#ক্ষ্যাত যখন মাফিয়া
#পার্টঃ০৪
#লেখকঃরবিউল হাসান
#RK9023DXWC
আমি বস্তির কাছে গিয়ে রিকশা থেকে নেমে পড়লাম।রিকশার ভাড়া দিয়ে আমি বস্তির ভিতরে গিয়ে চারপাশে দেখে নিজের রুমে চলে গেলাম। রুমে ডুকে দাড়াতেই কেউ একজন আমাকে ফোন দিল।
ফোন বের করে দেখলাম নাম্বারটা পরিচিত না।তাই রিসিভ করি নি।কিছুক্ষণ পর আবারো ফোন দিল।এবার রিসিভ করলাম।
আমিঃআসসালামু আলাইকুম , কে বলছেন?
— ওয়ালাইকুম আসসাল,আমি সিনতিয়া বলছি।
আমিঃসিনতিয়া…..ওহ হ্যা মনে পড়ছে।বলেন কেন ফোন দিছেন?
সিনতিয়াঃএমনি ফোন দিলাম।আপনি কেমন আছেন জানার জন্য…
আমিঃ আলহামদুলিল্লাহ ভালো আপনি?
সিনতিয়াঃভালো।কি করেন?
আমিঃমাত্র বাসায় আসলাম।
সিনতিয়াঃওকে রাখছি তাহলে….
আমি কিছু না বলে ফোন কেটে দিলাম।
কত সুন্দর ছিল লাইফটা।গরীবের লাইফটা বুঝতে গিয়ে আজ বুঝছি কতটা কঠিন এদের লাইফ।টাকা আছে তো,সবাই ভালোবাসবে টাকা নাই তো,সবাই আপমানিত করবে।কি লাইফ…….
একা মানুষ বস্তিতে থাকি।নিজের খাবার রান্না করলাম।সাথে কিছুক্ষণ পড়লাম।রাতে শুয়ে পড়লাম……
ভাই মাফ করে দিন আমাকে, আমি কিছু করিনি।যা করেছে ঐ ওসি।আমি কিছু করিনি ভাই।
–ওসির কথা মতো তুই গুলি করছিলি আবিরকে,বল এটাও কি মিথ্যা?
—না ভাই,ওসি আমাকে বলছিল আবির ভাইকে গুলি করতে কিন্তু আমি জানতাম আমি আবির ভাইকে গুলি করলে আপনি আমাকে ছাড়বেন না।তাই আমি গুলি করতে এসেও গুলি করিনি।
—তাহলে বল গুলি কে করেছে?
—আমি গুলি করেছি বস,এখন তুকেও গুলি করব।
–বিশ্বাস ঘাতক আমার খেয়ে আমার পড়ে আমাকে গুলি ধরলি?
–সরি ভাই এই দুনিয়ায় বিশ্বাসের কিছু নেই,যে যাকে মেরে রাজত্ব করতে পারে সেই রাজা।
–তুকে আমি আপন ভাইয়ের মত ভালোবাসতাম আর তুই আমাকে তার প্রতিদান এভাবে দিবি ভাবি নি….
–ভাই মাপ করবেন, এই দুনিয়ায় ভালোবাসা বলতে কিছু নেই।টাকা আছে তো ভালোবাসার দরকার নেই,ক্ষমতা আছে তো এই শহরে রাজত্ব করা যায়।
–তুরাই তো রাজত্ব করিস, আমিতো কখনো তুদের বাধা দেয় নি।কারণ তুরা ছিলি আমার লোক।
–সরি ভাই আপনাকে মেরেই পেলব যখন একটা কথা বলি।আমি আপনার লোক নয় আমি সুলতানের লোক।
–কিহ তুই ঐ দেশদ্রোহীর সাথে হাত মিলিয়েছিস?
