শেষ পযন্ত সব বলে,,,,
—–নীলা,,আহা কি রোমান্টিক আমাদের মেঘ জিজু কবে যে আমি এমন ভালোবাসার মানুষ পাবো,,
বৃষ্টি;;খুব তারাতারি পেয়ে যাবি,,এখন কথা বলে ক্লাসে চল অনেক দেরি হয়ে গেছে।
✨✨✨
মেঘ তার কেবিনে বসে ফাইল দেখছিলো এমন সময় রনির কল আছে,,,
হুম রনি বলো,,, স্যার শফিকের লোকদের ধরেছি কিন্তুু এখন কি করবো স্যার,,,আপনার কাছে নিয়ে আসবো কি,,,
মেঘ;;না,,,
রনি;;তাহলে এদের কি করবো স্যার,,,
মেঘ;;একটারও মাথা যেনো আর ঘাড়ের উপর না থাকে।সব গুলার মাথা ধর থেকে আলাদা করে দেও তারপর তাদের লাশ গুলো সেই গাড়িতে ভরে পেট্রোল ঢেলে গাড়িতে আগুন লাগিয়ে,,,
—-রনি,জ্বী স্যার(মেঘ স্যারের সাথে থাকতে থাকতে আর কতো কিছু যে আমার শিখতে হবে কে জানে🥶)
মেঘ ফোন কেটে দিয়ে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে বৃষ্টির কথা মনে পরে যায়।আকাশ কে সব কিছু বুঝিয়ে দিয়ে মেঘ গাড়ি নিয়ে বের হয়ে যায়।
মাঠের এক কোনায় বসে বৃষ্টি আর নীল কথা বলছে সেই সময় সবার চিল্লাচিল্লিতে বৃষ্টি আর নীলা দুইজনের হুস ফিরে আসে,,কিরে ওইখানে এতো ভিড় কিসের।।
—নীলা,তুই দাড়া আমি দেখে আসছি,,এই বলেই নীলা দৌড়ে গিয়ে ভিড় ঠেলে সামনে যাকে দেখে তাকে দেখা মাএই নীলার চোখ গুলো রসোগোল্লা মতো বড় হয়ে যায়, সামনে যে আর কেউ না মেঘ দাড়িয়ে আছে আর তার চারপাশে সব মেয়েরা গোল করে দাড়িয়ে মেঘ কে দেখছে এইটা দেখা মাএই নীলা বৃষ্টির কাছে দৌড়ে আসে,,,,
নীলা;;বৃষ্টিইইইইই,,,,,
বৃষ্টি কি হয়েছে এতো ষাড়ের মতো চিৎকার করছিস কেনো আমি তো কানে শুনতে পারি না কি
—নীলা, আরে রাখ তো কানের শোনাশুনি এই দিকে দেখ কে এসেছে???
বৃষ্টি;;কে এসেছে??তোর হিরো না কি😁
নীলা;;আমার হিরো না জুলিয়েট তোমার রোমিও এসেছে আর তোমার রোমিও চারপাশে মৌমাছিরা ভনভন করছে
বৃষ্টি;;কিইইইই,,,,আমার জামাই এই বলেই বৃষ্টি দৌড়ে ভিড় ঠেলে মেঘের কাছে যায়।সবাই অবাক হয়ে যায় মেঘের পাশে বৃষ্টি কে দেখে।বৃষ্টি সবার দিকে তাকিয়ে দেখে যে সবাই মেঘের দিকে ডেবডেব করে তাকিয়ে আছে,,,এই সবাই কি দেখছো কখনো কি কোন ছেলেদের দেখো নি,,,
তুলি;;নারে বৃষ্টি,,দেখিনি এতো সুন্দর ছেলে,,আমি তো প্রথম দেখাতেই ক্রাশ খেয়ে গেলাম।।
বৃষ্টি;;ওইইই তুলির বাচ্চা তোর ক্রাশ না তোর ব্যাগে রাখ ওর দিকে চোখ দিবি না,,আর তুমি কলেজের ভিতরে কেনো এসেছো মেয়েদের কে দেখাতে।
মেঘ;;বৃষ্টির এমন কথা শুনে মুচকি মুচকি হাসে,,
বৃষ্টি;;তুমি হাসছো কেনো আমি কি হাসির কথা বলেছি??
