#ক্ষ্যাত যখন মাফিয়া
#পার্টঃ০৭
#লেখকঃরবিউল_হাসান
#RK9023DXWC

তারপর আমরা ভিতরে চলে এলাম।আমি সাগর আর সিকদারকে খুজতে লাগলাম।আমি জানি তারা ক্লাস করবে না আমার এই অবস্থা জেনে।তাই চারপাশে দেখতে লাগলাম।হঠাৎ আমার চোখ পড়ে মারিয়ার দলের দিকে।তারা সিকদার আর সাগরকে কান ধরিয়ে দাড় করিয়ে রাখছে।

এদের এই অবস্থা দেখে আমার মাথায় আগুন ধরে গেল।আমি তাদের সামনে যেতেই সবাই অবাক।আমি বুঝলাম কেন অবাক হয়ে গেছে, মারিয়া আমাকে নিয়ে গেল অথচ কিছু না করে ছেড়ে দিল তাই অবাক।

আমিঃএই মেয়ে তুদের সমস্যা কি এদের কান ধরিয়ে দাড় করিয়ে রাখছিস কেন?
শিমিঃঐ কাকে কি করব তা আমাদের ইচ্ছে চাইলে তুকেও করতে পারি।
আমিঃআমি বুঝিয়া তুরা মেয়ে নাকি হিজলা….সব সময় তাদের মত আচরণ করিস।
শিমিঃকি বললি হিজলা কে?
আমিঃতুদের দলের একজন ছাড়া তো সবাই ছেলেদের মত।তুর সাথে কথা বলে লাভ নেই।এই তুরা চল তো আমার সাথে…..

সাগর আর সিকদারকে বললাম।

তারা আমার সাথে আসতে যাবে তখনই, শিমি পথ আটকায়।আমি পথ আটকানোর কারণ জানতে চাইলে সে আমাকে বলে মারিয়া যতক্ষণ আসবে না ততক্ষণ এদের এভাবে রাখতে বলছে।

আমিঃযদি আর এক সপ্তাহ ধরে মারিয়া না আসে তাহলে কি এরা এভাবে থাকবে?
শিমিঃএক সপ্তাহ কেন একটু পর আসবে।
আমিঃঐ চিন্তা বাদ দাও মারিয়া আর আসবে না।

ঐ চল তুরা,সাগর আর সিকদারকে আনতে চাইলে মারিয়া পথ আটকায়। আমার এসব দেখে রাশেদ বেকুব হয়ে আছে।যেখানে আমার একটা কথায় পুরো শহর হারিয়ে যাবে সেখানে এরা আমার সাথে তর্ক করতেছে😳

আমিঃসাগর আর সিকদার তুরা যখন যেতে পারবি না বা তুদের যেতে দিবে না তখন তুরা নিজের মত করে বেরিয়ে আয়।তবে তুদের গায়ে কেউ হাত তুলতে পারবে না।যদি কেউ তুলে তার হাতটা আর থাকবে না।

আমার কথা সিকদার না বুঝলেও সাগর কিছুটা বুঝছে।হসপিটালের ঘটনার পর থেকে সাগর মনে করে আমারও কিছু পাওয়ার আছে।হয়তো সেটা বন্ধুদের তাও তো আছে😲

আমার কথায় সিকদার আর সাগর চলে আসতে লাগল।তখনই শিমি সামনে আসে।আমি সাগরকে ইশারা করলাম ধাক্কা দিয়ে চলে আসতে সাগর তাই করল এক ধাক্কা দিয়ে চলে আসল।

আমরা চলে আসলম কলেজ থেকে বাইরে।ঐ দিকে শিমিকে ধাক্কা দেওয়ায় সে রেগে আগুণ।মারিয়া আসলে আমার থেকে প্রতিশোধ নিবে এই চিন্তা করল রাখল।

কিন্তু সে তো জানে না মারিয়া আর আসবে না, আসলেও আর আমার সাথে লাগবে না।যদিও আসে তখন দেরি করে আসবে।