–না ভাই,আমি তার দলের লোক ছিলাম।আপনার কাছে আসতে সে আমাকে বলেছে।আর আপনাকে শেষ করে আপনার রাজত্ব আমাকে করতে বলেছে।
–দেখ সোলতান এই দেশে সহ বিভিন্ন দেশের গোয়েন্দা সংস্থার শীর্ষ তালিকায় রয়েছে।যে কোনো সময় যে কেউ তাকে ফায়ার করে দিতে পারে।তখন কিন্তু আমিই থাকব তুর পাশে।
–সরি ভাই, আমি রাজত্ব করলে, আন্ডার ওয়ার্ল্ড আমার কথায় চলবে।যেটা এখন আপনার কথায় চলছে।
–তুই বেইমানী করছিস আমার সাথে?
–হ্যাঁ ভাই,এই দুনিয়ায় ইমানদারির দাম কেউ দেয় না।ভালো থাকবেন ভাই…
শুট..……
আহ বেইমান……আমার ঘুম ভেঙে গেল, বুঝলাম আবারো স্বপ্ন দেখলাম।
পাশে ঘড়িতে থাকিয়ে দেখি ৪ টা বাজে।এই সময় এমন স্বপ্ন দেখা তেমন কোনো ব্যাপার না।এই স্বপ্ন আমি আগেও দেখেছি।
অতীত নিয়ে চিন্তা করতে করতে আবারো ঘুমিয়ে পড়লাম। যখন ঘুম ভাঙে তখন ঘড়ির কাটা অনেকটা দূর বেজে গেছে।প্রায় ৯ঃ২০।আর সকালের খাওয়া হল না।তাড়াতাড়ি চলে গেলাম কলেজে।দারোয়ান বেটা আজকেও আটকায়নি, ঐ দিনের কিক দেওয়াতে বেটা লাইনে চলে আসছে।
ভিতরে ডুকে গেলাম। কলেজে যেতে অনেকটা দেরি হয়ে গেছে তাই তাড়াতাড়ি ক্লাস করতে রুমের দিকে যেতে লাগলাম।রুমের কাছাকাছি যেতেই খেলাম ধাক্কা কারো সাথে।চোখ খুলে যা দেখলাম অনেকটা ভয় পেলাম।কারণ আমি ধাক্কা খাইছি ডাইনি মারিয়ার সাথে।
মারিয়া মাটি থেকে উঠে আর কিছু না বলে আমার কলার ধরে মাঠের মাঝখানে নিয়ে গেল।আমিও কিছু বলছি না কি বা বলব।বললেও মার খেতে হবে না বললেও খেতে হবে। তার থেকে বরং কথা না বলে থাকি হয়তো দুইটা কম মারবে।
মারিয়া আমাকে মারতে লাগল।আর বলতে লাগল,ছোট লোকের বাচ্চা মেয়ে দেখলে ধাক্কা খেতে ইচ্ছে করে,তুকে আজ এমন মার দিব যাতে আর কোনো দিন আমার কোনো মেয়ের দিকে থাকাতে না পারিস।এই বলে আমাকে মারতে শুরু করল।
হঠাৎ কেউ একজন আমার সামনে আসল যাকে দেখে আমি অবাক ও এখানে কেন? সে আর কেউ না সে একজন মাফিয়া যার নামে চলে সাকিবের মত শত খানিক মাফিয়া।আমাকে মারতে দেখে সে যখন সামনে আসতে যাবে তখন আমি ইশারা করলাম যাতে সামনে না আসে।
মারিয়া আর তার দল আমাকে ইচ্ছে মত মারল।যদিও সবাই মারল, কিন্তু সিনতিয়া ঠাঁই দাড়িয়ে থাকল।মারিয়া আমাকে মারছে আর বলছে এই ক্ষেতের বাচ্চাকে কেউ যদি হসপিটালে নিয়ে যাস তাকে জিন্দা করবর কবর দিব।
মারিয়া ইচ্ছে মত আমাকে মারল,মেরে সে চলে গেল। আমি প্রায় অজ্ঞান হওয়ার মত মারল।যদিও এসবে আমার কিছু হবে না।পুরো শরীরে ঘাম রক্ত এক হয়ে গেছে।