মেঘ,যা বাবা আমি আসলাম তোমাকে নিতে, এখন যদি চোখের সামনে এমন একটা সুন্দর ছেলেকে দেখে তাহলে তো আমার কিছু করার নাই
বৃষ্টি;;ও হো তাই না কি😒
—–মেঘ,এইভাবে আমার দিকে না তাকিয়ে ওদের কে সামলাও।আমাকে দেখার অনেক সময় পাবে সুইটহার্ট।
তুলি;;হ্যাই হিরো,,,আপনার ফোন নাম্বার টা পেতে পারি??
বৃষ্টি;;কিসের ফোন নাম্বার আর কার ফোন নাম্বার লজ্জা করেনা তোদের, একজন বিবাহীত ছেলের কাছ থেকে ফোন নাম্বার চাইছিস বেশরম কোথাকার,,,,
তুলি;;মানে কি,, উনি বিবাহীত তুই কি করে জানলি
বৃষ্টি;;বারে আমার হাসবেন্ড আর আমি জানবো না,,,
তুলি;;তোর হাসবেন্ড মানে??তোর বিয়ে হলো কবে,,না কি আমাদের মিথ্যা বলছিস কোনটা??
বৃষ্টি;;মিথ্যা বলবো কেনো উনি হলো মিষ্টার:মেঘ আহমেদ চৌধুরী আর আমি হলাম মিসেস:বৃষ্টি মেঘ আহমেদ চৌধুরী,,,এইবার বুঝলি,,যা এইখান থেকে এখন।
তুলি বৃষ্টির কথা শুনে মুখ ভেঙচি কেটে চলে যায়।।
মেঘ,বৃষ্টি এইসব নাটক দেখে হাসতে থাকে।বৃষ্টি মেঘের দিকে রাগি চোখে তাকিয়ে বলে।তোমাকে কে বলেছিলো এতো সুন্দর করে সেজে বের হতে। এই তুমি এক কাজ করো তোমার জ্যাকেট টা খুলো,,,,
মেঘ;;কি?? বৃষ্টি তুমি কি পাগল হলে না কি জ্যাকেট খুলবো মানে।।
বৃষ্টি;;তোমাকে যা বলেছি তাই করো,,, খুলো বলছি।বৃষ্টি এক প্রকার জোর করে মেঘের শরীর থেকে জ্যাকেট টা খুলে নেই কিন্তুু জ্যাকেট খোলার পরেও মেঘ কে আরও বেশি সুন্দর লাগছে।এইটা দেখা মাএই বৃষ্টি ভ্যাঁ ভ্যাঁ ভ্যাঁ করে কেদে দেয়।
—-মেঘ,কি হলো তুমি কান্না করছো কেনো আরে জ্যাকেট টা তো খুলে তোমার কাছে দিলাম তাহলে কান্না করার কি আছে,,,,প্লিজ বৃষ্টি কান্না থামাও
বৃষ্টি;;তারপরেও তো তোমাকে খুব সুন্দর লাগছে এই তুমি সার্ট টা খুলে ফেলো,,,
মেঘ;;কি??বৃষ্টি কি হলো তোমার বলতো,তুমি এইসব কি আজেবাজে কথা বলছো,,আমি এখন এইখানে সার্ট খুলবো(আল্লাহ কি ওয়ান পিস মেয়ে আমার কপালে দিলে)
,,,,,,চৌধুরী ভিলা,,,,,,
টিনা বসে বসে এলিনার সাথে কথা বলছিলো।গাড়ির শব্দ পেয়ে দরজার দিকে তাকায়,,,,
এলিনা;;কিরে দাদু ভাই এতো তারাতারি চলে এলি আর বৃষ্টি কোথায়,,,
বৃষ্টি,এতো দাদি আমি এইখানে,,,তোমার একা থাকতে সমস্যা হয়নি তো সময় মতো ঔষুধ খেয়েছো তো।
এলিনা;; হ্যাঁ রে পাগলি খেয়েছি,,যা এখন তারাতারি ফ্রেশ হয়ে নে আর দাদু ভাই শোন আকাশ কে আজকে আসতে বলিস সবাই একসাথে ডিনার করবো।
বৃষ্টি;;তাহলে আমিও এক কাজ করি আমার বান্ধবী নীলা কেউ ডেকে নেই তাহলে সবাই এক সাথে জমিয়ে আড্ডা দেয়া যাবে তুমি কি বলো মেঘ??