আমি, রাশেদ,সিকদার,সাগর চারজন চলে এলাম।এসে একটা পার্কে গেলাম।রাশেদ এখনো মাক্স খুলে নাই।আর আমি বলছিলাম রাশেদ যেন কোনো অবস্থাতে মাক্স না খুলে।

আমরা চারজন পার্কে এসে বসলাম।রাশেদে সাথে পরিচয় করিয়ে দিলাম।তারা অবশ্যই রাশেদের চেহারা দেখতে চাচ্ছে। শেষে এক প্রকার বাধ্য হয়ে রাশেদ তার চেহারা দেখাল।রাশেদের চেহারা দেখে সাগর আর সিকদার দাড়িয়ে কাঁপতে লাগল…….

তাদের মনে একটাই প্রশ্ন এতক্ষণ থেকে আজরাইলের সাথে বসা ছিলাম😭
আল্লাহ বাঁচাও 😭

আমিঃকি হল দাড়িয়ে গেলি কেন তুরা?

সাগরঃভাই এটা কে?(রাশেদের দিকে দেখিয়ে)
আমিঃওর নাম রাশেদ।
সিকদারঃকয়েকদিন আগে খবরে ওনার নাম ছবি বের হয়ছিল।ইনি একজন বড় মাপের মাফিয়া।
রাশেদঃহ্যা ওটা আমি ছিলাম।তবে তোমাদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই।আমি তো তোমাদের বন্ধু…..
সাগরঃভাই আপনি এত বড় মাফিয়া আমাদের বন্ধু হবেন কেমনে?
সিকদারঃহ্যা ভাই।এত বড় মানুষ আপনি আমাদের সাথে আপনার যাবে না।

আমিঃঠিক এই কথাটা আমি তুদের বলছিলাম। তুরা আমাকে কি বলছিলি মনে আছে, বন্ধুত্বে বড় ছোট কিছু নেই তুরা বলছিলি।
সিকদারঃহ্যাঁ বলেছিলাম। কিন্তু আমরা মাফিয়া ছিলাম না,আর তুইও মাফিয়া নয় তাই।
আমিঃআচ্ছা মনে কর আমিও মাফিয়া তাহলে কি তুরা আমাকে ছেড়ে যাবি?
সিকদারঃহ্যা কারণ আমরা কোনো মাফিয়ার সাথে বন্ধুত্ব রাখব না।

আমিঃকেন আমি মাফিয়া হলে তুদের সমস্যা কোথায়?
সাগরঃকারণ মাফিয়া হলে জীবনের কোনো নিশ্চয়তা নেই। যে কেউ যে কোনো সময় গুলি করে মেরে পেলতে পারে।

আমিঃতাই বলে আমাদের বন্ধুত্ব নষ্ট করে দিবি?
সাগরঃহ্যা।

আমিঃযত দিন বেঁচে থাকব ততদিন তো বন্ধ হয়ে থাকতে পারিস।
সিকদারঃহ্যা পারি,তবে তুই মাফিয়া হলে তুর সাথে আমাদের লাইফটাও অনিশ্চিত হয়ে যাবে। কারণ মাফিয়াদের শত্রুর অভাব থাকে না।সাথে মাফিয়ার আশে পাশের লোকজন দেরও ভয়ে থাকতে হয়।

আমিঃআচ্ছা যদি তুদের পরিবার তুরা সুরক্ষায় থাকতে তুদের মাফিয়া বন্ধু তোদের পেছনে মানুষ দেয় তখন তো বন্ধত্ব রাখবি?

সাগরঃতখন অন্য কথা।
আমিঃশালা আমি কোনো মাফিয়া না জাস্ট তুদের একটু বাজিয়ে দেখলাম।যাইহোক আমিতো রাশেদর সাথে বন্ধুত্ব রাখছি সে যদিও মাফিয়া।আরে বন্ধত্বে এসব কোনো ব্যাপার না।

চল ঐ দিকে ঘুরে আসি।(কথা কাটানোর জন্য।)

তারপর আমরা সে দিন চারজন মিলে ঘুরলাম।ঘুরে সাগর আর সিকদারকে বাসায় পাঠিয়ে দিলাম।আমি আর রাশেদ চলে গেলাম মারিয়ার কাছে যেখানে মারিয়াকে বেঁধে রেখেছিল রাশেদের পোলাপান।আমি মাক্স পড়ে তাদের কাছে গেলাম।যাতে আরো অনেকটা সময় ধরে তারা আমাকে চিনতে না পারে।

আমি আর রাশেদ মারিয়ার সামনে গিয়ে মারিয়াকে আমি বললাম সাকিবকে ফোন দিতে।যদিও মারিয়া ফোন দিতে চাইনি জোর করার পর ফোন দিল।আমারও কথা সোজা আমি যেমন যেমন বলব তেমনটা যদি না বলে মেরে দিব।যদিও মারিয়া আমাকে প্রচুর অপমান করছে তাও তার প্রতি একটা মায়া কাজ করছে।যদিও মারিয়া অনেকটা অহংকার নিয়ে থাকে।তাও ভালোবাসা-টালোবাসা কিছু আছে🤪যেটা মারিয়ার প্রতি আমার কাজ করে।যদিও এখনো তেমন কিছু আমি লক্ষ্য করিনি মারিয়ার জন্য।

তো মারিয়া সাকিব কে ফোন দিল।সাকিব ফোন রিসিভ করতেই আমি নিলাম মারিয়ার ফোন।

সাকিবঃবোন তুই কোথায় আর গোডাউনে এত রক্ত কেন?(মারিয়া সাকিবের ছোট বোন,তাই তুই করে বলে)

আমিঃতুর বোন আমার কাছে।আমি যা বলছি তা যদি না করিস তাহলে তুর বোন শেষ।লাশটাও পাবি না।

সাকিবঃতুর এত বড় সাহস, কে তুই সাহস থাকলে ঠিকানা দেয় কোথায় তুই?

আমিঃকে আমি,কোথায় আমি এসব জেনে তুই নিজে নিজেকে শেষ কর,তা আমি চায় না।বরং আমি যা বলছি তাই কর।

সাকিবঃযদি না করি?
আমিঃনা করলে তুই একসাথে দুইটা ক্ষতি হবে।
সাকিবঃকি?
আমিঃপ্রথমত তুর বোন শেষ,লাশটাও পাবি না।
আর দ্বিতীয়ত,তুর বিশ্বাস ঘাতকতা…

সাকিবঃবিশ্বাস ঘাতকতা?
আমিঃহুম,মনে আছে #R.K কথা?যে ছিল একজন মাফিয়া।
সাকিবঃহ্যা মনে আছে, আর সে গাড়ি এক্সিডেন্টে মারা গেছে।
আমিঃসেটা ছিল তুর সাজানো।সে এক্সিডেন্ট করে নি।তুই তাকে গুলি করেছিলি।আর মনে করেছিলি R.K এর সব ক্ষমতা তুই পাবি।কিন্তু তুই জানতি না। R.Kএর অবর্তমানে তার জায়গায় বসে তার বেস্ট ফ্রেন্ড রাশেদ।R.K কে মারার পর নিয়ম অনুযায়ী রাশেদ ক্ষমতায় বসে।আর তুই পালিয়ে এক্সিডেন্টর নাটক করিস।আমি আরো জানি তুই আরো কি কি আকাম-কু কাম করছিস।

সাকিবঃএসব তুই কি করে জানলি,কে তুই?
আমিঃসেটা পরে জানবি এখন যা বলছি তাই কর।
সাকিবঃযদি করি তাহলে কি কথা গুলো গোপন থাকবে?
আমিঃ১০০% আমরা তুর কোনো ক্ষতি করব না আর তুর বোনেরও না।যদি আমাদের কথা মত কাজ করিস।