মারিয়া চলে যেতেই সাগর আমার কাছে আসল।যদিও সাগর এই সময় ক্লাস করার কথা কিন্তু আমাকে মারছে দেখে সে বেরিয়ে আসল।সাগর আমাকে ধরে বসাল, পানি দিল, পানি খেয়ে হসপিটালের দিকে রওনা দিলাম।সাগর আমার সাথেই আছে।
আমরা যখন হসপিটালে যাওয়ার জন্য বের হতে যাব কলেজ থেকে মারিয়া এসে সামনে দাড়াল।আর সাগরকে চড় বসিয়ে দিল।সাগর কিছু বলছে না।আমাকে মারাই আমি মারিয়াকে কিছু বলি নি।কিন্তু সাগরকে যখন মারল তখন নিজেকে আর ধরে রাখতে পারি নি।আমিও মারিয়াকে দিলাম কষে দুই চড়।যা দেখে সবাই অবাক হয়ে আমার দিকে থাকিয়ে আছে।
যদিও সিনতিয়ার চেহারা দেখে বুঝা যাচ্ছে মারিয়াকে মারাই সে খুশি হয়ছে।
মারিয়াকে মারাই মারিয়া আমার কলার ধরে পেলল।আবার যখন আমাকে মারতে যাবে তখন আমি আরো একটা চড় বসিয়ে দিলাম।
মারিয়াঃতুর এত বড় সাহস তুই আমার গায়ে হাত তুললি?জানিস আমি কে?
আমিঃকে তুই?(যদিও আগে আপনি করে বলতাম বার বার যখন মারিয়া আমাদের অত্যচার করছে তখন আমি আর আপনি না বলে সোজা তুই করে বললাম)
মারিয়াঃতুই আামকে তুই করে বলছিস?
আমিঃতুকে তুই বলতেও ঘৃণা হচ্ছে। ছি কতটা খারাপ হলে মানুষ পশুর মত আচরণ করতে পারে তা তুকে না দেখলে বুঝতামই না।আমি জানতাম তুর ক্ষমতা আছে বলেই একটু ঝামেলা করিস, কিন্তু এখন তো আমার ধারণা পাল্টে গেল।আসলে তুই কেমন জানিস যখন কোনো দূর্বল মানুষ তুর সামনে আসবে তখন তুই তাকে পশুর মত মনে করিস।সরি মনে করিস শুধু তাই নয় তুই পশুর মত আচরণও করিস।
কেনরে তুকে কি মা বোনে কিছু শিখায় নি।গরীবের সাথে কিভাবে আচরণ করতে হয়?
পারলে একদিন গরীব হয়ে দেখ।এই গরীবের লাইফ কতটা কঠিন হাড়ে হাড়ে টের পাবি।
ঘৃণা করি তুর মত মেয়েকে, আর সাথে তুর সাথে যারা চলাচল করে।কি পেয়েছিস তুরা,একটু ক্ষমতা আছে তার মানে তুরা মানুষকে পশু বানিয়ে রাখবি?
কাল যদি তুর ক্ষমতা না থাকে তাহলে তুকে এই গরীবরা তুর মত ব্যাবহার করবে না।কারণ তারা মানুষকে সম্মান করতে জানে।
আচ্ছা ধরে নে আজ তুর ক্ষমতা নেই,তুর সাথে যারা এখন চলছে তারা কি আর তুর সাথে থাকবে?
কখনে না।তুর ক্ষমতা আছে বলে আজ এরা তুর সাথে আছে।হয়তো তুর ভয়ে নয়তো তুর ক্ষমতাকে নিজের স্বার্থে ব্যাবহার করতে।
কাল সাধারণ মানুষ হয়ে দেখ।দেখবি আজ যারা তুর সঙ্গী তারা আর তুর সাথে থাকবে না।
ঘৃণা লাগে তুর মত মেয়েদের।চাইলে তুই পুরো কলেজে ঘুরে দেখ। ৯৫% ছাত্র-ছাত্রী তুই না থাকলে কলেজে খুশি থাকে। কেন জানিস তারা তুকে ঘৃণা করে। তারা হয়তো বলতে পারে না ভয়ে।
পারলে একবার গরীব হয়ে দেখ।দেখবি এই লাইফটা কতটা কঠিন।
আর কি বললি,আমি ভিখারির বাচ্চা?ক্ষেত?বস্তির ছেলে?
আরে পারলে এই ক্ষেত,বস্তির ছেলেদের মত কেউ তুদের ভালোবাসে কি না দেখ?
কেউ ভালোবাসে না।সবাই ভয়ে তুদের সামনে নিয়ে পূজা করে।
আর জানিস,এই ক্ষেত যখন একটু অসুস্থ হয় তখন পাড়া-প্রতিবেশীদের ভীড় লেগে যায় আমাদের বাসার সামনে কেন জানিস?
কারণ এই ক্ষেত,বস্তির ছেলে গুলোকে সবাই ভালোবাসে।
আজ যদি তুই অসুস্থ হয়ে পরিস,তাহলে তুকে কেউ দেখতে যাবে না।
হ্যাঁ যাবে দেখতে কারা যাবে জানিস?
তুর মত কিছু মানুষ রুপি জানোয়ার,যারা আপন স্বার্থের জন্য তুর চারপাশে ঘুরে।
আর কি বললি,ওহ হ্যাঁ আমাকে মারার পর যে আমাকে হসপিটালে নিবে তাকে জিন্দা কবর দিবি?
আরে তুই কিভাবে ভাবলি যখন তুই যা বলবি তাই হবে?
শেষ বারের মত বলছি ভালো হয়ে যা,সবার ভালোবাসা পাবি।আর এভাবে থাকলে সবার ঘৃণা ছাড়া আর কিছু পাবি না।
ঘৃণা করি তুর মত মেয়ে জাতিকে।
তারপর চলে এলাম সাগর আর আমি।আমাদের ঘটনা গুলো নিজের চোখে দেখছিল সবাই।আর সবাই অবাক হয়েও থাকিয়ে আছে।
মারিয়া আমার উপর সে কি রাগ,মনে হয় আমকে চিবিয়ে খাবে।মারিয়া মনে মনে ভাবল এই অপমানের জবাব সে দিবে।মনে মনে সে ঠিক করে নিল আমাকে মেরে পেলার।
আমি আর সাগর বাইরে আসতেই আমার সামনে একজন এসে দাড়াল।যাকে আমি মারার সময় সামনে আসতে নিষেধ করছিলাম।হ্যাঁ সেও একজন মাফিয়া। আমার বন্ধুও সে।মাহমুদ। মাহমুদ আমার সামনে দাড়াল।আমাকে বলল….
মাহমুদঃএসবের মানে কি?
আমিঃকিছু না, আমি একটু শান্তি চায়।
মাহমুদঃচল হসপিটালে নিয়ে যায় তুকে।
আমিঃচল….সাগর, মাহমুদ আর আমি হসপিটালে গেলাম।ট্রিটমেন্ট করিয়ে হসপিটালে একটু বিশ্রাম নিলাম।
মাহমুদঃভাই কি হয়ছে তোর এখানে কেন?আর আমাদের ছেড়ে হঠাৎ কোথায় হারিয়ে গেছিলি?
আমিঃবলব পরে।আগে বল তুই এখানে কেন?
মাহমুদঃআমি তুকে ফলো করতে করতে এলাম।
আমিঃমানে তুই আমাকে ফলো করছিলি তাহলে?
মাহমুদঃহ্যা।
আমিঃকখন থেকে আমাকে দেখলি তুই?
মাহমুদঃআমি…..……….এটা কে?(সাগরের দিকে দেখিয়ে)
আমিঃএটা আমার বন্ধু, আমার সাথে একই কলেজে পড়ে।
মাহমুদঃওকে পরে বলব, তুকে কেমনে দেখছি।
সাগরঃআচ্ছা আপনি বলেন আমি বাহির থেকে আসছি।
বলে সাগর বাইরে চলে গেল।
আমিঃএখন বল তুই আমাকে কোথায় দেখলি?
মাহমুদঃআমি একটা মিশনে যাচ্ছিলাম।আমার সাথে পুলাপান ছিল।আমি আমার গাড়িটা নিছিলাম যেটা তুই আমাকে দিছিলি,বুলেট প্রুফ গাড়িটা।আমি ঐ গাড়ির পেছনে বাকিরা ছিল। আমি মিশনে যাওয়ার মাঝখানে বাজারে তুকে দেখলাম।যদিও আমাদের জগতে আমরা দুইজন জানি তুই বেঁচে আছিস।কিন্তু কোথায় আছিস তা কেউ জানে না।বাজারে যখন তুকে দেখলাম তখন তুই কোথায় থাকিস জানার জন্য আমি তুর পিছে নিয়।বাকিদের মিশনে পাঠিয়ে দিয়।
তুর পেছন পেছন আসতে আসতে কলেজ তোর বাসা সব খানে তুকে ফলো করি।যাতে তুর থেকে হারিয়ে যাওয়ার আগের কি হয়ছিল জানতে পারি।
আর আমি আজকেও তুকে ফলো করছিলাম।আর এসেই দেখি তকে কত গুলো মেয়ে মারছে।বাকিটা তুই জানিস।
আমিঃঐ দিকের কি অবস্থা?
মাহমুদঃরাজা ছাড়া রাজ্য যেমন চলে তেমনই চলছে।
আমিঃআমার অবর্তমানে সব দায়িত্ব তো রাশেদের কাছে তাহলে সমস্যা হওয়ার কথা না।
মাহমুদঃহ্যা সে তুর মত করে চলাচ্ছে সবকিছু।কিন্তু তুই মাত্র তুই।
আমিঃওকে আমিও ফিরব একটু সময় পরে।
মাহমুদঃকখন ফিরবি?
আমিঃআমিতো চেয়েছিলাম এক বছর পর ফিরব।কিন্তু মনে হয় না এত সময় অপেক্ষা করতে পারব।
মাহমুদঃবল সে দিন আসলে কি হয়েছিল?
আমিঃযদি আমি এখন তুকে বলি সে দিন কি হয়েছিল তাহলে তুই রেগে যাবি।আবার যে আমার সাথে বেইনানি করেছে তাকেও তুই মেরে পেলবি।তাই আমি এখন তুকে বলতে পারব না সেদিন কি হয়েছিল।
মাহমুদঃআমি জানি তুর সাথে কেউ বেইমানি করছে কিন্তু কে সে,নাম বল নিজে গিয়ে আমি তাকে শুট করব।
আমিঃনা তুর কিছু করতে হবে না।যা করার আমি করব।
মাহমুদঃতাহলে বল কে সে যে বেইমানি করছে?
আমিঃআগে আমাকে কথা দেয় তুই তাকে কিছু করবি না।
মাহমুদঃওকে কথা দিলাম।তাকে আমি কিছু করব না।
আমিঃওকে তাহলে শুন।আমি সেদিন রাতে সবাইকে ডেকেছিলাম।আর আবিকে যে গুলি করেছে তাকেও ধরে নিয়ে আসছিলাম। যখন আমি জোর দিয়ে দিয়ে জিজ্ঞেস করলাম আবিরকে কে শুট করছে জানার জন্য তখন…..
দৌড়াবে…….
❣️গল্পটা কেমন হল তা কমেন্ট করে জানাবেন✅
✅সবাই নিয়মিত নামাজ আদায় করবেন।✅
✅ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন✅
❌সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন।নিজে নিরাপদে থাকুন অন্যকেও নিরাপদে থাকতে দিন❌
❌করোনার সময়ে অযথা বাইরে ঘুরাঘুরি করবেন না❌
❌অনুমতি ছাড়া কপি করা নিষেধ❌
…………..আল্লাহ হাফেজ…………