মেঘ আইডিয়াটা মন্দ না,,,,বলেই দুইজনেই ফ্রেশ হতে চলে যায়।
বৃষ্টি ফ্রেশ হয়ে নিচে এসে দেখে নীলা, রায়হান কহিনুর তিন সোফায় বসে দাদির সাথে কথা বলছে,,,,
এলিনা,কিরে এই রকম ভাবে দাড়িয়ে আছিস কেনো আয় এইখানে এসে বাবা মার সাথে বসে পর।।
বৃষ্টি;;মা বাবা তোমরা এইটা বলেই বৃষ্টি তার বাবা কে জড়িয়ে ধরে কেদে দেয়।প্লিজ বাবা আমাকে মাফ করে দেও আমি তোমাকে কষ্ট দিতে চাইনি সরি বাবা,,,অ্যা,ম রেলি সরি,,,কিন্তুু বাবা মা তোমরা এইখানে কিভাবে আর আমাকে তো কেউ কিছুই বলে নি।।।
রায়হান তখন বৃষ্টি সব খুলে বলে যে এইদিন মেঘ তাদের বাসায় গিয়ে সব কিছু বুঝিয়ে বলে,,,বৃষ্টি এইসব শুনে অবাক হয়ে যায়,,,বাবা তোমরা সব আমি আসছি বলেই বৃষ্টি উপরে মেঘের রুমে চলে যায়।
বৃষ্টি,রুমে গিয়ে দেখে যে মেঘ বারান্দায় দাড়িয়ে আছে,,,বৃষ্টি আস্তে আস্তে পা টিপে পেছন থেকে মেঘ কে জড়িয়ে ধরে।মেঘ বৃষ্টির হাতের স্পর্শ পেয়ে মুচকি হাসে বৃষ্টি এক হাত ধরে মেঘের সামনে নিয়ে আসে,,,,,
মেঘ;;হুম এইবার কি বলবে, বলো আমি শুনছি,,
বৃষ্টি;;বাবা তোমাকে মেনে নিয়েছে।আমাকে তো বললে না কিভাবে সম্ভব মিষ্টার:মেঘ আহমেদ,,
মেঘ;;ভালোবাসায় সব সম্ভব মিসেস:বৃষ্টি মেঘ আহমেদ বলেই দুইজনেই হেসে দেয়।তাদের দুইজনকে কেউ আড়াল থেকে দেখে সাথে সাথেই শফিক কে কল করে।।
✨✨✨
আজ কয়দিন ধরেই রাতুলের কোন খবর পাওয়া যাচ্ছে না,,ফোন টাও বন্ধ কোন কিছুই মাথায় কাজ করে না।।যেই পার্সেল টা এসেছে আমি নিশ্চিত এইটা মেঘের কাজ,,,রাতুল কে মেঘ আটকে রেখেছে কিন্তুু কোথায়,,কোথায় আটকে রেখেছে।এইসব ভাবতে ভাবতে শফিকের ফোন বেজে ওঠে।
শফিক;;হ্যাঁ টিনা বলো,,,
টিনা;;তুমি বলেছো আমি যেনো মেঘের বাড়িতে এসে থাকি।।
শফিক;;হুম বলেছি,,,তুমি কি মেঘের বাড়িতে আছো না কি?
