#মেনি_কুইন।
#পর্বঃ০২
#লেখকঃরবিউল_হাসান।

রবিঃকি হলো রাব্বাইত তুমি কই হারিয়ে গেলে?
রাব্বাইতঃনা মানে কোথাও না।

রবি সবার উদ্দেশ্য আবার বললো….

ওকে তাহলে সবাই নিজের জিনিস পত্র ঘুছিয়ে নাও।বলতে সবাই সব কিছু ঘুছিয়ে নিলো।তারপর ম্যাপ বের করে সবাইকে ধারণা দিলো কোথায় কেমন বিপদ থাকতে পারে।আর কি হতে পারে।

তারপর সবাই মিলে রওনা দিলে মিশনে।চারপাশ তাকাচ্ছে আর হাঁটতেছে।হঠাৎ তিশা পা পিছলে পড়ে গেলো।রাব্বাইত তিশাকে তুললো।
রাব্বাইতঃকি হলো তিশা পড়ে গেলে কেন?
তিশাঃএখানে কিছুর সাথে হোঁচট খেয়েছি।
রবিঃআচ্ছা সবাই শুনো কোনো জায়গায় আমরা বেশিক্ষণ অবস্থান করতে পারব না তাতে আমাদের বিপদ হবে।আর হ্যা তিশা ইমরান আর রাহী তোরা থাকবি একসাথে মানে যেখানে যাবি একসাথে থাকবি।আমি আর রাব্বাইত থাকবো এক সাথে।

রাহীঃহুম তা তো থাকবিই দেখতে হবে না আমাদের ভাইয়ের সাথে কি অন্য কেউ যাবে ভাবী ছাড়া(হেসে কথা টি বললো)

সবাই উচ্চ স্বরে হেঁসে ওঠলো কিন্তু রাব্বাইত একটা রাগ করলো।তা মুখ দেখেই বুঝা যাচ্ছে।

রবিঃআচ্ছা এখানে ফাজলামো করার সময় নেই।আমাদের মিশন সাকসেস হতেই হবে।আর সবাই হাতে হাত রেখে ওয়াদা কর যে কোনো বিপদে এক সাথে থাকবি।

সবাই হাতে হাত রেখে ওয়াদা করলো।আমরা যখন আবার হাটা দিব তখনই মনে হলো কেউ আমাদের দিকে ভয়ার্ত ভাবে তেড়ে আসছে।সবাই বুঝতে পারলাম এটা।

(বলেই রাখি আমারা বিভিন্ন মিশনে যাওয়ার কারণে একটা অসাধারণ ধারণা আমাদের মাঝে হয়ে গেছে জোরে বাতাস বইলে কি হতে পারে বা কেন হচ্ছে সেটাও আমরা বুঝতে পারি।)

বাতাসের গতিতে আসছে কোনো কিছু সবাই বসে গেলাম কিন্তু না তাতেই আমাদের সমস্যা হবে।সবাই হাঁটতে লাগলাম।হঠাৎ রাব্বাইত মাটি থেকে উপরে চলে যাচ্ছে আর মুখে হাত দেখা যাচ্ছে, কথাই বলছে না।সবাই বুঝলাম এখানেই আছে অদৃশ্য কোনো মায়া।

রাহী আমার ইশারা পেতেই রাব্বাইতের পায়ের নিচে পানি ঢেলে দিল সাথে সাথে রাব্বাইত পড়ে যেতে লাগলো আর সেখান থেকে ধোঁয়া বের হয়ে অদৃশ্য হয়ে গেলো।রাব্বাইত এসে পড়লে আমার গায়ে। রাব্বাইতকে তুলে পানি খাওয়ালাম।সে ভয় পেয়ে আছে।

রবিঃঠিক আছো তো তুমি?
রাব্বাইতঃহ্যাঁ ঠিক আছি, যে বা যারা আমাকে তুলে নিয়ে যাচ্ছিল সে কোনো গাছের কথা বলছিল সে বললো -তোরা কখনো সে গাছ খুঁজে পাবি না।কেউ চিনবি না গাছটা শুধু আমিই চিনি। ”
রবিঃআর কি বললো?
রাব্বাইতঃআর কোনো ঘরের কথা বললো।
রাহীঃতাহলে কি এখানে কোথাও ঘর আছে?
তিশাঃহতে পারে।
রবিঃহুম এখানে ঘর আছে।আর সে ঘরটা আগে আমাদের খুজতে হবে। কারণ যে গাছের কথা বললো সে গাছ ঐ ঘরের আশে-পাশে কোথাও থাকবে।তবে সবাই শোন সে গাছের পাতা হবে অন্য গাছের থেকে আলাদা। পাতার রং কিংবা অন্য কিছু হবে অন্য গাছের থেকে ভিন্ন। সবাই মনে রাখবি সে গাছের কাছে যেতে অনেক বাধা আসবে।তবে মনে রাখতে হবে সব বাঁধা পেরিয়ে আমাদের যেতে হবে।

ইমরানঃতাহলে আমাদের এখন মূল কাজ হলো সে গাছ বা ঘর টা খুঁজা।
রাব্বাইতঃহুম সেটাই করতে হবে।চল সবাই।

আবারো হাঁটতে লাগলো সবাই।কিছু দূর যাওয়ার পর একটা অদ্ভুত জায়গায় পেলো যার চারপাশে গাছে ভরপুর আর অনেক উচু কিন্তু পাশেই একটা ছোট্ট গর্ত।আর গর্তের পাশে কোনো প্রাণীর কংকাল। সে দিকে কেউ ফোকাস না করে আবারো চলতে লাগলো।রবি কে মনে করে পেছনে ফিরলো।আর তখনই সে মাটিতে পড়ে গেলো।মাটিতে পড়ার সাথে সাথে কিছু একটা বলে সিগনাল দিলো কিন্তু সেটা কেউ বুঝতে পারে নি।রবি জ্ঞান হারানোর মত অবস্থা কিন্তু টিমের প্রধান যদি এত তাড়াতাড়ি ভেঙে পড়ে তাহলে টিমের কি হবে?

রাহী রবিকে পানি দিল রবি পানি খেয়ে হঠাৎ লাফ দিয়ে আকাশের দিকে আঘাত করলো।রবি এমন কিছু দেখলো যা তাদের জন্য বিপদ।তাই সবাই তাড়াতাড়ি সে স্থান ছেড়ে হাটতে লাগলো।রাব্বাইতের পায়ে কিছু একটা লাগতে সে নিচের দিকে থাকালো আর রবি রাব্বাইতের দিকে তাকাললো হঠাৎ আগে দেখা গাছ গুলো কোথায় যেন অদৃশ্য হয়ে গেলো।

রবিঃএই গায়েস আমরা মনে হয় কিছু ফেলে আসছি।
রাহীঃকি ফেলে আসছি সবই তো আনলাম?
রবিঃআরে এসব না আমরা মনে হয় যে জায়গা খুজতেছিলাম সেটা পেয়ে গেছি হয়তো আবার হারিয়েও ফেলছি।
তিশাঃকি বলিস এসব ভালো করে বল?
রবিঃচল সবাই আমরা আবারো সেখানে যাব যেখানে গর্ত দেখছিলাম।
ইমরানঃঐ জিনিসটা কি ওখানেই?
রবিঃআমার মনে হচ্ছে ওখানে হবে।কারণ……

আর কিছু বলার আগে রবি থেমে গেলো আর চোখ গুলো খুব রাগান্বিত করে ফেললো। সবাই বুঝতে বাকি নেই রবি কিছু খেয়াল করেছে।

রবিঃসবাই যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হও।
সবাই রবি যে দিকে থাকিয়ে কথা বললো সে দিকে থাকাতে দেখলো অনেক গুলো মেনি কুইন আসছে আর সাথে অদ্ভুত কিছু প্রানী। সবগুলোর এক পা এক কান দু চোখ। সবাই বুঝে গেল এটা কোনো বড় আর মারাত্মক প্রাণী। হয়তো এটা হবে সবচেয়ে বড় বাঁধা তাদের জন্য।

রাব্বাইত বললো এদের সাথে আমরা যুদ্ধে গিয়ে পারব না।বরং এমন কিছু করতে হবে যাতে এগুলো আমাদের ভয় পাই কিংবা আমাদের না দেখে।
রবিঃযুদ্ধে হয়তো পারব না কিন্তু না দেখার মতো কিভাবে হবো আর আমরা মানুষ কোনো এলিয়েন না।
রাব্বাইতঃতাহলে এলিয়েন হয়ে যায়…..
রবিঃকিহ মানুষ থেকে এলিয়েন কিভাবে হবো?আর এটা করতে গেলে আমরা আর কখনো মানুষ হতে পারব না এসব পাও কথা বাদ দাও অন্য কিছু বলো।
রাব্বাইতঃআর একটা উপায় আছে আমাদের পালতে হবে।
রাহীঃতা কিভাবে হয় আমরা পালাতে শিখি নি।যুদ্ধ করবো তাও পালাবো না।

রাব্বাইতঃতাহলে শোন সবাই আমার কাছে কিছু জিনিস আছে এগুলো পড়লে এলিয়েনের মতো লাগবে তাতে ওরা আমাদের ভয় পাবে।
রবিঃকি আছে এমন?
রাব্বাইতঃমাক্স।এই মাক্স গুলো যেমন তেমন মাক্স না।এই মাক্স গুলো থাকলে কিংবা পড়লে ওরা আমাদের দেখতে পাবে না।তবে এখানে একটু রিস্কও আছে।
তিশাঃকি রিস্ক?
রাব্বাইতঃএই মাক্স সর্বোচ্চ দশ মিনিট পড়া যাবে এর থেকে বেশি পড়লে মুখ নষ্ট হয়ে যাবে।পরবর্তীতে এগুলো পানি দিয়ে বিশ মিনিট পর পড়া যাবে।

রবিঃএসব কি অদ্ভুত মাক্স?
রাব্বাইতঃএগুলো অনেক বছর পুরোনো মাক্স। যার মূল্য হাজার কোটি টাকা।অপরাধ করার জন্য এই মাক্স একদম পারফেক্ট। আর এই মাক্স পড়লে আমরা সব দেখতে পাবো।আর আমাদের কেউ দেখবে না।আর এই মাক্স যদি আমরা পড়ি তাহলে আমরা আমাদের দেখতে পাবো।তবে কেউ কারো দিকে তাকালে ভয় পাবো।

ইমরানঃতুই এসব কিভাবে জানিস?
রাব্বাইতঃহাজার বছরের পুরানো একটা বই আছে আমার বাসায় সেখানে পড়েছি।আর মাক্স গুলো কোথায় ছিল তাও সে বইয়ে পড়েছি।সেখান থেকে……

রবি আর কাউকে কিছু বলতে না দিয়ে বললো….
রবিঃআচ্ছা ঠিক আছে তাড়াতাড়ি সবাই নিজের ডান হাতে নাম লিখে নাও।যাতে কেউ কাউকে দেখে ভয় পেলে হাত দেখাতে পারো।আর রাব্বাইত তোমার কাছে মাক্স কয়টা আছে?
রাব্বাইতঃসবার জন্য আছে পাঁচটা বাসায় একটা আছে।

রবিঃওকে তাহলে সবাই মাক্স পড়ে নাও।
সবাই নিজের হাতে নাম লিখে নিল আর মাক্স পড়ে নিল।কিন্তু একি হলো সবাইতো এলিয়েন হয়ে গেলো।ভয় ও পাচ্ছে একজন আরেক জনকে দেখে।

মেনি কুইন তাদের উপর হামাল করতে শুরু করলো কিন্তু কথা ছিল মাক্স পড়লে তাদের দেখতে পাবে না তাহলে….

হঠাৎ দেখলো সবার কাছে ব্যাগ আছে তাই হামলা করতেছে।সবাই তাড়াতাড়ি ব্যাগ গুলো এক দিকে ছু্ড়ে মারলো।আর মেনি কুইন আর প্রাণী গুলো সে দিকে চলে গেলো এই সুযোগে সবাই মেনি কুইন আর প্রাণী গুলোকে পেছন থেকে আঘাত করতে লাগলো।প্রায় আট মিনিট পর এক কান ওয়ালা সব প্রাণী মেরে ফেললো এখন শুধু মেনি কুইন গুলো আছে সবাই মেনি কুইন কেও আঘাত করতে লাগলো।কিন্তু সেগুলো তো সাথে সাথে ভালো হয়ে যায়।তাই ইমরান দৌড়ে গিয়ে ব্যাগ থেকে কেরোসিন বের করে ছিটিয়ে দিলো সাথে সাথে সব মেনি কুইন অদৃশ্য হয়ে গেলো।

সবার মুখ খুব পোড়তে লাগলো তাই মাক্স খুলে ফেললো।সবার মুখ লাল হয়ে গেলো।তাও সবাই খুশিতে রাব্বাইত রবিকে জড়িয়ে ধরলো আর ইমরান তিশাকে,কিন্তু বেচারা রাহী……….

কি আর করার সে তো আর কিছু করতে পারছে না পরে রবির আর ইমরানের মাঝখানে নিয়ে সবাই সবাইকে গলায় জড়িয়ে ধরল।

পরে সবাই হেঁসে ওঠল কি বিপদ থেকে রক্ষা পেলো তারা…!
রবি রাব্বাইতকে ধন্যবাদ বলতে রাব্বাইত রেগে গিয়ে বললো এখানে ধন্যবাদ দেওয়ার কিছু নাই আমিও তোমার মত একটু হতে চাই দায়িত্ববান।

রাহী হয়ছে হয়ছে সময় কম প্রেমালাপ পরে করো চলো এখন।
তিশাঃএখানে প্রেমালাপের কি হলো?

রবিঃআচ্ছা বাদ দে এসব চল ব্যাগ ওঠিয়ে নেয় এখান থেকে তাড়াতাড়ি সে গর্তের দিকে যেতে হবে তবে সেখানেও বিপদ হতে পারে সবাই সাবধানে।

তারপর সবাই ব্যাগ নিয়ে গর্তের দিকে যেতে লাগলাম।যতই গর্তের সামনে যাচ্ছি ততোই পা ভারি হয়ে আসছে।সেদিক থেকে ধামকা হাওয়া আসতেছে।এক সাময় সামনে আর যাওয়া যাচ্ছে না পাও নাড়ানো যাচ্ছে না।কিছু করতে তো হবেই।সবাই একজন আরেক জনকে ধরে সামনে যেতে চেষ্টা করলো কিন্তু তাও হলো না।এক পর্যায়ে সবাই ক্লান্ত হয়ে বসে পড়লো।হঠাৎ দুপুরে আযান দিতে শুরু হলো।তখনই হাওয়া আসা বন্ধ হলো।সবাই বুঝলো অসময়ে তারা বিপদে পড়তে যাচ্ছিল।

যখন হাওয়া আসা বন্ধ হলো তখন সবাই তাড়াতাড়ি সে গর্তের দিকে যেতে লাগলো।কিন্তু কাছাকাছি যেতেই মেনি কুইন সামনে এলো।কিন্তু এখানে কেরোসিনও বেশি নাই প্রায় শেষ হতে লাগলো।সবাই পাশে থাকা গাছ ভেঙে হাতে নিলো সামনে যে মেনি কুইন আসলো সেটাই মেরে পেছনে পাঠিয়ে দিলো।সব গুলো মেরে কয়েকটা রয়ে গেলো সেগুলোর উপর কেরোসিন ঢেলে দিল। সাথে সাথে সব গুলো কি অদ্ভুত ডাক দিয়ে অদৃশ্য হয়ে গেলো। এখন আর কোনো কেরোসিন নেই।গর্তের কাছে গেলো কিন্তু গাছ গুলো দেখা যাচ্ছে না।সবাই ক্লান্ত তাই রাব্বাইত পানি খেয়ে মুখে পানি দিল।মুখ থেকে পড়া পানি গর্তে বেয়ে পড়তে একটা অদ্ভুত শব্দ গর্ত থেকে বের হতে লাগলো।

কিছু সময় পর গাছ গুলো আবার দৃশ্যমান হয়ে গেলো।তারা বুঝতে পারল এই গর্তের মাঝে ও কিছু মায়া জাল বেচানো আছে।গর্তের দিকে থাকাতে দেখে গর্ত টা কি অদ্ভুত রকমের হয়ে গেছে আর গর্তের ভেতর আগুনের মত কিছু দেখা যাচ্ছে। সেটা হয়তো আগুন হবে।সবাই দৃশ্যমান গাছ গুলোর ভেতরে ডুকে পড়লো।হঠাৎ করে চারপাশে বৃষ্টি হতে শুরু করলো কিন্তু আকাশের দিকে থাকিয়ে দেখে একদম রোদ কিন্তু এখানে বৃষ্টি হচ্ছে। হয়তো তারাও কোনো মায়ায় আবদ্ধ হয়ে গেছে। সবাই বাড়িটা খুজতে লাগলো প্রায় চারপাশে খুঁজে যখন উপরে থাকালো তখন ঘরের মতো কিছু একটা দেখতে পেলো।সে দিকে যেতে শুরু করলেই অদ্ভুত আর ভয়ানক প্রাণী কত গুলো হামলা করতে লাগলো।এমন হঠাৎ হামলা হওয়ায় রাহী আর রবি আহত হলো।প্রায় দশটা মতো বন্য প্রাণী কে লাটি দিয়ে আঘাত করার পরে প্রাণী গুলো পালালো।রবি আর রাহীর হাত থেকে রক্ত বের হচ্ছে। রাব্বাইত রবির হাত কাপড় দিয়ে বেধে দিল আর রাহীকে তিশা বেঁধে দিল।

সবাই সামনের দিকে যেতে লাগলো।কিন্তু গিয়ে সেখানে ঘরের মতো কিছু দেখল কিন্তু দরজা নেই।ভালো করে চারপাশে থাকিয়ে তারা নিশ্চিত হয় এটা ঘর কিন্তু দরজা নাই কেন?

সবাই সবার দিকে থাকিয়ে রইল।রবি সবাইকে গাছটা খুঁজতে বললো।রবির বলা মতে রবি আর রাব্বাইত এক দিকে বাকিরা এক দিকে যেতে লাগলো।কিছু দূর গিয়ে রবি একটা অদ্ভুত মশাল দেখলো।যেটা দেখে মনে হচ্ছে অনেক বছরের পুরনো কিন্তু সেটা তুলতে গিয়ে যখন রবি স্পর্শ করবে তখন শক খেলো আর ছিটকে পড়লো।দ্বিতীয় বার তুলতে গেলে একই শক করলো।রবি বুঝলো এটা স্বাভাবিক ভাবে ধরা যাবে না।অন্য কোনো উপায় আছে যাতে এটা ধরা যায়।হঠাৎ বাকি তিনজন সেখানে এলো।তাদের দিকে তাকাতে রবি একটা পাথর খেয়াল করলো সেটাও কেমন অদ্ভুত রকমের পাতর সেটা সোনালি রঙের।রবি সে পাথরটা নিল।আর ভালো করে থাকিয়ে দেখলো সেখনে ছোট করে কিছু লেখা কিন্তু লিখা গুলো খুব অদ্ভুত।

গ্লাচ দিয়ে লিখা গুলো ভালো করে দেখলো।সেখানে লিখা ছিল।”रगत दिनुहोस्, शक्ति लिनुहोस्” এই লেখার মানে কেউ বুঝতে পারলো না।
শেষে রাব্বাইত লেখাটা দেখলো সে হয়তো এই লেখাটা আগে কোথাও দেখেছে কিন্তু মনে করতে পারছে না।
তাই বললো,এই লিখাটা আমি কোথাও দেখেছি কিন্তু মনে করতে পারছি না।
তিশাঃকোথায় দেখছিস তা মনে করার কি আছে এটার অর্থ কি তা জানিস কি না বল?

রাব্বাইতঃঅর্থ জানলে কোথায় দেখলাম তা চিন্তা করতাম না।

রবিঃকোথায় দেখেছ চিন্তা করো হসপিটাল?গাড়ি? সিনামা?বই?কোথায় দেখেছ?
রাব্বাইতঃকোনো বইয়ে দেখেছি মনে হয়।
রবিঃকোন বইয়ে তোমার সেই শত বছরের পুরনো বইতে নাকি?

To be continue…………….
#সবাই_নিয়মিত_নামাজ_আদায়_করবেন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here