সাকিবঃওকে করব বল কি করতে হবে?
আমিঃমনে আছে আবিরের কথা,যাকে তুই গুলি করছিলি?
সাকিবঃহ্যা।
আমিঃযার কথাই করছিলি তাকে ফেন দিয়ে তুর কাছে ডাকবি আর তুই ওকে মেরে দিবি।
সাকিবঃকিহ এটা আমি পারব না।
আমিঃপারবি পারবি তুর বোন আমার কাছে।জানিসই তো একটা ছেলে আরেকটা অপরিচিত মেয়ে একটা ঘরে থাকলে মাঝখানে শয়তান কি করে🤪
যা বলছি কর নয়তো……

সাকিবঃভাই কে তুই কেন আমাকে এমন করছিস?
আমিঃবললামই তো আবিরকে মেরেছিস তুই তাই আমি যা বলব এখন তুই তাই করবি।
সাকিবঃওকে করব যাতে আমার বোনের কিছু না হয়।
আমিঃএই বার লাইনে আছসিস।ওকে তাহলে কালকে আমি বলব তুই কিভাবে কি করবি। আর হ্যা ভুলেও আমাকে খুঁজার ট্রাই করবি না।করলে কিন্তু ঝামেলা হতে পারে।
সাকিবঃওকে আমার বোনকে ছেড়ে দেয় এখন।
আমিঃকি বললি?আমি বোকা নাকি তুর বোনকে ছেড়ে দিব?তুই আমার কাজ করবি তুর বোন ভালো থাকবে রাখলাম।

আমি ফোন কেটে দিলাম। সাকিব চিন্তায় পড়ে গেল একদিকে নিজের বোন আরেক দিকে আপন লোক। কি করবে?শেষে সিদ্ধান্ত নিল বোনকে বাঁচাবে।

(#প্রতিটি বোন তার ভাইয়ের কাছে আল্লাহ দেওয়া একটা স্পেশাল গিফট।যেটা সবার কপালে থাকে না।বোনের জন্য ভাই সব কিছু করতে পারে।হয়তো সামনাসামনি বোনের সাথে একটু রাগ দেখাই,কিন্তু বোনকে একটা ভাই কতটা ভালোবাসে সেটা লিখে বুঝানো যাবে না।ভালো থাকুক সকল বোন।কারোটা রক্তের কারোটা আত্মার💜 ভালোবাসি বোন অনেক❣️আর বিশেষ করে যাদের বড় বোন আছে তারা জানে একটা বোনের কাছে একটা ভাই কতটা আপন।,Love you very much apu💚)

সাকিব আমার কথা মত কাজ করতে বাধ্য হল।এ দিকে আমি রাশেদ আর মারিয়া এক রুমে।বাকি পোলাপান বাইরে।
আমি রাশেদকে বাইরে গিয়ে সবার জন্য খাবার আনতে বললাম।রাতে সবাইকে খাবার দিতে হবে তাই।আমি মাফিয়া হলেও মানুষের প্রতি যে মূল্যবোধ থাকা দরকার সেটা আছে।রাশেদ পোলাপান পাঠাল খাবার আনতে।মারিয়া ও তার পাঁচ লোকের জন্য।
আধ ঘন্টা পর খাবার আনল।মারিয়ার লোক গুলো অন্য ঘরে ছিল তারা খাবার খেয়ে নিছে।কিন্তু মারিয়া খাচ্ছে না।অনেক বুঝালাম না খেলে শরীর খারাপ হবে কিন্তু সে খাচ্ছে না।

আমিঃমারিয়া শেষ বার বলছি খেয়ে নাও।(হাত পায়ের বাধন খুলে দিয়ে)
মারিয়াঃআমার খাওয়া নিয়ে তোমার চিন্তা করতে হবে না।আমি বাসায় যাব।(আমি R.K জানার পর থেকে তুমি করে বলছে)
আমিঃতুমি বাসায় গেলে তোমার বেইমান ভাই কিছু করবে না বরং তুমি আমার সাথে থেকে যাও।

মারিয়াঃকিহ তোমার সাথে কোনো বস্তিতে গিয়ে থাকব তাও আমি?

আমিঃনা কোনে বস্তিতে আর যাব না।তুমি চাইলে আমার সাথে কোনো বড় বাসায় থাকতে পার।মানে তুমি যে বাসায় থাক তার থেকেও উন্নত মানের বাসা।

মারিয়াঃতাও আমাকে ছেড়ে দিবে না?
আমিঃনা চল আমার সাথে আমার বাসায়।কোনো বস্তিতে নয় R.K এর পার্সোনাল বাসায়।
মারিয়াঃনা আমি যাব না।
আমিঃতাহলে এখানে চেয়ারে বসে থাক।
মারিয়াঃআচ্ছা ঠিক আছে যাব।
আমিঃগুড় চল তাহলে।আর হ্যা কোনো চালাকি করবে না।
মারিয়াঃ ওকে।

তারপর আমি আবারে মাক্স পড়ে নিয়ে মারিয়া আর রাশেদকে নিয়ে বেরিয়ে আসলাম গোডাউন থেকে। আমরা এখন আমার বাসায় যাব। আমি গাড়িতে উঠলাম সাথে রাশেদও।মারিয়া উঠার মত করে দিল দৌড়……

রাশেদঃএটা কি হল?
আমিঃভাই-বোন দুই জনই এমন কেন?
রাশেদঃআমি জানতাম এমন কিছু হবে।
আমিঃএখন কি করব?মারিয়াকে ছাড়া চলে যাব?
রাশেদঃনারে বন্ধু ওকেও সাথে নিব।

রাশেদ ৫ জন ছেলে রেড়ি করে রাখছিল, কেউ পালাতে চাইলে তাকে ধরার জন্য। তারা অন্যদের থেকে আলাদা।ভয়ংকর শুটার তারা,সাথে তাদের দৌড়ার গতি বলতে হবে না সাধারণ মানুষের থেকে দ্বী-গুণ।তারা মারিয়াকে ধরে আবারো গাড়ির কাছে নিয়ে আসল।

মারিয়া আবারো গাড়িতে ওঠতে না চাইলে আমি জোর করে তুললাম।আমি আর মারিয়া পেছনে বসলাম।রাশেদ সামনে আর সাথে ড্রাইভার।এটা রাশেদের গাড়ি বুলেট প্রুফ। এই গাড়িটা মাহমুদের গাড়ির থেকে ভয়ংকর। এই গাড়িটা থেকে শুটও করা যায়। এটাও আমি দিছিলাম রাশেদকে। আমরা গাড়িতে করে আমার বাসার সামনে এলাম।এখানে কোনো দারোয়ান নেই। বাসায় অপরিচিত কেউ ডুকতেও পারবে না বের হতেও পারবে না। এই বাসায় শুধু দুই জন লোক যাওয়া আসা করতে পারে।এক R.K মানে আমি।আর রাশেদ। রাশেদ ফোনের মাধ্যমে গেইট খুলল।ড্রাইভার গাড়ি নিয়ে সোজা ডুকে গেল।রাশেদ এখানে মাঝে মধ্যে আসে তাই ড্রাইভার চিনে।আমি মারিয়াকে নিয়ে রুমে ডুকলাম। রাশেদ ড্রাইভারকে আরেকটা গাড়ি নিয়ে বাসায় পাঠিয়ে দিল।

বিঃদ্র,এই বাসায় একটা সিস্টেম করা আছে, যদি ৫ জনের থেকে বেশি মানুষ এখানে ১ ঘন্টা বা তার বেশি অপেক্ষা করে তাহলে সবাই মারা যাবে।…….

দৌড়াবে…….

❣️গল্পটা কেমন হল তা কমেন্ট করে জানাবেন✅

✅সবাই নিয়মিত নামাজ আদায় করবেন।✅

✅ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।✅

❌সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন।নিজে নিরাপদে থাকুন অন্যকেও নিরাপদে থাকতে দিন❌

❌করোনার সময়ে অযথা বাইরে ঘুরাঘুরি করবেন না❌

❌অনুমতি ছাড়া কপি করা নিষেধ❌

…………..আল্লাহ হাফেজ…………

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here