টিনা;;হ্যাঁ আমি মেঘের বাড়িতে,,,শোন শফিক তুই যা বলেছো আমি তাই করেছি, মেঘ কে পাওয়া জন্য আমি সব কিছু করতে রাজি কিন্তুু,,,,
শফিক;;কিন্তুু কি,,,,
টিনা;;তুমি মেঘের কোন ক্ষতি করতে পারবে না,, আমি মেঘ কে ভালোবাসি।তুমি শুধু মেঘের জীবন থেকে বৃষ্টিকে সরিয়ে দেও,,আমি তোমার সব কাজ করে দিবো।।
শফিক;;ok fine,,বলেই ফোনটা রেখে বাকাঁ হেসে সরি ডিয়ার টিনা, তোমার কথা রাখতে পারলাম না মেঘ কে তো আমি মেরে ফেলবোই সাথে তোমাকে ও আমার কাজ হয়ে গেলে তোমাকে বাচিয়ে রেখে কি লাভ,,,,,এই মেঘ কে তো আমি ছাড়বো না,,,,,,,
✨✨✨
রাতে সবাই এক সাথে ডিনার করতে সেই খুশিতে আজকে বৃষ্টি আর নীলা দুইজন মিলে রান্না করেছে।সার্ভেন্টরা টেবিলে খাবার সাজাচ্ছে সেই সময় বাড়ির কলিংবেল বেজে ওঠে।
এলিনা;;বৃষ্টি দেখতো কে এসেছে,,,
বৃষ্টি;;হুম দাদি যাচ্ছি,
—-নীলা, আরে বৃষ্টি তুই এইদিক টা দেখ আমি দেখছি কে এসেছে।এই বলেই নীলা দরজা টা খুলেই দেখে একটা ছেলে ওপাশ হয়ে দাড়িয়ে আছে,,,,,
নীলা;;কে আপনি আর কাকে চাই,,,,
আকাশের কাছে কন্ঠটা চেনা চেনা লাগাতে সামনের দিকে তাকাতেই অবাক হয়ে যায়,,,,,
নীলা;;আপনি,, আপনি এখানে কেনো??
আকাশ;;আরে কচু তুমি,,, তুমি এখানে কেনো??
নীলা;;ও হ্যালো আমার নাম কচু না,,,,
আকাশ;;ও আচ্ছা তাই,, তাহলে তোমার নাম কি?
বৃষ্টি;;কিরে দরজা খুলে এইভাবে কার দিকে তাকিয়ে আছিস,,,,
আরে আকাশ ভাইয়া বাহিরে কেনো দাড়িয়ে আসো ভিতরে এসো,,,,
—-আকাশ, কিভাবে আসবো বউমনি সামনে যে কচু দাড়িয়ে আছে বেতরে ঢুকতেই দিচ্ছে না,,,,
বৃষ্টি,, কচু কে?
আকাশ;;আমার সামনে যে দাড়িয়ে আছে আমি তার কথাই বলতেছি(নীলা কে উদ্দেশ্য করে)বৃষ্টি এইটা বুঝতে পেরে মুচকি হাসে।আচ্ছা তুমি ভিতরে আসো নীলা তুই ও আয়,,,,,
আকাশ নীলার দিকে তাকিয়ে বলে,,,তোমার নাম কচু না,,,,
নীলা রাগে আকাশের দিকে তাকিয়ে মুখ ভেঙচি কেটে বৃষ্টির সাথে চলে যায়,,,,,,
#চলবে,,,,,
(লেখায় ভুল হলে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন)